পূর্বাচল প্লট দূর্নীতি মামলায়
শেখ হাসিনা–শেখ রেহানা ও টিউলিপ সিদ্দিকের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড

শেখ হাসিনা–শেখ রেহানা ও টিউলিপ সিদ্দিকের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড
নিজস্ব প্রতিবেদক

পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে অনিয়ম–দুর্নীতির মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পাঁচ বছর, তাঁর বোন শেখ রেহানাকে সাত বছর এবং রেহানার মেয়ে টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিককে দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার (১ ডিসেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত–৪–এর বিচারক মো. রবিউল আলম এ রায় ঘোষণা করেন।
এ মামলায় সাবেক গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিনকেও পাঁচ বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
রাজউক ও গৃহায়ন–গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্লট বরাদ্দ–সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত আরও ১২ কর্মকর্তাকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত।
মামলার অপর ১২ জন সরকারি কর্মকর্তাকে খালাস দেওয়া হয়েছে। তাঁরা হলেন—গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম সরকার, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব পূরবী গোলদার, অতিরিক্ত সচিব মো. অলিউল্লাহ, সাবেক অতিরিক্ত সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা, সাবেক সদস্য তন্ময় দাস, পরিকল্পনা সদস্য মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, সাবেক সদস্য মেজর (অব.) সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী, সাবেক পরিচালক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম, সহকারী পরিচালক মাজহারুল ইসলাম এবং সাবেক উপপরিচালক নায়েব আলী শরীফ।
দুদকের বিশেষ পিপি তরিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আজ বেলা ১১টা ৩৫ মিনিটে রায় ঘোষণা শুরু হয়। আদালত রায়ের সংক্ষিপ্তসার পড়ে শোনান। রায় ঘোষণার সময় কেবল কারাগারে থাকা একমাত্র আসামি—রাজউকের সাবেক সদস্য মোহাম্মদ খুরশীদ আলম—আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
শেখ হাসিনাসহ অন্য আসামিরা পলাতক আছেন। আদালত তাঁদের বিরুদ্ধে সাজা–ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।
উল্লেখ্য, গত ৩১ জুলাই এ মামলায় অভিযোগ গঠন করা হয়। এর আগে ১২, ১৩ ও ১৪ জানুয়ারি দুদক শেখ হাসিনা, তাঁর পরিবারের সদস্য ও অন্যদের বিরুদ্ধে ছয়টি মামলা করে। এর মধ্যে তিনটির রায় ২৭ নভেম্বর ঘোষণা হয়, যেখানে শেখ হাসিনাকে মোট ২১ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পৃথক দুটি মামলায় তাঁর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সাইমা ওয়াজেদ পুতুলকে পাঁচ বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, দায়িত্বে থাকাকালে শেখ হাসিনা ক্ষমতার অপব্যবহার করে পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের ২৭ নম্বর সেক্টরে বরাদ্দ–অযোগ্য শেখ রেহানার নামে প্লট বরাদ্দ দেন। টিউলিপ সিদ্দিকও এতে প্রভাব খাটিয়েছেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়। অন্যদিকে বরাদ্দ–সংশ্লিষ্ট রাজউক কর্মকর্তারা ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হওয়ার উদ্দেশ্যে বিধিবহির্ভূতভাবে বরাদ্দ দিয়েছেন বলে অভিযোগ করা হয়।

পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে অনিয়ম–দুর্নীতির মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পাঁচ বছর, তাঁর বোন শেখ রেহানাকে সাত বছর এবং রেহানার মেয়ে টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিককে দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার (১ ডিসেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত–৪–এর বিচারক মো. রবিউল আলম এ রায় ঘোষণা করেন।
এ মামলায় সাবেক গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিনকেও পাঁচ বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
রাজউক ও গৃহায়ন–গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্লট বরাদ্দ–সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত আরও ১২ কর্মকর্তাকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত।
মামলার অপর ১২ জন সরকারি কর্মকর্তাকে খালাস দেওয়া হয়েছে। তাঁরা হলেন—গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম সরকার, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব পূরবী গোলদার, অতিরিক্ত সচিব মো. অলিউল্লাহ, সাবেক অতিরিক্ত সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা, সাবেক সদস্য তন্ময় দাস, পরিকল্পনা সদস্য মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, সাবেক সদস্য মেজর (অব.) সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী, সাবেক পরিচালক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম, সহকারী পরিচালক মাজহারুল ইসলাম এবং সাবেক উপপরিচালক নায়েব আলী শরীফ।
দুদকের বিশেষ পিপি তরিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আজ বেলা ১১টা ৩৫ মিনিটে রায় ঘোষণা শুরু হয়। আদালত রায়ের সংক্ষিপ্তসার পড়ে শোনান। রায় ঘোষণার সময় কেবল কারাগারে থাকা একমাত্র আসামি—রাজউকের সাবেক সদস্য মোহাম্মদ খুরশীদ আলম—আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
শেখ হাসিনাসহ অন্য আসামিরা পলাতক আছেন। আদালত তাঁদের বিরুদ্ধে সাজা–ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।
উল্লেখ্য, গত ৩১ জুলাই এ মামলায় অভিযোগ গঠন করা হয়। এর আগে ১২, ১৩ ও ১৪ জানুয়ারি দুদক শেখ হাসিনা, তাঁর পরিবারের সদস্য ও অন্যদের বিরুদ্ধে ছয়টি মামলা করে। এর মধ্যে তিনটির রায় ২৭ নভেম্বর ঘোষণা হয়, যেখানে শেখ হাসিনাকে মোট ২১ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পৃথক দুটি মামলায় তাঁর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সাইমা ওয়াজেদ পুতুলকে পাঁচ বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, দায়িত্বে থাকাকালে শেখ হাসিনা ক্ষমতার অপব্যবহার করে পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের ২৭ নম্বর সেক্টরে বরাদ্দ–অযোগ্য শেখ রেহানার নামে প্লট বরাদ্দ দেন। টিউলিপ সিদ্দিকও এতে প্রভাব খাটিয়েছেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়। অন্যদিকে বরাদ্দ–সংশ্লিষ্ট রাজউক কর্মকর্তারা ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হওয়ার উদ্দেশ্যে বিধিবহির্ভূতভাবে বরাদ্দ দিয়েছেন বলে অভিযোগ করা হয়।

শেখ হাসিনা–শেখ রেহানা ও টিউলিপ সিদ্দিকের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড
নিজস্ব প্রতিবেদক

পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে অনিয়ম–দুর্নীতির মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পাঁচ বছর, তাঁর বোন শেখ রেহানাকে সাত বছর এবং রেহানার মেয়ে টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিককে দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার (১ ডিসেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত–৪–এর বিচারক মো. রবিউল আলম এ রায় ঘোষণা করেন।
এ মামলায় সাবেক গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিনকেও পাঁচ বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
রাজউক ও গৃহায়ন–গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্লট বরাদ্দ–সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত আরও ১২ কর্মকর্তাকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত।
মামলার অপর ১২ জন সরকারি কর্মকর্তাকে খালাস দেওয়া হয়েছে। তাঁরা হলেন—গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম সরকার, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব পূরবী গোলদার, অতিরিক্ত সচিব মো. অলিউল্লাহ, সাবেক অতিরিক্ত সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা, সাবেক সদস্য তন্ময় দাস, পরিকল্পনা সদস্য মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, সাবেক সদস্য মেজর (অব.) সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী, সাবেক পরিচালক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম, সহকারী পরিচালক মাজহারুল ইসলাম এবং সাবেক উপপরিচালক নায়েব আলী শরীফ।
দুদকের বিশেষ পিপি তরিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আজ বেলা ১১টা ৩৫ মিনিটে রায় ঘোষণা শুরু হয়। আদালত রায়ের সংক্ষিপ্তসার পড়ে শোনান। রায় ঘোষণার সময় কেবল কারাগারে থাকা একমাত্র আসামি—রাজউকের সাবেক সদস্য মোহাম্মদ খুরশীদ আলম—আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
শেখ হাসিনাসহ অন্য আসামিরা পলাতক আছেন। আদালত তাঁদের বিরুদ্ধে সাজা–ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।
উল্লেখ্য, গত ৩১ জুলাই এ মামলায় অভিযোগ গঠন করা হয়। এর আগে ১২, ১৩ ও ১৪ জানুয়ারি দুদক শেখ হাসিনা, তাঁর পরিবারের সদস্য ও অন্যদের বিরুদ্ধে ছয়টি মামলা করে। এর মধ্যে তিনটির রায় ২৭ নভেম্বর ঘোষণা হয়, যেখানে শেখ হাসিনাকে মোট ২১ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পৃথক দুটি মামলায় তাঁর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সাইমা ওয়াজেদ পুতুলকে পাঁচ বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, দায়িত্বে থাকাকালে শেখ হাসিনা ক্ষমতার অপব্যবহার করে পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের ২৭ নম্বর সেক্টরে বরাদ্দ–অযোগ্য শেখ রেহানার নামে প্লট বরাদ্দ দেন। টিউলিপ সিদ্দিকও এতে প্রভাব খাটিয়েছেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়। অন্যদিকে বরাদ্দ–সংশ্লিষ্ট রাজউক কর্মকর্তারা ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হওয়ার উদ্দেশ্যে বিধিবহির্ভূতভাবে বরাদ্দ দিয়েছেন বলে অভিযোগ করা হয়।