অভিবাসীদের আশ্রয়সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র

অভিবাসীদের আশ্রয়সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র
আন্তর্জাতিক জার্নাল

ওয়াশিংটন ডিসিতে ন্যাশনাল গার্ডের দুই সদস্যকে গুলি করার ঘটনার পর যুক্তরাষ্ট্র আশ্রয়সংক্রান্ত আবেদনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করেছে।
গত বুধবার আফগানিস্তান থেকে আগত এক অভিবাসীর গুলিতে আহত দুই সেনার একজন মারা যান। এই ঘটনার পরই আশ্রয়নীতি কঠোর করার ঘোষণা আসে।
এর আগে তৃতীয় বিশ্বের সব দেশ থেকে অভিবাসী গ্রহণ স্থগিতের কথা জানান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর এই অবস্থানের ধারাবাহিকতায় আশ্রয়প্রার্থীদের আবেদন নিষ্পত্তি বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে ইউএস সিটিজেন অ্যান্ড ইমিগ্রেশন সার্ভিসেস (ইউএসসিআইএস)।
ইউএসসিআইএসের পরিচালক জোসেফ এডলো শুক্রবার এক্সে (টুইটার) লিখেছেন, ‘সব বিদেশির বিষয়ে নিরাপত্তা যাচাই সম্পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত আশ্রয়সংক্রান্ত সিদ্ধান্তের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।’
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএস জানায়, ইউএসসিআইএসের কর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আশ্রয়প্রার্থীদের যেকোনো আবেদনের ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে। এই নির্দেশনা সব দেশের নাগরিকের জন্যই কার্যকর। তবে আবেদন যাচাই–বাছাইয়ের প্রক্রিয়া চলতে পারবে; শুধু চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত স্থগিত থাকবে।
ট্রাম্প তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর কথা উল্লেখ করলেও নির্দিষ্ট কোনো দেশের নাম জানাননি। তাঁর এই অবস্থান আইনি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মহল থেকেও সমালোচনা বাড়ছে। জাতিসংঘের কয়েকটি সংস্থা ইতোমধ্যে ট্রাম্প প্রশাসনের অবস্থানের নিন্দা জানিয়েছে।
দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় ফিরেই অভিবাসন নীতিতে কঠোরতা বাড়াচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। অনেক অভিবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নিলেই স্বয়ংক্রিয় নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিলের উদ্যোগও নিয়েছেন তিনি।

ওয়াশিংটন ডিসিতে ন্যাশনাল গার্ডের দুই সদস্যকে গুলি করার ঘটনার পর যুক্তরাষ্ট্র আশ্রয়সংক্রান্ত আবেদনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করেছে।
গত বুধবার আফগানিস্তান থেকে আগত এক অভিবাসীর গুলিতে আহত দুই সেনার একজন মারা যান। এই ঘটনার পরই আশ্রয়নীতি কঠোর করার ঘোষণা আসে।
এর আগে তৃতীয় বিশ্বের সব দেশ থেকে অভিবাসী গ্রহণ স্থগিতের কথা জানান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর এই অবস্থানের ধারাবাহিকতায় আশ্রয়প্রার্থীদের আবেদন নিষ্পত্তি বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে ইউএস সিটিজেন অ্যান্ড ইমিগ্রেশন সার্ভিসেস (ইউএসসিআইএস)।
ইউএসসিআইএসের পরিচালক জোসেফ এডলো শুক্রবার এক্সে (টুইটার) লিখেছেন, ‘সব বিদেশির বিষয়ে নিরাপত্তা যাচাই সম্পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত আশ্রয়সংক্রান্ত সিদ্ধান্তের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।’
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএস জানায়, ইউএসসিআইএসের কর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আশ্রয়প্রার্থীদের যেকোনো আবেদনের ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে। এই নির্দেশনা সব দেশের নাগরিকের জন্যই কার্যকর। তবে আবেদন যাচাই–বাছাইয়ের প্রক্রিয়া চলতে পারবে; শুধু চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত স্থগিত থাকবে।
ট্রাম্প তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর কথা উল্লেখ করলেও নির্দিষ্ট কোনো দেশের নাম জানাননি। তাঁর এই অবস্থান আইনি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মহল থেকেও সমালোচনা বাড়ছে। জাতিসংঘের কয়েকটি সংস্থা ইতোমধ্যে ট্রাম্প প্রশাসনের অবস্থানের নিন্দা জানিয়েছে।
দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় ফিরেই অভিবাসন নীতিতে কঠোরতা বাড়াচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। অনেক অভিবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নিলেই স্বয়ংক্রিয় নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিলের উদ্যোগও নিয়েছেন তিনি।

অভিবাসীদের আশ্রয়সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র
আন্তর্জাতিক জার্নাল

ওয়াশিংটন ডিসিতে ন্যাশনাল গার্ডের দুই সদস্যকে গুলি করার ঘটনার পর যুক্তরাষ্ট্র আশ্রয়সংক্রান্ত আবেদনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করেছে।
গত বুধবার আফগানিস্তান থেকে আগত এক অভিবাসীর গুলিতে আহত দুই সেনার একজন মারা যান। এই ঘটনার পরই আশ্রয়নীতি কঠোর করার ঘোষণা আসে।
এর আগে তৃতীয় বিশ্বের সব দেশ থেকে অভিবাসী গ্রহণ স্থগিতের কথা জানান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর এই অবস্থানের ধারাবাহিকতায় আশ্রয়প্রার্থীদের আবেদন নিষ্পত্তি বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে ইউএস সিটিজেন অ্যান্ড ইমিগ্রেশন সার্ভিসেস (ইউএসসিআইএস)।
ইউএসসিআইএসের পরিচালক জোসেফ এডলো শুক্রবার এক্সে (টুইটার) লিখেছেন, ‘সব বিদেশির বিষয়ে নিরাপত্তা যাচাই সম্পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত আশ্রয়সংক্রান্ত সিদ্ধান্তের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।’
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএস জানায়, ইউএসসিআইএসের কর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আশ্রয়প্রার্থীদের যেকোনো আবেদনের ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে। এই নির্দেশনা সব দেশের নাগরিকের জন্যই কার্যকর। তবে আবেদন যাচাই–বাছাইয়ের প্রক্রিয়া চলতে পারবে; শুধু চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত স্থগিত থাকবে।
ট্রাম্প তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর কথা উল্লেখ করলেও নির্দিষ্ট কোনো দেশের নাম জানাননি। তাঁর এই অবস্থান আইনি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মহল থেকেও সমালোচনা বাড়ছে। জাতিসংঘের কয়েকটি সংস্থা ইতোমধ্যে ট্রাম্প প্রশাসনের অবস্থানের নিন্দা জানিয়েছে।
দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় ফিরেই অভিবাসন নীতিতে কঠোরতা বাড়াচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। অনেক অভিবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নিলেই স্বয়ংক্রিয় নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিলের উদ্যোগও নিয়েছেন তিনি।