সালমান শাহর মৃত্যু: তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার সময় বাড়ল
সালমান শাহর মৃত্যু: তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার সময় বাড়ল
নিজস্ব প্রতিবেদক
চিত্রনায়ক সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় তার স্ত্রী সামিরা হকসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে করা হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে আরও পাঁচ সপ্তাহ সময় পেয়েছে পুলিশ।
আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) মামলার প্রতিবেদন জমার নির্ধারিত দিন ছিল। তবে রমনা মডেল থানার তদন্ত কর্মকর্তা ইন্সপেক্টর আতিকুল ইসলাম খন্দকার প্রতিবেদন দাখিল করতে না পারায় অতিরিক্ত সময় চান। পরে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা আগামী ১৩ জানুয়ারি নতুন তারিখ ঠিক করেন বলে জানান প্রসিকিউশনের এসআই জিন্নাত আলী।
২৯ বছর আগে সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় গত ২০ অক্টোবর তার মা নীলা চৌধুরীর পক্ষে মামলাটি করেন তার ভাই মোহাম্মদ আলমগীর কুমকুম। মামলার আসামিদের মধ্যে সামিরা হক ছাড়াও আছেন তার মা লতিফা হক লুসি, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই, খলনায়ক ডনসহ আরও কয়েকজন। অভিযোগে বলা হয়েছে, পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী সালমান শাহকে হত্যা করা হয়েছে।
মামলা করার পর আসামিদের দেশত্যাগ রোধে ইমিগ্রেশন বিভাগকে সহায়তার অনুরোধ করে রমনা থানা।
বাংলাদেশের জনপ্রিয় চলচ্চিত্র তারকা সালমান শাহ ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ঢাকার ইস্কাটনে নিজের ফ্ল্যাটে মারা যান। প্রথমে অপমৃত্যু মামলা হলেও নানা ধাপে ঘটনার তদন্ত এগোয়। ১৯৯৭ সালে সালমানের বাবা কমরউদ্দিন আহমদ চৌধুরী হত্যার অভিযোগ তোলেন। আদালতের নির্দেশে সিআইডি, পরে বিচার বিভাগীয় তদন্ত, র্যাব এবং সর্বশেষ পিবিআই তদন্ত করে। তবে কোনো তদন্তেই হত্যার প্রমাণ পাওয়া যায়নি বলে প্রতিবেদন দেওয়া হয়।
সকল প্রতিবেদনেই তারা উল্লেখ করে, পারিবারিক টানাপড়েন, দাম্পত্য সংকট ও মানসিক চাপে সালমান শাহ আত্মহত্যা করেছেন। এ মতের সঙ্গে একমত নন সালমানের মা নীলা চৌধুরী। তিনি বারবার নতুন তদন্তের আবেদন করে আসছেন।
২০২১ সালে পিবিআইয়ের ‘হত্যার প্রমাণ নেই’ প্রতিবেদনের ভিত্তিতে আদালত আসামিদের অব্যাহতি দিলেও সালমানের পরিবারের আবেদনে রিভিশন শুনানি শুরু হয়। দীর্ঘ বিরতির পর শুনানি শেষ হয় এ বছরের ১৩ অক্টোবর।
২০ অক্টোবর আদালত সালমান শাহর বাবা কমরউদ্দিনের অভিযোগ এবং আসামি রিজভী আহমেদ ওরফে ফরহাদের জবানবন্দির আলোকে হত্যা মামলা গ্রহণের আদেশ দেন। পাশাপাশি রমনা থানাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
চিত্রনায়ক সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় তার স্ত্রী সামিরা হকসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে করা হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে আরও পাঁচ সপ্তাহ সময় পেয়েছে পুলিশ।
আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) মামলার প্রতিবেদন জমার নির্ধারিত দিন ছিল। তবে রমনা মডেল থানার তদন্ত কর্মকর্তা ইন্সপেক্টর আতিকুল ইসলাম খন্দকার প্রতিবেদন দাখিল করতে না পারায় অতিরিক্ত সময় চান। পরে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা আগামী ১৩ জানুয়ারি নতুন তারিখ ঠিক করেন বলে জানান প্রসিকিউশনের এসআই জিন্নাত আলী।
২৯ বছর আগে সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় গত ২০ অক্টোবর তার মা নীলা চৌধুরীর পক্ষে মামলাটি করেন তার ভাই মোহাম্মদ আলমগীর কুমকুম। মামলার আসামিদের মধ্যে সামিরা হক ছাড়াও আছেন তার মা লতিফা হক লুসি, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই, খলনায়ক ডনসহ আরও কয়েকজন। অভিযোগে বলা হয়েছে, পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী সালমান শাহকে হত্যা করা হয়েছে।
মামলা করার পর আসামিদের দেশত্যাগ রোধে ইমিগ্রেশন বিভাগকে সহায়তার অনুরোধ করে রমনা থানা।
বাংলাদেশের জনপ্রিয় চলচ্চিত্র তারকা সালমান শাহ ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ঢাকার ইস্কাটনে নিজের ফ্ল্যাটে মারা যান। প্রথমে অপমৃত্যু মামলা হলেও নানা ধাপে ঘটনার তদন্ত এগোয়। ১৯৯৭ সালে সালমানের বাবা কমরউদ্দিন আহমদ চৌধুরী হত্যার অভিযোগ তোলেন। আদালতের নির্দেশে সিআইডি, পরে বিচার বিভাগীয় তদন্ত, র্যাব এবং সর্বশেষ পিবিআই তদন্ত করে। তবে কোনো তদন্তেই হত্যার প্রমাণ পাওয়া যায়নি বলে প্রতিবেদন দেওয়া হয়।
সকল প্রতিবেদনেই তারা উল্লেখ করে, পারিবারিক টানাপড়েন, দাম্পত্য সংকট ও মানসিক চাপে সালমান শাহ আত্মহত্যা করেছেন। এ মতের সঙ্গে একমত নন সালমানের মা নীলা চৌধুরী। তিনি বারবার নতুন তদন্তের আবেদন করে আসছেন।
২০২১ সালে পিবিআইয়ের ‘হত্যার প্রমাণ নেই’ প্রতিবেদনের ভিত্তিতে আদালত আসামিদের অব্যাহতি দিলেও সালমানের পরিবারের আবেদনে রিভিশন শুনানি শুরু হয়। দীর্ঘ বিরতির পর শুনানি শেষ হয় এ বছরের ১৩ অক্টোবর।
২০ অক্টোবর আদালত সালমান শাহর বাবা কমরউদ্দিনের অভিযোগ এবং আসামি রিজভী আহমেদ ওরফে ফরহাদের জবানবন্দির আলোকে হত্যা মামলা গ্রহণের আদেশ দেন। পাশাপাশি রমনা থানাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
সালমান শাহর মৃত্যু: তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার সময় বাড়ল
নিজস্ব প্রতিবেদক
চিত্রনায়ক সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় তার স্ত্রী সামিরা হকসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে করা হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে আরও পাঁচ সপ্তাহ সময় পেয়েছে পুলিশ।
আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) মামলার প্রতিবেদন জমার নির্ধারিত দিন ছিল। তবে রমনা মডেল থানার তদন্ত কর্মকর্তা ইন্সপেক্টর আতিকুল ইসলাম খন্দকার প্রতিবেদন দাখিল করতে না পারায় অতিরিক্ত সময় চান। পরে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা আগামী ১৩ জানুয়ারি নতুন তারিখ ঠিক করেন বলে জানান প্রসিকিউশনের এসআই জিন্নাত আলী।
২৯ বছর আগে সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় গত ২০ অক্টোবর তার মা নীলা চৌধুরীর পক্ষে মামলাটি করেন তার ভাই মোহাম্মদ আলমগীর কুমকুম। মামলার আসামিদের মধ্যে সামিরা হক ছাড়াও আছেন তার মা লতিফা হক লুসি, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই, খলনায়ক ডনসহ আরও কয়েকজন। অভিযোগে বলা হয়েছে, পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী সালমান শাহকে হত্যা করা হয়েছে।
মামলা করার পর আসামিদের দেশত্যাগ রোধে ইমিগ্রেশন বিভাগকে সহায়তার অনুরোধ করে রমনা থানা।
বাংলাদেশের জনপ্রিয় চলচ্চিত্র তারকা সালমান শাহ ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ঢাকার ইস্কাটনে নিজের ফ্ল্যাটে মারা যান। প্রথমে অপমৃত্যু মামলা হলেও নানা ধাপে ঘটনার তদন্ত এগোয়। ১৯৯৭ সালে সালমানের বাবা কমরউদ্দিন আহমদ চৌধুরী হত্যার অভিযোগ তোলেন। আদালতের নির্দেশে সিআইডি, পরে বিচার বিভাগীয় তদন্ত, র্যাব এবং সর্বশেষ পিবিআই তদন্ত করে। তবে কোনো তদন্তেই হত্যার প্রমাণ পাওয়া যায়নি বলে প্রতিবেদন দেওয়া হয়।
সকল প্রতিবেদনেই তারা উল্লেখ করে, পারিবারিক টানাপড়েন, দাম্পত্য সংকট ও মানসিক চাপে সালমান শাহ আত্মহত্যা করেছেন। এ মতের সঙ্গে একমত নন সালমানের মা নীলা চৌধুরী। তিনি বারবার নতুন তদন্তের আবেদন করে আসছেন।
২০২১ সালে পিবিআইয়ের ‘হত্যার প্রমাণ নেই’ প্রতিবেদনের ভিত্তিতে আদালত আসামিদের অব্যাহতি দিলেও সালমানের পরিবারের আবেদনে রিভিশন শুনানি শুরু হয়। দীর্ঘ বিরতির পর শুনানি শেষ হয় এ বছরের ১৩ অক্টোবর।
২০ অক্টোবর আদালত সালমান শাহর বাবা কমরউদ্দিনের অভিযোগ এবং আসামি রিজভী আহমেদ ওরফে ফরহাদের জবানবন্দির আলোকে হত্যা মামলা গ্রহণের আদেশ দেন। পাশাপাশি রমনা থানাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।