রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সিইসির বৈঠক
নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হতে পারে আজ

নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হতে পারে আজ
নিজস্ব প্রতিবেদক

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সার্বিক প্রস্তুতির বিষয় জানাতে আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে দেখা করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন (ইসি)। পরে বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারে জাতির উদ্দেশে সিইসির ভাষণ রেকর্ড করা হবে। এই ভাষণে তফসিল ঘোষণা হতে পারে।
নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার জানান, ভোট আয়োজনের সব প্রস্তুতি ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। তফসিল ঘোষণার জন্য যেসব আনুষ্ঠানিকতা প্রয়োজন, সেগুলোও ইসি গ্রহণ করেছে। বুধবার পুরো কমিশন রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে। এদিন সিইসির ভাষণ রেকর্ড করা হবে, যেখানে থাকবে নির্বাচনের তফসিল। আর পরবর্তীতে তা প্রচার করা হবে।
নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ জানিয়েছেন, বুধবার দুপুরে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বৈঠকের পরই সন্ধ্যায় অথবা বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) তফসিল ঘোষণা করা হবে।
এবারের নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে ছাড়াই ভোট পরিচালনার প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন। জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানের পর দলটির কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়ায় ইসি তাদের নিবন্ধন স্থগিত রেখেছে। ফলে নৌকা প্রতীকও ব্যালট পেপারে থাকছে না। কারণ কোনো দলের নিবন্ধন স্থগিত থাকলে তারা নিজস্ব প্রতীকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারে না।
নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ এ বিষয়ে বলেন, নিবন্ধন বাতিল হয়েছে বা স্থগিত রয়েছে এমন দলের প্রতীক ব্যালটে থাকবে না।
আসন্ন নির্বাচনে বেশ কিছু নতুন ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে ইসি। প্রথমবারের মতো তথ্যপ্রযুক্তি-নির্ভর পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসী, দেশের বিভিন্ন সরকারি দায়িত্বে থাকা নির্বাচনি কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা এবং কারাবন্দিরা। পাশাপাশি, কোনো জোট গঠিত হলেও এবার অন্য দলের প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ রাখা হয়নি। অর্থাৎ প্রতিটি দলকে নিজেদের নিবন্ধিত প্রতীকেই লড়তে হবে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সর্বশেষ ভোটার তালিকা অনুযায়ী দেশে মোট ভোটার সংখ্যা ১২ কোটি ৭৬ লাখ ৯৫ হাজার ১৮৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৪৮ লাখ ১৪ হাজার ৯০৭ জন, নারী ভোটার ৬ কোটি ২৮ লাখ ৭৯ হাজার ৪২ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার ১ হাজার ২৩৪ জন।
সারা দেশে ভোটকেন্দ্র থাকবে ৪২ হাজার ৭৬১টি এবং মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯টি। এর মধ্যে পুরুষ ভোটকক্ষ ১ লাখ ১৫ হাজার ১৩৭টি এবং নারী ভোটকক্ষ ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি। সংসদ নির্বাচন ও গণভোট একসঙ্গে হওয়ায় গোপন কক্ষের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। এবার ভোটগ্রহণ চলবে সকাল ৭টা ৩০ মিনিট থেকে বিকাল ৪টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত।
বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ নিবন্ধিত ৫০টির বেশি রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে। আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকায় এবারের ভোটে তারা নেই; তবে জাতীয় পার্টির অংশগ্রহণের বিষয়টি এখনও অনিশ্চিত। ইসি সচিব আখতার আহমেদ জানিয়েছেন, যেসব রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বৈধ—তাদের নির্বাচনে অংশ নিতে কোনো বাধা নেই। বর্তমানে নিবন্ধিত দল ৫৬টি। ভোটের আগে এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, তফসিল ঘোষণা হওয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সব আগাম প্রচারসামগ্রী সরিয়ে ফেলতে হবে। তা না হলে আচরণবিধি ভঙ্গের দায়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তফসিল ঘোষণার পরপরই মাঠে নামবেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা এবং গঠন করা হবে নির্বাচনি অনুসন্ধান কমিটি।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সার্বিক প্রস্তুতির বিষয় জানাতে আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে দেখা করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন (ইসি)। পরে বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারে জাতির উদ্দেশে সিইসির ভাষণ রেকর্ড করা হবে। এই ভাষণে তফসিল ঘোষণা হতে পারে।
নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার জানান, ভোট আয়োজনের সব প্রস্তুতি ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। তফসিল ঘোষণার জন্য যেসব আনুষ্ঠানিকতা প্রয়োজন, সেগুলোও ইসি গ্রহণ করেছে। বুধবার পুরো কমিশন রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে। এদিন সিইসির ভাষণ রেকর্ড করা হবে, যেখানে থাকবে নির্বাচনের তফসিল। আর পরবর্তীতে তা প্রচার করা হবে।
নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ জানিয়েছেন, বুধবার দুপুরে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বৈঠকের পরই সন্ধ্যায় অথবা বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) তফসিল ঘোষণা করা হবে।
এবারের নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে ছাড়াই ভোট পরিচালনার প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন। জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানের পর দলটির কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়ায় ইসি তাদের নিবন্ধন স্থগিত রেখেছে। ফলে নৌকা প্রতীকও ব্যালট পেপারে থাকছে না। কারণ কোনো দলের নিবন্ধন স্থগিত থাকলে তারা নিজস্ব প্রতীকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারে না।
নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ এ বিষয়ে বলেন, নিবন্ধন বাতিল হয়েছে বা স্থগিত রয়েছে এমন দলের প্রতীক ব্যালটে থাকবে না।
আসন্ন নির্বাচনে বেশ কিছু নতুন ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে ইসি। প্রথমবারের মতো তথ্যপ্রযুক্তি-নির্ভর পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসী, দেশের বিভিন্ন সরকারি দায়িত্বে থাকা নির্বাচনি কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা এবং কারাবন্দিরা। পাশাপাশি, কোনো জোট গঠিত হলেও এবার অন্য দলের প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ রাখা হয়নি। অর্থাৎ প্রতিটি দলকে নিজেদের নিবন্ধিত প্রতীকেই লড়তে হবে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সর্বশেষ ভোটার তালিকা অনুযায়ী দেশে মোট ভোটার সংখ্যা ১২ কোটি ৭৬ লাখ ৯৫ হাজার ১৮৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৪৮ লাখ ১৪ হাজার ৯০৭ জন, নারী ভোটার ৬ কোটি ২৮ লাখ ৭৯ হাজার ৪২ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার ১ হাজার ২৩৪ জন।
সারা দেশে ভোটকেন্দ্র থাকবে ৪২ হাজার ৭৬১টি এবং মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯টি। এর মধ্যে পুরুষ ভোটকক্ষ ১ লাখ ১৫ হাজার ১৩৭টি এবং নারী ভোটকক্ষ ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি। সংসদ নির্বাচন ও গণভোট একসঙ্গে হওয়ায় গোপন কক্ষের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। এবার ভোটগ্রহণ চলবে সকাল ৭টা ৩০ মিনিট থেকে বিকাল ৪টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত।
বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ নিবন্ধিত ৫০টির বেশি রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে। আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকায় এবারের ভোটে তারা নেই; তবে জাতীয় পার্টির অংশগ্রহণের বিষয়টি এখনও অনিশ্চিত। ইসি সচিব আখতার আহমেদ জানিয়েছেন, যেসব রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বৈধ—তাদের নির্বাচনে অংশ নিতে কোনো বাধা নেই। বর্তমানে নিবন্ধিত দল ৫৬টি। ভোটের আগে এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, তফসিল ঘোষণা হওয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সব আগাম প্রচারসামগ্রী সরিয়ে ফেলতে হবে। তা না হলে আচরণবিধি ভঙ্গের দায়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তফসিল ঘোষণার পরপরই মাঠে নামবেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা এবং গঠন করা হবে নির্বাচনি অনুসন্ধান কমিটি।

নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হতে পারে আজ
নিজস্ব প্রতিবেদক

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সার্বিক প্রস্তুতির বিষয় জানাতে আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে দেখা করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন (ইসি)। পরে বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারে জাতির উদ্দেশে সিইসির ভাষণ রেকর্ড করা হবে। এই ভাষণে তফসিল ঘোষণা হতে পারে।
নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার জানান, ভোট আয়োজনের সব প্রস্তুতি ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। তফসিল ঘোষণার জন্য যেসব আনুষ্ঠানিকতা প্রয়োজন, সেগুলোও ইসি গ্রহণ করেছে। বুধবার পুরো কমিশন রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে। এদিন সিইসির ভাষণ রেকর্ড করা হবে, যেখানে থাকবে নির্বাচনের তফসিল। আর পরবর্তীতে তা প্রচার করা হবে।
নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ জানিয়েছেন, বুধবার দুপুরে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বৈঠকের পরই সন্ধ্যায় অথবা বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) তফসিল ঘোষণা করা হবে।
এবারের নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে ছাড়াই ভোট পরিচালনার প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন। জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানের পর দলটির কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়ায় ইসি তাদের নিবন্ধন স্থগিত রেখেছে। ফলে নৌকা প্রতীকও ব্যালট পেপারে থাকছে না। কারণ কোনো দলের নিবন্ধন স্থগিত থাকলে তারা নিজস্ব প্রতীকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারে না।
নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ এ বিষয়ে বলেন, নিবন্ধন বাতিল হয়েছে বা স্থগিত রয়েছে এমন দলের প্রতীক ব্যালটে থাকবে না।
আসন্ন নির্বাচনে বেশ কিছু নতুন ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে ইসি। প্রথমবারের মতো তথ্যপ্রযুক্তি-নির্ভর পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসী, দেশের বিভিন্ন সরকারি দায়িত্বে থাকা নির্বাচনি কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা এবং কারাবন্দিরা। পাশাপাশি, কোনো জোট গঠিত হলেও এবার অন্য দলের প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ রাখা হয়নি। অর্থাৎ প্রতিটি দলকে নিজেদের নিবন্ধিত প্রতীকেই লড়তে হবে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সর্বশেষ ভোটার তালিকা অনুযায়ী দেশে মোট ভোটার সংখ্যা ১২ কোটি ৭৬ লাখ ৯৫ হাজার ১৮৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৪৮ লাখ ১৪ হাজার ৯০৭ জন, নারী ভোটার ৬ কোটি ২৮ লাখ ৭৯ হাজার ৪২ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার ১ হাজার ২৩৪ জন।
সারা দেশে ভোটকেন্দ্র থাকবে ৪২ হাজার ৭৬১টি এবং মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯টি। এর মধ্যে পুরুষ ভোটকক্ষ ১ লাখ ১৫ হাজার ১৩৭টি এবং নারী ভোটকক্ষ ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি। সংসদ নির্বাচন ও গণভোট একসঙ্গে হওয়ায় গোপন কক্ষের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। এবার ভোটগ্রহণ চলবে সকাল ৭টা ৩০ মিনিট থেকে বিকাল ৪টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত।
বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ নিবন্ধিত ৫০টির বেশি রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে। আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকায় এবারের ভোটে তারা নেই; তবে জাতীয় পার্টির অংশগ্রহণের বিষয়টি এখনও অনিশ্চিত। ইসি সচিব আখতার আহমেদ জানিয়েছেন, যেসব রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বৈধ—তাদের নির্বাচনে অংশ নিতে কোনো বাধা নেই। বর্তমানে নিবন্ধিত দল ৫৬টি। ভোটের আগে এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, তফসিল ঘোষণা হওয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সব আগাম প্রচারসামগ্রী সরিয়ে ফেলতে হবে। তা না হলে আচরণবিধি ভঙ্গের দায়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তফসিল ঘোষণার পরপরই মাঠে নামবেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা এবং গঠন করা হবে নির্বাচনি অনুসন্ধান কমিটি।