কার্যক্রম শুরু করল ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
কার্যক্রম শুরু করল ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
সিটিজেন ভিডিও ডেস্ক
সরকারি মালিকানাধীন নতুন ইসলামী ব্যাংক ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক পিএলসি’ আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যক্রম শুরু করেছে। আজ মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) রাজধানীর মতিঝিলের সেনা কল্যাণ ভবনে প্রতিষ্ঠানের নতুন প্রধান কার্যালয়ে দাপ্তরিক কাজ শুরু হয়।
আগামী বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর সংবাদ সম্মেলনে ব্যাংকের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করবেন।
এর আগের দিন সোমবার (১ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকটির চূড়ান্ত অনুমোদন ও লাইসেন্স ইস্যু করে। পাঁচটি সমস্যাগ্রস্ত ইসলামী ব্যাংককে একীভূত করে নতুন এই ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত আসে গত রোববার গভর্নরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বিশেষ বোর্ড সভায়।
নতুন ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন সাবেক সচিব ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া। দায়িত্বগ্রহণের পর তিনি বলেন, সরকারি মালিকানায় নতুন ইসলামী ব্যাংক প্রতিষ্ঠা দেশের ব্যাংকিং খাতের জন্য ইতিবাচক একটি পদক্ষেপ। তিনি জানান, ব্যাংককে শক্ত ভিত্তিতে দাঁড় করাতে কারিগরি টিম ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে।
তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রথম লক্ষ্য হবে আমানতকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনা এবং ব্যাংকটিকে বিশ্বাসের প্রতীক হিসেবে দাঁড় করানো।'
আজ দুপুরে গভর্নরের সঙ্গে বৈঠক করে চেয়ারম্যান জানান, ব্যাংকের ভিশন–মিশন, আইন–কানুন ও সার্বিক কার্যক্রম পর্যালোচনাই ছিল আলোচনার মূল বিষয়। পাঁচ ব্যাংককে দ্রুত ও আইনসঙ্গতভাবে একীভূত করে পূর্ণাঙ্গ ব্যাংক হিসেবে কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়ার কাজ চলবে বলেও তিনি জানান।
উল্লেখ্য, একীভূত হওয়া ব্যাংকগুলো হলো—ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক। এসব প্রতিষ্ঠানকে একত্রিত করে গঠিত ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক পিএলসি’র পরিশোধিত মূলধন নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৫ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকার দেবে ২০ হাজার কোটি টাকা এবং আমানতকারীদের শেয়ার হিসেবে আসবে ১৫ হাজার কোটি টাকা। অনুমোদিত মূলধন রাখা হয়েছে ৪০ হাজার কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, নতুন এই ব্যাংক ইসলামী ব্যাংকিং খাতের অস্থিরতা কাটাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। আগামী সপ্তাহ থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত আটকে থাকা আমানত ফেরত দেওয়া শুরু হবে। উচ্চ অঙ্কের আমানত ফেরতের বিষয়েও রোডম্যাপ প্রস্তুত করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
সরকারি মালিকানাধীন নতুন ইসলামী ব্যাংক ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক পিএলসি’ আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যক্রম শুরু করেছে। আজ মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) রাজধানীর মতিঝিলের সেনা কল্যাণ ভবনে প্রতিষ্ঠানের নতুন প্রধান কার্যালয়ে দাপ্তরিক কাজ শুরু হয়।
আগামী বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর সংবাদ সম্মেলনে ব্যাংকের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করবেন।
এর আগের দিন সোমবার (১ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকটির চূড়ান্ত অনুমোদন ও লাইসেন্স ইস্যু করে। পাঁচটি সমস্যাগ্রস্ত ইসলামী ব্যাংককে একীভূত করে নতুন এই ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত আসে গত রোববার গভর্নরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বিশেষ বোর্ড সভায়।
নতুন ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন সাবেক সচিব ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া। দায়িত্বগ্রহণের পর তিনি বলেন, সরকারি মালিকানায় নতুন ইসলামী ব্যাংক প্রতিষ্ঠা দেশের ব্যাংকিং খাতের জন্য ইতিবাচক একটি পদক্ষেপ। তিনি জানান, ব্যাংককে শক্ত ভিত্তিতে দাঁড় করাতে কারিগরি টিম ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে।
তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রথম লক্ষ্য হবে আমানতকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনা এবং ব্যাংকটিকে বিশ্বাসের প্রতীক হিসেবে দাঁড় করানো।'
আজ দুপুরে গভর্নরের সঙ্গে বৈঠক করে চেয়ারম্যান জানান, ব্যাংকের ভিশন–মিশন, আইন–কানুন ও সার্বিক কার্যক্রম পর্যালোচনাই ছিল আলোচনার মূল বিষয়। পাঁচ ব্যাংককে দ্রুত ও আইনসঙ্গতভাবে একীভূত করে পূর্ণাঙ্গ ব্যাংক হিসেবে কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়ার কাজ চলবে বলেও তিনি জানান।
উল্লেখ্য, একীভূত হওয়া ব্যাংকগুলো হলো—ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক। এসব প্রতিষ্ঠানকে একত্রিত করে গঠিত ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক পিএলসি’র পরিশোধিত মূলধন নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৫ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকার দেবে ২০ হাজার কোটি টাকা এবং আমানতকারীদের শেয়ার হিসেবে আসবে ১৫ হাজার কোটি টাকা। অনুমোদিত মূলধন রাখা হয়েছে ৪০ হাজার কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, নতুন এই ব্যাংক ইসলামী ব্যাংকিং খাতের অস্থিরতা কাটাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। আগামী সপ্তাহ থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত আটকে থাকা আমানত ফেরত দেওয়া শুরু হবে। উচ্চ অঙ্কের আমানত ফেরতের বিষয়েও রোডম্যাপ প্রস্তুত করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
কার্যক্রম শুরু করল ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
সিটিজেন ভিডিও ডেস্ক
সরকারি মালিকানাধীন নতুন ইসলামী ব্যাংক ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক পিএলসি’ আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যক্রম শুরু করেছে। আজ মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) রাজধানীর মতিঝিলের সেনা কল্যাণ ভবনে প্রতিষ্ঠানের নতুন প্রধান কার্যালয়ে দাপ্তরিক কাজ শুরু হয়।
আগামী বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর সংবাদ সম্মেলনে ব্যাংকের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করবেন।
এর আগের দিন সোমবার (১ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকটির চূড়ান্ত অনুমোদন ও লাইসেন্স ইস্যু করে। পাঁচটি সমস্যাগ্রস্ত ইসলামী ব্যাংককে একীভূত করে নতুন এই ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত আসে গত রোববার গভর্নরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বিশেষ বোর্ড সভায়।
নতুন ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন সাবেক সচিব ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া। দায়িত্বগ্রহণের পর তিনি বলেন, সরকারি মালিকানায় নতুন ইসলামী ব্যাংক প্রতিষ্ঠা দেশের ব্যাংকিং খাতের জন্য ইতিবাচক একটি পদক্ষেপ। তিনি জানান, ব্যাংককে শক্ত ভিত্তিতে দাঁড় করাতে কারিগরি টিম ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে।
তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রথম লক্ষ্য হবে আমানতকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনা এবং ব্যাংকটিকে বিশ্বাসের প্রতীক হিসেবে দাঁড় করানো।'
আজ দুপুরে গভর্নরের সঙ্গে বৈঠক করে চেয়ারম্যান জানান, ব্যাংকের ভিশন–মিশন, আইন–কানুন ও সার্বিক কার্যক্রম পর্যালোচনাই ছিল আলোচনার মূল বিষয়। পাঁচ ব্যাংককে দ্রুত ও আইনসঙ্গতভাবে একীভূত করে পূর্ণাঙ্গ ব্যাংক হিসেবে কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়ার কাজ চলবে বলেও তিনি জানান।
উল্লেখ্য, একীভূত হওয়া ব্যাংকগুলো হলো—ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক। এসব প্রতিষ্ঠানকে একত্রিত করে গঠিত ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক পিএলসি’র পরিশোধিত মূলধন নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৫ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকার দেবে ২০ হাজার কোটি টাকা এবং আমানতকারীদের শেয়ার হিসেবে আসবে ১৫ হাজার কোটি টাকা। অনুমোদিত মূলধন রাখা হয়েছে ৪০ হাজার কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, নতুন এই ব্যাংক ইসলামী ব্যাংকিং খাতের অস্থিরতা কাটাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। আগামী সপ্তাহ থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত আটকে থাকা আমানত ফেরত দেওয়া শুরু হবে। উচ্চ অঙ্কের আমানত ফেরতের বিষয়েও রোডম্যাপ প্রস্তুত করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।