অস্ত্রের মহড়া দিচ্ছে বিএনপি-জামায়াত: নাহিদ ইসলাম

অস্ত্রের মহড়া দিচ্ছে বিএনপি-জামায়াত: নাহিদ ইসলাম
নিজস্ব প্রতিবেদক

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন স্থানে বিএনপি ও জামায়াতের সমর্থকরা অস্ত্রের মহড়া দিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাজধানীর বাংলা মোটরে দলের অস্থায়ী কার্যালয়ে এনসিপির প্রার্থী ঘোষণা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন স্থানে বিএনপি ও জামায়াতের সমর্থকরা অস্ত্রের মহড়া দিচ্ছে। আমরা বলবো, সংস্কার যেন কোনোভাবে ব্যাহত না হয়, সে জন্য সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে। আমরা নির্বাচন কমিশনের প্রতি আস্থা রাখতে চাই। এনসিপির প্রাথমিক তালিকায় স্থানপ্রাপ্তদের কেউ দুর্নীতি ও ফ্যাসিবাদের সঙ্গে জড়িত হলে প্রার্থিতা বাতিল হবে।
এর আগে দলের সদস্য সচিব আখতার হোসেন ১২৫ জন দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, দক্ষিণাঞ্চলীয় মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারাসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।
ঢাকা-১০ আসন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার জন্য ফাঁকা রাখা হয়েছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে নাহিদ বলেন, আমরা কোনও আসন বিশেষ কারও জন্য ফাঁকা রাখিনি। যে কয়টা আসন এখন পর্যন্ত প্রাথমিকভাবে চূড়ান্ত হতে পেরেছি, মনোনয়ন বোর্ডের রিপোর্ট অনুযায়ী আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমরা এটা জনগণের কাছে উন্মুক্ত করেছি। এটাও একটা ভেরিফিকেশনের জন্য, যদি কারও বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ থাকে, দুর্নীতি সন্ত্রাস বা ফ্যাসিজমের সঙ্গে জড়িত, তাহলে সেই প্রার্থিতা বাতিল হবে। আমাদের এই প্রক্রিয়া চলমান।
তিনি বলেন, আমরা জনগণের প্রতি যে আহ্বান রেখেছিলাম, আমরা যে বার্তা দিয়েছিলাম, আমরা চাই সাধারণ মানুষ, রাজনীতি সচেতন মানুষ, গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী মানুষ এবং যারা সর্বপরি বাংলাদেশের পরিবর্তনকামী মানুষ, আমরা এবারে নমিনেশনে নির্বাচনে তাদের আহ্বান জানিয়েছিলাম। আমাদের দলের বাইরেও আমরা নমিনেশন দিতে চাই। আমাদের প্রার্থী তালিকায় সে প্রতিফলন আপনারা দেখেছেন। আমাদের দলীয় সাংগঠনিক যারা কাজ করেছেন, এর বাইরে থেকেও যারা বিভিন্ন পেশার মানুষ রয়েছেন, শিক্ষক, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, প্রবাসী বাংলাদেশি তাদের আমরা মনোনয়ন দিয়েছি।
তিনি আরও বলেন, আমাদের মনোনয়ন তালিকা হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক। সেখানে নারী-পুরুষ, সংখ্যালঘু সংখ্যাগুলো, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার সবার সমন্বয় করবো। আমরা প্রাথমিক ১২৫ তালিকায় সেটাই করার চেষ্টা করেছি। আমাদের ৩০০ তালিকাতেও আমরা সেটাই করবো।
এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, যতদিন না আমরা চূড়ান্তভাবে ৩০০ আসনে মনোনয়ন দিচ্ছি, ফলে যদি কেউ… আমাদের দলের এখনও সুযোগ আছে। আমাদের দলের যেই জায়গায় নমিনেশন দেওয়া হয়নি বা দেওয়া হয়েছে, সেই জায়গা যদি আমরা আরও ভালো প্রার্থী পাই বা কারও বিরুদ্ধে যদি অভিযোগ থাকে তার মনোনয়ন বাতিল করা হবে।
এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, এনসিপি সংস্কারের পক্ষে জনগণকে নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি উপহার দিতে চায়।
তিনি জানান, কৃষক, নারী, যুবক, পাহাড়ি ও প্রবীণদের সমন্বয়ে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে তার দল।
কারও বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ এলে এবং রাষ্ট্র, সংস্কারবিরোধী ও ঋণখেলাপির অভিযোগ এলে প্রার্থিতা বাতিল করা হবে বলেও দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন স্থানে বিএনপি ও জামায়াতের সমর্থকরা অস্ত্রের মহড়া দিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাজধানীর বাংলা মোটরে দলের অস্থায়ী কার্যালয়ে এনসিপির প্রার্থী ঘোষণা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন স্থানে বিএনপি ও জামায়াতের সমর্থকরা অস্ত্রের মহড়া দিচ্ছে। আমরা বলবো, সংস্কার যেন কোনোভাবে ব্যাহত না হয়, সে জন্য সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে। আমরা নির্বাচন কমিশনের প্রতি আস্থা রাখতে চাই। এনসিপির প্রাথমিক তালিকায় স্থানপ্রাপ্তদের কেউ দুর্নীতি ও ফ্যাসিবাদের সঙ্গে জড়িত হলে প্রার্থিতা বাতিল হবে।
এর আগে দলের সদস্য সচিব আখতার হোসেন ১২৫ জন দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, দক্ষিণাঞ্চলীয় মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারাসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।
ঢাকা-১০ আসন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার জন্য ফাঁকা রাখা হয়েছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে নাহিদ বলেন, আমরা কোনও আসন বিশেষ কারও জন্য ফাঁকা রাখিনি। যে কয়টা আসন এখন পর্যন্ত প্রাথমিকভাবে চূড়ান্ত হতে পেরেছি, মনোনয়ন বোর্ডের রিপোর্ট অনুযায়ী আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমরা এটা জনগণের কাছে উন্মুক্ত করেছি। এটাও একটা ভেরিফিকেশনের জন্য, যদি কারও বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ থাকে, দুর্নীতি সন্ত্রাস বা ফ্যাসিজমের সঙ্গে জড়িত, তাহলে সেই প্রার্থিতা বাতিল হবে। আমাদের এই প্রক্রিয়া চলমান।
তিনি বলেন, আমরা জনগণের প্রতি যে আহ্বান রেখেছিলাম, আমরা যে বার্তা দিয়েছিলাম, আমরা চাই সাধারণ মানুষ, রাজনীতি সচেতন মানুষ, গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী মানুষ এবং যারা সর্বপরি বাংলাদেশের পরিবর্তনকামী মানুষ, আমরা এবারে নমিনেশনে নির্বাচনে তাদের আহ্বান জানিয়েছিলাম। আমাদের দলের বাইরেও আমরা নমিনেশন দিতে চাই। আমাদের প্রার্থী তালিকায় সে প্রতিফলন আপনারা দেখেছেন। আমাদের দলীয় সাংগঠনিক যারা কাজ করেছেন, এর বাইরে থেকেও যারা বিভিন্ন পেশার মানুষ রয়েছেন, শিক্ষক, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, প্রবাসী বাংলাদেশি তাদের আমরা মনোনয়ন দিয়েছি।
তিনি আরও বলেন, আমাদের মনোনয়ন তালিকা হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক। সেখানে নারী-পুরুষ, সংখ্যালঘু সংখ্যাগুলো, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার সবার সমন্বয় করবো। আমরা প্রাথমিক ১২৫ তালিকায় সেটাই করার চেষ্টা করেছি। আমাদের ৩০০ তালিকাতেও আমরা সেটাই করবো।
এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, যতদিন না আমরা চূড়ান্তভাবে ৩০০ আসনে মনোনয়ন দিচ্ছি, ফলে যদি কেউ… আমাদের দলের এখনও সুযোগ আছে। আমাদের দলের যেই জায়গায় নমিনেশন দেওয়া হয়নি বা দেওয়া হয়েছে, সেই জায়গা যদি আমরা আরও ভালো প্রার্থী পাই বা কারও বিরুদ্ধে যদি অভিযোগ থাকে তার মনোনয়ন বাতিল করা হবে।
এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, এনসিপি সংস্কারের পক্ষে জনগণকে নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি উপহার দিতে চায়।
তিনি জানান, কৃষক, নারী, যুবক, পাহাড়ি ও প্রবীণদের সমন্বয়ে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে তার দল।
কারও বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ এলে এবং রাষ্ট্র, সংস্কারবিরোধী ও ঋণখেলাপির অভিযোগ এলে প্রার্থিতা বাতিল করা হবে বলেও দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

অস্ত্রের মহড়া দিচ্ছে বিএনপি-জামায়াত: নাহিদ ইসলাম
নিজস্ব প্রতিবেদক

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন স্থানে বিএনপি ও জামায়াতের সমর্থকরা অস্ত্রের মহড়া দিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাজধানীর বাংলা মোটরে দলের অস্থায়ী কার্যালয়ে এনসিপির প্রার্থী ঘোষণা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন স্থানে বিএনপি ও জামায়াতের সমর্থকরা অস্ত্রের মহড়া দিচ্ছে। আমরা বলবো, সংস্কার যেন কোনোভাবে ব্যাহত না হয়, সে জন্য সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে। আমরা নির্বাচন কমিশনের প্রতি আস্থা রাখতে চাই। এনসিপির প্রাথমিক তালিকায় স্থানপ্রাপ্তদের কেউ দুর্নীতি ও ফ্যাসিবাদের সঙ্গে জড়িত হলে প্রার্থিতা বাতিল হবে।
এর আগে দলের সদস্য সচিব আখতার হোসেন ১২৫ জন দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, দক্ষিণাঞ্চলীয় মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারাসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।
ঢাকা-১০ আসন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার জন্য ফাঁকা রাখা হয়েছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে নাহিদ বলেন, আমরা কোনও আসন বিশেষ কারও জন্য ফাঁকা রাখিনি। যে কয়টা আসন এখন পর্যন্ত প্রাথমিকভাবে চূড়ান্ত হতে পেরেছি, মনোনয়ন বোর্ডের রিপোর্ট অনুযায়ী আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমরা এটা জনগণের কাছে উন্মুক্ত করেছি। এটাও একটা ভেরিফিকেশনের জন্য, যদি কারও বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ থাকে, দুর্নীতি সন্ত্রাস বা ফ্যাসিজমের সঙ্গে জড়িত, তাহলে সেই প্রার্থিতা বাতিল হবে। আমাদের এই প্রক্রিয়া চলমান।
তিনি বলেন, আমরা জনগণের প্রতি যে আহ্বান রেখেছিলাম, আমরা যে বার্তা দিয়েছিলাম, আমরা চাই সাধারণ মানুষ, রাজনীতি সচেতন মানুষ, গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী মানুষ এবং যারা সর্বপরি বাংলাদেশের পরিবর্তনকামী মানুষ, আমরা এবারে নমিনেশনে নির্বাচনে তাদের আহ্বান জানিয়েছিলাম। আমাদের দলের বাইরেও আমরা নমিনেশন দিতে চাই। আমাদের প্রার্থী তালিকায় সে প্রতিফলন আপনারা দেখেছেন। আমাদের দলীয় সাংগঠনিক যারা কাজ করেছেন, এর বাইরে থেকেও যারা বিভিন্ন পেশার মানুষ রয়েছেন, শিক্ষক, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, প্রবাসী বাংলাদেশি তাদের আমরা মনোনয়ন দিয়েছি।
তিনি আরও বলেন, আমাদের মনোনয়ন তালিকা হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক। সেখানে নারী-পুরুষ, সংখ্যালঘু সংখ্যাগুলো, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার সবার সমন্বয় করবো। আমরা প্রাথমিক ১২৫ তালিকায় সেটাই করার চেষ্টা করেছি। আমাদের ৩০০ তালিকাতেও আমরা সেটাই করবো।
এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, যতদিন না আমরা চূড়ান্তভাবে ৩০০ আসনে মনোনয়ন দিচ্ছি, ফলে যদি কেউ… আমাদের দলের এখনও সুযোগ আছে। আমাদের দলের যেই জায়গায় নমিনেশন দেওয়া হয়নি বা দেওয়া হয়েছে, সেই জায়গা যদি আমরা আরও ভালো প্রার্থী পাই বা কারও বিরুদ্ধে যদি অভিযোগ থাকে তার মনোনয়ন বাতিল করা হবে।
এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, এনসিপি সংস্কারের পক্ষে জনগণকে নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি উপহার দিতে চায়।
তিনি জানান, কৃষক, নারী, যুবক, পাহাড়ি ও প্রবীণদের সমন্বয়ে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে তার দল।
কারও বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ এলে এবং রাষ্ট্র, সংস্কারবিরোধী ও ঋণখেলাপির অভিযোগ এলে প্রার্থিতা বাতিল করা হবে বলেও দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।