কাজের অভাবে বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছেন তারকারা: মিশা

কাজের অভাবে বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছেন তারকারা: মিশা
বিনোদন ডেস্ক

সাম্প্রতিক দেশের শোবিজ অঙ্গনের তারকাদের মধ্যে বিদেশে পাড়ি জমানোর প্রবণতা দেখা গেছে। কেউ কেউ স্থায়ীভাবে সেখানেই বসবাস শুরু করেছেন। আবার কেউ দেশে এসে সীমিত পরিসরে কাজ করছেন। এই বাড়তে থাকা প্রবণতা নিয়ে মুখ খুললেন চলচ্চিত্রশিল্পী সমিতির সভাপতি ও জনপ্রিয় অভিনেতা মিশা সওদাগর।
কিন্তু কেন তারকারা এভাবে দেশ ছাড়ছেন—সম্প্রতি এক টেলিভিশন অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে এ প্রসঙ্গে খোলামেলা মন্তব্য করেছেন মিশা সওদাগর।
তিনি জানান, কাজের সংকটই তারকাদের বিদেশে যাওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ।
মিশা সওদাগর বলেন, “কাজ না থাকলে শিল্পীদের কী করার আছে? একসময় দিনে চার-পাঁচটা সিনেমার কাজ করেছি। সকাল ৭টা থেকে রাত ২টা পর্যন্ত শুটিং চলত। এখন সেই এফডিসি প্রায় বন্ধ। যে শিল্পীরা দেশ ছেড়েছেন, তাদের কি কারো মন চাইছিল? অমিত হাসান, মৌসুমী, ইমন, আলেকজান্ডার বোসহ অনেকেই চলে গেছেন। মাহিয়া মাহিও এখন যুক্তরাষ্ট্রে। কাজ থাকলে তারা কেউই যেত না।’
অভিনেতার নিজের পরিবারও স্থায়ীভাবে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছে। তিনিও বছরের বড় একটা সময় থাকেন সেখানে।
শিল্পীদের জীবনযাত্রার চাপ নিয়ে মিশা বলেন, “শিল্পীদের কাজ থাকুক বা না থাকুক, অনেক কিছুই মেইনটেইন করতে হয়। চেহারা, পোশাক, গাড়ি, মোবাইল, ঘরের পরিবেশ— সব কিছুতেই একটা মান ধরে রাখতে হয়। আমরা কাজ করি পরিবারের জন্য, বেঁচে থাকার তাগিদে। কিন্তু কাজই যদি না থাকে, ইনকাম যদি বন্ধ হয়ে যায়, তখন একজন শিল্পী কী করবে।’
জনপ্রিয় এই খল অভিনেতা বলেন, “বিদেশে গেলে অন্তত স্থায়ীভাবে কাজ পাওয়া যায়, পরিবার নিয়ে টিকে থাকা যায়। তাই অনেকেই বাধ্য হয়ে দেশ ছাড়ছেন। এটা তাদের দোষ নয়, পরিস্থিতির চাপ।”
স্থানীয় চলচ্চিত্রশিল্পে কাজের পরিমাণ বাড়লেই তারকারা আবার দেশে ফিরে আসবেন বলে জানান মিশা।

সাম্প্রতিক দেশের শোবিজ অঙ্গনের তারকাদের মধ্যে বিদেশে পাড়ি জমানোর প্রবণতা দেখা গেছে। কেউ কেউ স্থায়ীভাবে সেখানেই বসবাস শুরু করেছেন। আবার কেউ দেশে এসে সীমিত পরিসরে কাজ করছেন। এই বাড়তে থাকা প্রবণতা নিয়ে মুখ খুললেন চলচ্চিত্রশিল্পী সমিতির সভাপতি ও জনপ্রিয় অভিনেতা মিশা সওদাগর।
কিন্তু কেন তারকারা এভাবে দেশ ছাড়ছেন—সম্প্রতি এক টেলিভিশন অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে এ প্রসঙ্গে খোলামেলা মন্তব্য করেছেন মিশা সওদাগর।
তিনি জানান, কাজের সংকটই তারকাদের বিদেশে যাওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ।
মিশা সওদাগর বলেন, “কাজ না থাকলে শিল্পীদের কী করার আছে? একসময় দিনে চার-পাঁচটা সিনেমার কাজ করেছি। সকাল ৭টা থেকে রাত ২টা পর্যন্ত শুটিং চলত। এখন সেই এফডিসি প্রায় বন্ধ। যে শিল্পীরা দেশ ছেড়েছেন, তাদের কি কারো মন চাইছিল? অমিত হাসান, মৌসুমী, ইমন, আলেকজান্ডার বোসহ অনেকেই চলে গেছেন। মাহিয়া মাহিও এখন যুক্তরাষ্ট্রে। কাজ থাকলে তারা কেউই যেত না।’
অভিনেতার নিজের পরিবারও স্থায়ীভাবে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছে। তিনিও বছরের বড় একটা সময় থাকেন সেখানে।
শিল্পীদের জীবনযাত্রার চাপ নিয়ে মিশা বলেন, “শিল্পীদের কাজ থাকুক বা না থাকুক, অনেক কিছুই মেইনটেইন করতে হয়। চেহারা, পোশাক, গাড়ি, মোবাইল, ঘরের পরিবেশ— সব কিছুতেই একটা মান ধরে রাখতে হয়। আমরা কাজ করি পরিবারের জন্য, বেঁচে থাকার তাগিদে। কিন্তু কাজই যদি না থাকে, ইনকাম যদি বন্ধ হয়ে যায়, তখন একজন শিল্পী কী করবে।’
জনপ্রিয় এই খল অভিনেতা বলেন, “বিদেশে গেলে অন্তত স্থায়ীভাবে কাজ পাওয়া যায়, পরিবার নিয়ে টিকে থাকা যায়। তাই অনেকেই বাধ্য হয়ে দেশ ছাড়ছেন। এটা তাদের দোষ নয়, পরিস্থিতির চাপ।”
স্থানীয় চলচ্চিত্রশিল্পে কাজের পরিমাণ বাড়লেই তারকারা আবার দেশে ফিরে আসবেন বলে জানান মিশা।

কাজের অভাবে বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছেন তারকারা: মিশা
বিনোদন ডেস্ক

সাম্প্রতিক দেশের শোবিজ অঙ্গনের তারকাদের মধ্যে বিদেশে পাড়ি জমানোর প্রবণতা দেখা গেছে। কেউ কেউ স্থায়ীভাবে সেখানেই বসবাস শুরু করেছেন। আবার কেউ দেশে এসে সীমিত পরিসরে কাজ করছেন। এই বাড়তে থাকা প্রবণতা নিয়ে মুখ খুললেন চলচ্চিত্রশিল্পী সমিতির সভাপতি ও জনপ্রিয় অভিনেতা মিশা সওদাগর।
কিন্তু কেন তারকারা এভাবে দেশ ছাড়ছেন—সম্প্রতি এক টেলিভিশন অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে এ প্রসঙ্গে খোলামেলা মন্তব্য করেছেন মিশা সওদাগর।
তিনি জানান, কাজের সংকটই তারকাদের বিদেশে যাওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ।
মিশা সওদাগর বলেন, “কাজ না থাকলে শিল্পীদের কী করার আছে? একসময় দিনে চার-পাঁচটা সিনেমার কাজ করেছি। সকাল ৭টা থেকে রাত ২টা পর্যন্ত শুটিং চলত। এখন সেই এফডিসি প্রায় বন্ধ। যে শিল্পীরা দেশ ছেড়েছেন, তাদের কি কারো মন চাইছিল? অমিত হাসান, মৌসুমী, ইমন, আলেকজান্ডার বোসহ অনেকেই চলে গেছেন। মাহিয়া মাহিও এখন যুক্তরাষ্ট্রে। কাজ থাকলে তারা কেউই যেত না।’
অভিনেতার নিজের পরিবারও স্থায়ীভাবে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছে। তিনিও বছরের বড় একটা সময় থাকেন সেখানে।
শিল্পীদের জীবনযাত্রার চাপ নিয়ে মিশা বলেন, “শিল্পীদের কাজ থাকুক বা না থাকুক, অনেক কিছুই মেইনটেইন করতে হয়। চেহারা, পোশাক, গাড়ি, মোবাইল, ঘরের পরিবেশ— সব কিছুতেই একটা মান ধরে রাখতে হয়। আমরা কাজ করি পরিবারের জন্য, বেঁচে থাকার তাগিদে। কিন্তু কাজই যদি না থাকে, ইনকাম যদি বন্ধ হয়ে যায়, তখন একজন শিল্পী কী করবে।’
জনপ্রিয় এই খল অভিনেতা বলেন, “বিদেশে গেলে অন্তত স্থায়ীভাবে কাজ পাওয়া যায়, পরিবার নিয়ে টিকে থাকা যায়। তাই অনেকেই বাধ্য হয়ে দেশ ছাড়ছেন। এটা তাদের দোষ নয়, পরিস্থিতির চাপ।”
স্থানীয় চলচ্চিত্রশিল্পে কাজের পরিমাণ বাড়লেই তারকারা আবার দেশে ফিরে আসবেন বলে জানান মিশা।