বাড়লো সয়াবিন তেলের দাম, জানে না মন্ত্রণালয়

বাড়লো সয়াবিন তেলের দাম, জানে না মন্ত্রণালয়
বিশেষ প্রতিনিধি

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ৯ টাকা দামবাড়ালো দেশের আমদানিকারক ও পরিবেশক প্রতিষ্ঠানগুলো। বিষয়টি আমি জানিনা। আধা ঘন্টা আগে জানতে পেরেছি। আজ বুধবার (০৩ ডিসেম্বর) দুপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন এই মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা আলাপ-আলোচনা করে এ বিষয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবো। কী সিদ্ধান্ত নিই; সেটি আপনারা দেখবেন।’
সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘এভাবে মিল মালিকদের একতরফা সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর বিষয়টি সরকার ভালোভাবে নেয়নি।’
ঘোষণা ছাড়াই মিল মালিকেরা সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ৯ টাকা বাড়িয়েছে, আর খোলা তেলের দাম বাড়িয়েছে ৫ টাকা।
এ নিয়ে পাল্টাপাল্টি বক্তব্য দিলেন ভোজ্যতেল আমদানিকারক ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন এবং সরকারের সংশ্লিষ্টরা। কোম্পানিগুলোর দাবি, বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়ছে। তাই সরকারকে অবহিত করেই দাম বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলছে, ব্যবসায়ীরা আবেদন করেছেন। কিন্তু দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়নি।
প্রতি লিটার বোতল যাত্রা রয়েছে ১৮৯ টাকা সেটি দাম বাড়িয়ে ১৯৮ টাকা করা হয়েছে। আর ৫ লিটার বোতলের দাম ছিল ৯২২ টাকা সেটি বাড়িয়ে ৯৬৫ টাকা করা হয়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আদেশে যা বলা আছে
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কন্ট্রোল অব অ্যাসেনসিয়াল কমোডিটিস অ্যাক্ট-১৯৫৬ অনুসারে, ২০১১ সালে একটি আদেশ জারি করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, যা অত্যাবশ্যাকীয় পণ্য বিপণন ও পরিবেশক নিয়োগ আদেশ-২০১১ হিসেবে পরিচিত। এ আদেশে বলা আছে– উৎপাদক, পরিশোধক বা আমদানিকারক অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের মূল্য যৌক্তিকভাবে হ্রাস, বৃদ্ধি বা পুনর্নির্ধারণ করতে হলে সংশ্লিষ্ট পণ্যের ব্যবসায়ী সমিতির মাধ্যমে করবেন। তবে ১৫ দিন আগে তা মনিটরিং সেল, জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানাতে হবে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, এ আদেশ অনুসারে তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে।
তবে পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারের ভোজ্য তেল ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আলী ভুট্টু বলেন বাজারে সয়াবিন তেলের দাম নিয়ন্ত্রণে আছে তবে বোতলের দাম কিছুটা বাড়তে পারে।
খুচরা ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম বলেন কোম্পানিগুলো ধাপে ধাপে তেলের দাম বাড়িয়েছে। যেটার কোনো যৌক্তিকতা নেই।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ৯ টাকা দামবাড়ালো দেশের আমদানিকারক ও পরিবেশক প্রতিষ্ঠানগুলো। বিষয়টি আমি জানিনা। আধা ঘন্টা আগে জানতে পেরেছি। আজ বুধবার (০৩ ডিসেম্বর) দুপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন এই মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা আলাপ-আলোচনা করে এ বিষয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবো। কী সিদ্ধান্ত নিই; সেটি আপনারা দেখবেন।’
সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘এভাবে মিল মালিকদের একতরফা সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর বিষয়টি সরকার ভালোভাবে নেয়নি।’
ঘোষণা ছাড়াই মিল মালিকেরা সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ৯ টাকা বাড়িয়েছে, আর খোলা তেলের দাম বাড়িয়েছে ৫ টাকা।
এ নিয়ে পাল্টাপাল্টি বক্তব্য দিলেন ভোজ্যতেল আমদানিকারক ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন এবং সরকারের সংশ্লিষ্টরা। কোম্পানিগুলোর দাবি, বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়ছে। তাই সরকারকে অবহিত করেই দাম বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলছে, ব্যবসায়ীরা আবেদন করেছেন। কিন্তু দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়নি।
প্রতি লিটার বোতল যাত্রা রয়েছে ১৮৯ টাকা সেটি দাম বাড়িয়ে ১৯৮ টাকা করা হয়েছে। আর ৫ লিটার বোতলের দাম ছিল ৯২২ টাকা সেটি বাড়িয়ে ৯৬৫ টাকা করা হয়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আদেশে যা বলা আছে
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কন্ট্রোল অব অ্যাসেনসিয়াল কমোডিটিস অ্যাক্ট-১৯৫৬ অনুসারে, ২০১১ সালে একটি আদেশ জারি করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, যা অত্যাবশ্যাকীয় পণ্য বিপণন ও পরিবেশক নিয়োগ আদেশ-২০১১ হিসেবে পরিচিত। এ আদেশে বলা আছে– উৎপাদক, পরিশোধক বা আমদানিকারক অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের মূল্য যৌক্তিকভাবে হ্রাস, বৃদ্ধি বা পুনর্নির্ধারণ করতে হলে সংশ্লিষ্ট পণ্যের ব্যবসায়ী সমিতির মাধ্যমে করবেন। তবে ১৫ দিন আগে তা মনিটরিং সেল, জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানাতে হবে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, এ আদেশ অনুসারে তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে।
তবে পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারের ভোজ্য তেল ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আলী ভুট্টু বলেন বাজারে সয়াবিন তেলের দাম নিয়ন্ত্রণে আছে তবে বোতলের দাম কিছুটা বাড়তে পারে।
খুচরা ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম বলেন কোম্পানিগুলো ধাপে ধাপে তেলের দাম বাড়িয়েছে। যেটার কোনো যৌক্তিকতা নেই।

বাড়লো সয়াবিন তেলের দাম, জানে না মন্ত্রণালয়
বিশেষ প্রতিনিধি

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ৯ টাকা দামবাড়ালো দেশের আমদানিকারক ও পরিবেশক প্রতিষ্ঠানগুলো। বিষয়টি আমি জানিনা। আধা ঘন্টা আগে জানতে পেরেছি। আজ বুধবার (০৩ ডিসেম্বর) দুপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন এই মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা আলাপ-আলোচনা করে এ বিষয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবো। কী সিদ্ধান্ত নিই; সেটি আপনারা দেখবেন।’
সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘এভাবে মিল মালিকদের একতরফা সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর বিষয়টি সরকার ভালোভাবে নেয়নি।’
ঘোষণা ছাড়াই মিল মালিকেরা সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ৯ টাকা বাড়িয়েছে, আর খোলা তেলের দাম বাড়িয়েছে ৫ টাকা।
এ নিয়ে পাল্টাপাল্টি বক্তব্য দিলেন ভোজ্যতেল আমদানিকারক ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন এবং সরকারের সংশ্লিষ্টরা। কোম্পানিগুলোর দাবি, বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়ছে। তাই সরকারকে অবহিত করেই দাম বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলছে, ব্যবসায়ীরা আবেদন করেছেন। কিন্তু দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়নি।
প্রতি লিটার বোতল যাত্রা রয়েছে ১৮৯ টাকা সেটি দাম বাড়িয়ে ১৯৮ টাকা করা হয়েছে। আর ৫ লিটার বোতলের দাম ছিল ৯২২ টাকা সেটি বাড়িয়ে ৯৬৫ টাকা করা হয়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আদেশে যা বলা আছে
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কন্ট্রোল অব অ্যাসেনসিয়াল কমোডিটিস অ্যাক্ট-১৯৫৬ অনুসারে, ২০১১ সালে একটি আদেশ জারি করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, যা অত্যাবশ্যাকীয় পণ্য বিপণন ও পরিবেশক নিয়োগ আদেশ-২০১১ হিসেবে পরিচিত। এ আদেশে বলা আছে– উৎপাদক, পরিশোধক বা আমদানিকারক অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের মূল্য যৌক্তিকভাবে হ্রাস, বৃদ্ধি বা পুনর্নির্ধারণ করতে হলে সংশ্লিষ্ট পণ্যের ব্যবসায়ী সমিতির মাধ্যমে করবেন। তবে ১৫ দিন আগে তা মনিটরিং সেল, জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানাতে হবে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, এ আদেশ অনুসারে তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে।
তবে পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারের ভোজ্য তেল ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আলী ভুট্টু বলেন বাজারে সয়াবিন তেলের দাম নিয়ন্ত্রণে আছে তবে বোতলের দাম কিছুটা বাড়তে পারে।
খুচরা ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম বলেন কোম্পানিগুলো ধাপে ধাপে তেলের দাম বাড়িয়েছে। যেটার কোনো যৌক্তিকতা নেই।