সাকিবসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে শেয়ারবাজার কারসাজি মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নতুন তারিখ ৩ মার্চ

সাকিবসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে শেয়ারবাজার কারসাজি মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নতুন তারিখ ৩ মার্চ
নিজস্ব প্রতিবেদক

জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক ও সাবেক সাংসদ সাকিব আল হাসানসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অর্থ আত্মসাৎ করে শেয়ারবাজারে শত শত কোটি টাকা বিনিয়োগ এবং অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নতুন তারিখ নির্ধারণ করেছেন আদালত।
আজ বুধবার (২৬ নভেম্বর) এ প্রতিবেদনের দিন ধার্য ছিল। তবে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) প্রতিবেদন জমা দিতে না পারায় ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ সাব্বির ফয়েজ আগামী ২০২৬ সালের ৩ মার্চ নতুন তারিখ দেন। ফলে প্রতিবেদন দাখিলে আরও চার মাস সময় পেল দুদক। আদালতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন দুদকের প্রসিকিউশন বিভাগের সহকারী পরিচালক আমিনুল ইসলাম।
দুর্নীতি ও শেয়ারবাজারে কারসাজির অভিযোগে গত ১৭ মে দুদক প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেন বাদী হয়ে মামলাটি করেন। পরে ১৬ জুন আদালত সাকিব আল হাসানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন—সমবায় অধিদপ্তরের উপ-নিবন্ধক আবুল খায়ের, তাঁর স্ত্রী কাজী সাদিয়া হাসান, আবুল কালাম মাদবর, কনিকা আফরোজ, মোহাম্মদ বাশার, সাজেদ মাদবর, আলেয়া বেগম, কাজী ফুয়াদ হাসান, কাজী ফরিদ হাসান, জাভেদ এ মতিন, জাহেদ কামাল, হুমায়ূন কবির ও তানভির নিজাম।
এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা নিজেদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিও অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে অসাধু ও প্রতারণামূলক লেনদেনের মাধ্যমে শেয়ারবাজারে কারসাজি করতেন। একটি সংঘবদ্ধ চক্র গড়ে তারা নির্দিষ্ট কিছু কোম্পানির শেয়ারের মূল্য কৃত্রিমভাবে বাড়িয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের প্রলুব্ধ করতেন। এতে বিনিয়োগকারীরা বিপুল আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েন এবং চক্রটি ২৫৬ কোটি ৯৭ লাখ টাকার বেশি অবৈধভাবে আত্মসাৎ করে।
এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি আবুল খায়ের (হিরু) শেয়ারবাজার থেকে উত্তোলিত অর্থের মধ্যে ২৯ কোটি ৯৪ লাখ টাকার বেশি তাঁর স্ত্রী কাজী সাদিয়া হাসানের সহায়তায় বিভিন্ন খাতে স্থানান্তরের মাধ্যমে মানি লন্ডারিং করেন। হিরুর নামে থাকা ১৭টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৫৪২ কোটি টাকারও বেশি ‘অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক’ লেনদেন হয়েছে বলেও অভিযোগে বলা হয়।
হিরুর কারসাজি করা প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স এবং সোনালী পেপারসের শেয়ারে সাকিব আল হাসানের বিনিয়োগের বিষয়টিও এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে। অভিযোগ অনুযায়ী, তিনি বাজার কারসাজিতে সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের প্রতারণার মাধ্যমে শেয়ারে বিনিয়োগে প্রলুব্ধ করেন এবং ২ কোটি ৯৫ লাখ টাকার বেশি অবৈধ আয় উত্তোলন করেন।

জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক ও সাবেক সাংসদ সাকিব আল হাসানসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অর্থ আত্মসাৎ করে শেয়ারবাজারে শত শত কোটি টাকা বিনিয়োগ এবং অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নতুন তারিখ নির্ধারণ করেছেন আদালত।
আজ বুধবার (২৬ নভেম্বর) এ প্রতিবেদনের দিন ধার্য ছিল। তবে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) প্রতিবেদন জমা দিতে না পারায় ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ সাব্বির ফয়েজ আগামী ২০২৬ সালের ৩ মার্চ নতুন তারিখ দেন। ফলে প্রতিবেদন দাখিলে আরও চার মাস সময় পেল দুদক। আদালতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন দুদকের প্রসিকিউশন বিভাগের সহকারী পরিচালক আমিনুল ইসলাম।
দুর্নীতি ও শেয়ারবাজারে কারসাজির অভিযোগে গত ১৭ মে দুদক প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেন বাদী হয়ে মামলাটি করেন। পরে ১৬ জুন আদালত সাকিব আল হাসানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন—সমবায় অধিদপ্তরের উপ-নিবন্ধক আবুল খায়ের, তাঁর স্ত্রী কাজী সাদিয়া হাসান, আবুল কালাম মাদবর, কনিকা আফরোজ, মোহাম্মদ বাশার, সাজেদ মাদবর, আলেয়া বেগম, কাজী ফুয়াদ হাসান, কাজী ফরিদ হাসান, জাভেদ এ মতিন, জাহেদ কামাল, হুমায়ূন কবির ও তানভির নিজাম।
এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা নিজেদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিও অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে অসাধু ও প্রতারণামূলক লেনদেনের মাধ্যমে শেয়ারবাজারে কারসাজি করতেন। একটি সংঘবদ্ধ চক্র গড়ে তারা নির্দিষ্ট কিছু কোম্পানির শেয়ারের মূল্য কৃত্রিমভাবে বাড়িয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের প্রলুব্ধ করতেন। এতে বিনিয়োগকারীরা বিপুল আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েন এবং চক্রটি ২৫৬ কোটি ৯৭ লাখ টাকার বেশি অবৈধভাবে আত্মসাৎ করে।
এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি আবুল খায়ের (হিরু) শেয়ারবাজার থেকে উত্তোলিত অর্থের মধ্যে ২৯ কোটি ৯৪ লাখ টাকার বেশি তাঁর স্ত্রী কাজী সাদিয়া হাসানের সহায়তায় বিভিন্ন খাতে স্থানান্তরের মাধ্যমে মানি লন্ডারিং করেন। হিরুর নামে থাকা ১৭টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৫৪২ কোটি টাকারও বেশি ‘অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক’ লেনদেন হয়েছে বলেও অভিযোগে বলা হয়।
হিরুর কারসাজি করা প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স এবং সোনালী পেপারসের শেয়ারে সাকিব আল হাসানের বিনিয়োগের বিষয়টিও এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে। অভিযোগ অনুযায়ী, তিনি বাজার কারসাজিতে সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের প্রতারণার মাধ্যমে শেয়ারে বিনিয়োগে প্রলুব্ধ করেন এবং ২ কোটি ৯৫ লাখ টাকার বেশি অবৈধ আয় উত্তোলন করেন।

সাকিবসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে শেয়ারবাজার কারসাজি মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নতুন তারিখ ৩ মার্চ
নিজস্ব প্রতিবেদক

জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক ও সাবেক সাংসদ সাকিব আল হাসানসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অর্থ আত্মসাৎ করে শেয়ারবাজারে শত শত কোটি টাকা বিনিয়োগ এবং অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নতুন তারিখ নির্ধারণ করেছেন আদালত।
আজ বুধবার (২৬ নভেম্বর) এ প্রতিবেদনের দিন ধার্য ছিল। তবে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) প্রতিবেদন জমা দিতে না পারায় ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ সাব্বির ফয়েজ আগামী ২০২৬ সালের ৩ মার্চ নতুন তারিখ দেন। ফলে প্রতিবেদন দাখিলে আরও চার মাস সময় পেল দুদক। আদালতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন দুদকের প্রসিকিউশন বিভাগের সহকারী পরিচালক আমিনুল ইসলাম।
দুর্নীতি ও শেয়ারবাজারে কারসাজির অভিযোগে গত ১৭ মে দুদক প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেন বাদী হয়ে মামলাটি করেন। পরে ১৬ জুন আদালত সাকিব আল হাসানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন—সমবায় অধিদপ্তরের উপ-নিবন্ধক আবুল খায়ের, তাঁর স্ত্রী কাজী সাদিয়া হাসান, আবুল কালাম মাদবর, কনিকা আফরোজ, মোহাম্মদ বাশার, সাজেদ মাদবর, আলেয়া বেগম, কাজী ফুয়াদ হাসান, কাজী ফরিদ হাসান, জাভেদ এ মতিন, জাহেদ কামাল, হুমায়ূন কবির ও তানভির নিজাম।
এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা নিজেদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিও অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে অসাধু ও প্রতারণামূলক লেনদেনের মাধ্যমে শেয়ারবাজারে কারসাজি করতেন। একটি সংঘবদ্ধ চক্র গড়ে তারা নির্দিষ্ট কিছু কোম্পানির শেয়ারের মূল্য কৃত্রিমভাবে বাড়িয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের প্রলুব্ধ করতেন। এতে বিনিয়োগকারীরা বিপুল আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েন এবং চক্রটি ২৫৬ কোটি ৯৭ লাখ টাকার বেশি অবৈধভাবে আত্মসাৎ করে।
এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি আবুল খায়ের (হিরু) শেয়ারবাজার থেকে উত্তোলিত অর্থের মধ্যে ২৯ কোটি ৯৪ লাখ টাকার বেশি তাঁর স্ত্রী কাজী সাদিয়া হাসানের সহায়তায় বিভিন্ন খাতে স্থানান্তরের মাধ্যমে মানি লন্ডারিং করেন। হিরুর নামে থাকা ১৭টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৫৪২ কোটি টাকারও বেশি ‘অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক’ লেনদেন হয়েছে বলেও অভিযোগে বলা হয়।
হিরুর কারসাজি করা প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স এবং সোনালী পেপারসের শেয়ারে সাকিব আল হাসানের বিনিয়োগের বিষয়টিও এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে। অভিযোগ অনুযায়ী, তিনি বাজার কারসাজিতে সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের প্রতারণার মাধ্যমে শেয়ারে বিনিয়োগে প্রলুব্ধ করেন এবং ২ কোটি ৯৫ লাখ টাকার বেশি অবৈধ আয় উত্তোলন করেন।