মুম্বাইয়ে কঠোর বিধিনিষেধ জারি, নেপথ্যে কী?

মুম্বাইয়ে কঠোর বিধিনিষেধ জারি, নেপথ্যে কী?
আন্তর্জাতিক জার্নাল

ভারতের ব্যস্ততম শহর মুম্বাইয়ের বিভিন্ন এলাকায় গ্রেডেড রেসপন্স অ্যাকশন প্ল্যানের (জিআরএপি) চতুর্থ ধাপের কঠোরতম বিধিনিষেধ কার্যকর করা হয়েছে। এই পদক্ষেপের মূল কারণ শহরের বায়ুমানের গুরুতর অবনতি। দিল্লির মতোই মুম্বাইও ‘বিষাক্ত’ বাতাসের তালিকায় যুক্ত হওয়ায় স্থানীয় প্রশাসন কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে।
মুম্বাইয়ের মাজগাঁও, দেউনার, মালাড, বোরিভালি ইস্ট, চাকলা-আন্ধেরি ইস্ট, নেভি নগর, পওই ও মুলুন্ড এলাকায় বায়ুমান সূচক (একিউআই) ‘খুব খারাপ’ এবং ‘মারাত্মক’ পর্যায়ে পৌঁছেছে। এর প্রেক্ষিতে বিএমসি এসব এলাকায় নির্মাণকাজ ও ধুলা ছড়ানোর কার্যক্রম স্থগিত করেছে। ৫০টিরও বেশি নির্মাণকাজকে ‘স্টপ-ওয়ার্ক’ বা শাটডাউন নোটিশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ছোট শিল্প–প্রতিষ্ঠান, যেমন বেকারি ও মার্বেল কাটিং ইউনিটগুলোকে পরিচ্ছন্ন প্রযুক্তিতে রূপান্তরের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
দূষণ নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতিটি ওয়ার্ডে ফ্লাইং স্কোয়াড মোতায়েন করা হয়েছে। প্রকৌশলী ও পুলিশ সদস্যরা জিপিএস সজ্জিত বাহন ব্যবহার করে বিভিন্ন এলাকায় দূষণকারীদের কার্যক্রম নজরদারি করছেন এবং তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিচ্ছেন।
গত কয়েক সপ্তাহ ধরে মুম্বাইয়ের একাধিক এলাকায় একিউআই ‘খুব খারাপ’ ও ‘মারাত্মক’ পর্যায়ে রেকর্ড করা হয়েছে। বাসিন্দারা চোখ জ্বালাপোড়া, শ্বাসকষ্ট ও গলা ব্যথার মতো উপসর্গে ভুগছেন।
বৈচিত্র্যময় অভিনেতা ও বলিউড তারকারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শহরের বায়ুদূষণ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। কৌতুকশিল্পী ভির দাস ইনস্টাগ্রামে ভিডিও পোস্ট করে জোর দিয়ে বলেন, “একিউআই, একিউআই, লেট মি ডাই!” অভিনেত্রী ও নির্মাতা সোনি রাজদন দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। গীতিকার ও নির্মাতা বরুণ গ্রোভার বলেন, বায়ুদূষণের প্রভাব ধীরে ধীরে আসে, কিন্তু এটি গড়ে মানুষের আয়ু ১০–১৫ বছর পর্যন্ত কমিয়ে দিতে পারে।
এদিকে, মুম্বাই কংগ্রেস ‘মুম্বাই ক্লিন এয়ার অ্যাকশন প্ল্যান’ প্রণয়ন করেছে। পরিকল্পনায় পরিচ্ছন্ন বাতাসকে মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া, দূষণ-সৃষ্টিকারী কার্যক্রমের সার্বক্ষণিক নজরদারি, ১০ লাখ গাছ রোপণ, এবং যানবাহন, নির্মাণ ও শিল্পখাতে কঠোর দূষণ–নিয়ন্ত্রণ বিধি প্রস্তাব করা হয়েছে।

ভারতের ব্যস্ততম শহর মুম্বাইয়ের বিভিন্ন এলাকায় গ্রেডেড রেসপন্স অ্যাকশন প্ল্যানের (জিআরএপি) চতুর্থ ধাপের কঠোরতম বিধিনিষেধ কার্যকর করা হয়েছে। এই পদক্ষেপের মূল কারণ শহরের বায়ুমানের গুরুতর অবনতি। দিল্লির মতোই মুম্বাইও ‘বিষাক্ত’ বাতাসের তালিকায় যুক্ত হওয়ায় স্থানীয় প্রশাসন কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে।
মুম্বাইয়ের মাজগাঁও, দেউনার, মালাড, বোরিভালি ইস্ট, চাকলা-আন্ধেরি ইস্ট, নেভি নগর, পওই ও মুলুন্ড এলাকায় বায়ুমান সূচক (একিউআই) ‘খুব খারাপ’ এবং ‘মারাত্মক’ পর্যায়ে পৌঁছেছে। এর প্রেক্ষিতে বিএমসি এসব এলাকায় নির্মাণকাজ ও ধুলা ছড়ানোর কার্যক্রম স্থগিত করেছে। ৫০টিরও বেশি নির্মাণকাজকে ‘স্টপ-ওয়ার্ক’ বা শাটডাউন নোটিশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ছোট শিল্প–প্রতিষ্ঠান, যেমন বেকারি ও মার্বেল কাটিং ইউনিটগুলোকে পরিচ্ছন্ন প্রযুক্তিতে রূপান্তরের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
দূষণ নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতিটি ওয়ার্ডে ফ্লাইং স্কোয়াড মোতায়েন করা হয়েছে। প্রকৌশলী ও পুলিশ সদস্যরা জিপিএস সজ্জিত বাহন ব্যবহার করে বিভিন্ন এলাকায় দূষণকারীদের কার্যক্রম নজরদারি করছেন এবং তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিচ্ছেন।
গত কয়েক সপ্তাহ ধরে মুম্বাইয়ের একাধিক এলাকায় একিউআই ‘খুব খারাপ’ ও ‘মারাত্মক’ পর্যায়ে রেকর্ড করা হয়েছে। বাসিন্দারা চোখ জ্বালাপোড়া, শ্বাসকষ্ট ও গলা ব্যথার মতো উপসর্গে ভুগছেন।
বৈচিত্র্যময় অভিনেতা ও বলিউড তারকারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শহরের বায়ুদূষণ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। কৌতুকশিল্পী ভির দাস ইনস্টাগ্রামে ভিডিও পোস্ট করে জোর দিয়ে বলেন, “একিউআই, একিউআই, লেট মি ডাই!” অভিনেত্রী ও নির্মাতা সোনি রাজদন দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। গীতিকার ও নির্মাতা বরুণ গ্রোভার বলেন, বায়ুদূষণের প্রভাব ধীরে ধীরে আসে, কিন্তু এটি গড়ে মানুষের আয়ু ১০–১৫ বছর পর্যন্ত কমিয়ে দিতে পারে।
এদিকে, মুম্বাই কংগ্রেস ‘মুম্বাই ক্লিন এয়ার অ্যাকশন প্ল্যান’ প্রণয়ন করেছে। পরিকল্পনায় পরিচ্ছন্ন বাতাসকে মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া, দূষণ-সৃষ্টিকারী কার্যক্রমের সার্বক্ষণিক নজরদারি, ১০ লাখ গাছ রোপণ, এবং যানবাহন, নির্মাণ ও শিল্পখাতে কঠোর দূষণ–নিয়ন্ত্রণ বিধি প্রস্তাব করা হয়েছে।

মুম্বাইয়ে কঠোর বিধিনিষেধ জারি, নেপথ্যে কী?
আন্তর্জাতিক জার্নাল

ভারতের ব্যস্ততম শহর মুম্বাইয়ের বিভিন্ন এলাকায় গ্রেডেড রেসপন্স অ্যাকশন প্ল্যানের (জিআরএপি) চতুর্থ ধাপের কঠোরতম বিধিনিষেধ কার্যকর করা হয়েছে। এই পদক্ষেপের মূল কারণ শহরের বায়ুমানের গুরুতর অবনতি। দিল্লির মতোই মুম্বাইও ‘বিষাক্ত’ বাতাসের তালিকায় যুক্ত হওয়ায় স্থানীয় প্রশাসন কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে।
মুম্বাইয়ের মাজগাঁও, দেউনার, মালাড, বোরিভালি ইস্ট, চাকলা-আন্ধেরি ইস্ট, নেভি নগর, পওই ও মুলুন্ড এলাকায় বায়ুমান সূচক (একিউআই) ‘খুব খারাপ’ এবং ‘মারাত্মক’ পর্যায়ে পৌঁছেছে। এর প্রেক্ষিতে বিএমসি এসব এলাকায় নির্মাণকাজ ও ধুলা ছড়ানোর কার্যক্রম স্থগিত করেছে। ৫০টিরও বেশি নির্মাণকাজকে ‘স্টপ-ওয়ার্ক’ বা শাটডাউন নোটিশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ছোট শিল্প–প্রতিষ্ঠান, যেমন বেকারি ও মার্বেল কাটিং ইউনিটগুলোকে পরিচ্ছন্ন প্রযুক্তিতে রূপান্তরের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
দূষণ নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতিটি ওয়ার্ডে ফ্লাইং স্কোয়াড মোতায়েন করা হয়েছে। প্রকৌশলী ও পুলিশ সদস্যরা জিপিএস সজ্জিত বাহন ব্যবহার করে বিভিন্ন এলাকায় দূষণকারীদের কার্যক্রম নজরদারি করছেন এবং তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিচ্ছেন।
গত কয়েক সপ্তাহ ধরে মুম্বাইয়ের একাধিক এলাকায় একিউআই ‘খুব খারাপ’ ও ‘মারাত্মক’ পর্যায়ে রেকর্ড করা হয়েছে। বাসিন্দারা চোখ জ্বালাপোড়া, শ্বাসকষ্ট ও গলা ব্যথার মতো উপসর্গে ভুগছেন।
বৈচিত্র্যময় অভিনেতা ও বলিউড তারকারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শহরের বায়ুদূষণ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। কৌতুকশিল্পী ভির দাস ইনস্টাগ্রামে ভিডিও পোস্ট করে জোর দিয়ে বলেন, “একিউআই, একিউআই, লেট মি ডাই!” অভিনেত্রী ও নির্মাতা সোনি রাজদন দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। গীতিকার ও নির্মাতা বরুণ গ্রোভার বলেন, বায়ুদূষণের প্রভাব ধীরে ধীরে আসে, কিন্তু এটি গড়ে মানুষের আয়ু ১০–১৫ বছর পর্যন্ত কমিয়ে দিতে পারে।
এদিকে, মুম্বাই কংগ্রেস ‘মুম্বাই ক্লিন এয়ার অ্যাকশন প্ল্যান’ প্রণয়ন করেছে। পরিকল্পনায় পরিচ্ছন্ন বাতাসকে মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া, দূষণ-সৃষ্টিকারী কার্যক্রমের সার্বক্ষণিক নজরদারি, ১০ লাখ গাছ রোপণ, এবং যানবাহন, নির্মাণ ও শিল্পখাতে কঠোর দূষণ–নিয়ন্ত্রণ বিধি প্রস্তাব করা হয়েছে।