পোস্টাল ভোটিং
‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপে নিবন্ধন করেছেন প্রায় দুই লাখ প্রবাসী

দেশে তিন শ্রেণির ভোটার নিবন্ধন শুরু হবে তফসিলেই
নিজস্ব প্রতিবেদক

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে পোস্টাল ব্যালটে ভোটদানে প্রায় দুই লাখ প্রবাসী বাংলাদেশি ইতোমধ্যেই নিবন্ধন করেছেন ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপে। একই দিনে ভোট ও গণভোট অনুষ্ঠিত হবে ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয়ার্ধে।
প্রবাসীদের পাশাপাশি দেশে তিন শ্রেণির ভোটার- নির্বাচনি দায়িত্বে নিয়োজিত ভোটার, নিজ ভোটার এলাকার বাইরে থাকা সরকারি চাকরিজীবী এবং আইনি হেফাজতে থাকা ভোটাদের নিবন্ধন শুরু হবে তফসিল ঘোষণার দিন থেকে। নির্বাচন কমিশনের পরিকল্পনা অনুযায়ী আগামী সপ্তাহেই তফসিল ঘোষণা হতে পারে। ১০ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতের পর তফসিল ঘোষণার কথা জানিয়েছে ইসি।
আউট অব কান্ট্রি ভোটিং সিস্টেম অ্যান্ড ইমপ্লিমেন্টেশন (ওসিভি–এসডিআই) প্রকল্পের টিম লিডার সালীম আহমাদ খান বলেন, তফসিল ঘোষণার তারিখ থেকে ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশিভিত্তিক তিন ধরনের ভোটার অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধন করে পোস্টাল ভোট দিতে পারবেন। তিনি জানান, বিস্তারিত জানার জন্য নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট ভিজিট করা যাবে।
ইসি জানায়, প্রবাসীদের নিবন্ধনও ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে। অ্যাপ উদ্বোধনের পর ১৮ নভেম্বর থেকে ধারাবাহিকভাবে অঞ্চলভিত্তিক নিবন্ধন শুরু হয়। পরে রাজনৈতিক দল ও প্রবাসীদের অনুরোধে নিবন্ধনের সময়সীমা বাড়িয়ে ১৮ ডিসেম্বর থেকে ২৫ ডিসেম্বর করা হয়। শনিবার দুপুর ১টা পর্যন্ত ১ লাখ ৯৫ হাজার প্রবাসী নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন। এর মধ্যে ১ লাখ ৭৫ হাজার পুরুষ এবং ১৯ হাজারের বেশি নারী। সবচেয়ে বেশি নিবন্ধন এসেছে সৌদি আরব থেকে ৩৮ হাজারের বেশি, এরপর যুক্তরাষ্ট্রে ১৯ হাজারের বেশি। সিঙ্গাপুরে ১১ হাজারের বেশি, মালয়েশিয়ায় প্রায় ১১ হাজার, আর যুক্তরাজ্য ও সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ১০ হাজারের বেশি নিবন্ধন হয়েছে।
প্রবাসীদের জন্য ইসি জানিয়েছে কিছু সতর্কতার কথা। নিবন্ধনের সময় অবস্থানকারী দেশের সঠিক ঠিকানা দিতে হবে, প্রয়োজনে কর্মস্থল বা পরিচিতজনের ঠিকানাও ব্যবহার করা যেতে পারে। ভুল ঠিকানা দিলে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত অ্যাপের এডিট মেন্যু থেকে সংশোধন করা যাবে। সঠিক ঠিকানা ছাড়া পোস্টাল ব্যালট পাঠানো সম্ভব হবে না।
তাঁরা আরও জানান, পোস্টাল ভোটের সময় ভিপিএন ব্যবহার করা যাবে না এবং লাইভলিনেস ও ফেসিয়াল রিকগনিশন পরীক্ষায় মাস্ক বা টুপি ব্যবহার করা যাবে না। একাধিক প্রতীকে টিক দিলে ভোট বাতিল হবে। এক দেশে থেকে অন্য দেশের নামে নিবন্ধনের চেষ্টা করলে সংশ্লিষ্ট ডিভাইস ব্লক হয়ে যাবে। প্রবাসে নিবন্ধন করা হলে ভোটকেন্দ্রে এসে ভোট দেওয়ার সুযোগ থাকবে না। ঘোষণাপত্র সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে এবং একটি মোবাইল নম্বরে তিনবারের বেশি ওটিপি পাঠানো হবে না। এক মোবাইল ডিভাইসে এক ব্যক্তিই কেবল একবার আবেদন করতে পারবেন।
এতসব নিয়ম মানার মধ্য দিয়েই প্রথমবারের মতো প্রবাসীরা জাতীয় নির্বাচনে ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভোট দিতে পারবেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে পোস্টাল ব্যালটে ভোটদানে প্রায় দুই লাখ প্রবাসী বাংলাদেশি ইতোমধ্যেই নিবন্ধন করেছেন ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপে। একই দিনে ভোট ও গণভোট অনুষ্ঠিত হবে ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয়ার্ধে।
প্রবাসীদের পাশাপাশি দেশে তিন শ্রেণির ভোটার- নির্বাচনি দায়িত্বে নিয়োজিত ভোটার, নিজ ভোটার এলাকার বাইরে থাকা সরকারি চাকরিজীবী এবং আইনি হেফাজতে থাকা ভোটাদের নিবন্ধন শুরু হবে তফসিল ঘোষণার দিন থেকে। নির্বাচন কমিশনের পরিকল্পনা অনুযায়ী আগামী সপ্তাহেই তফসিল ঘোষণা হতে পারে। ১০ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতের পর তফসিল ঘোষণার কথা জানিয়েছে ইসি।
আউট অব কান্ট্রি ভোটিং সিস্টেম অ্যান্ড ইমপ্লিমেন্টেশন (ওসিভি–এসডিআই) প্রকল্পের টিম লিডার সালীম আহমাদ খান বলেন, তফসিল ঘোষণার তারিখ থেকে ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশিভিত্তিক তিন ধরনের ভোটার অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধন করে পোস্টাল ভোট দিতে পারবেন। তিনি জানান, বিস্তারিত জানার জন্য নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট ভিজিট করা যাবে।
ইসি জানায়, প্রবাসীদের নিবন্ধনও ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে। অ্যাপ উদ্বোধনের পর ১৮ নভেম্বর থেকে ধারাবাহিকভাবে অঞ্চলভিত্তিক নিবন্ধন শুরু হয়। পরে রাজনৈতিক দল ও প্রবাসীদের অনুরোধে নিবন্ধনের সময়সীমা বাড়িয়ে ১৮ ডিসেম্বর থেকে ২৫ ডিসেম্বর করা হয়। শনিবার দুপুর ১টা পর্যন্ত ১ লাখ ৯৫ হাজার প্রবাসী নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন। এর মধ্যে ১ লাখ ৭৫ হাজার পুরুষ এবং ১৯ হাজারের বেশি নারী। সবচেয়ে বেশি নিবন্ধন এসেছে সৌদি আরব থেকে ৩৮ হাজারের বেশি, এরপর যুক্তরাষ্ট্রে ১৯ হাজারের বেশি। সিঙ্গাপুরে ১১ হাজারের বেশি, মালয়েশিয়ায় প্রায় ১১ হাজার, আর যুক্তরাজ্য ও সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ১০ হাজারের বেশি নিবন্ধন হয়েছে।
প্রবাসীদের জন্য ইসি জানিয়েছে কিছু সতর্কতার কথা। নিবন্ধনের সময় অবস্থানকারী দেশের সঠিক ঠিকানা দিতে হবে, প্রয়োজনে কর্মস্থল বা পরিচিতজনের ঠিকানাও ব্যবহার করা যেতে পারে। ভুল ঠিকানা দিলে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত অ্যাপের এডিট মেন্যু থেকে সংশোধন করা যাবে। সঠিক ঠিকানা ছাড়া পোস্টাল ব্যালট পাঠানো সম্ভব হবে না।
তাঁরা আরও জানান, পোস্টাল ভোটের সময় ভিপিএন ব্যবহার করা যাবে না এবং লাইভলিনেস ও ফেসিয়াল রিকগনিশন পরীক্ষায় মাস্ক বা টুপি ব্যবহার করা যাবে না। একাধিক প্রতীকে টিক দিলে ভোট বাতিল হবে। এক দেশে থেকে অন্য দেশের নামে নিবন্ধনের চেষ্টা করলে সংশ্লিষ্ট ডিভাইস ব্লক হয়ে যাবে। প্রবাসে নিবন্ধন করা হলে ভোটকেন্দ্রে এসে ভোট দেওয়ার সুযোগ থাকবে না। ঘোষণাপত্র সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে এবং একটি মোবাইল নম্বরে তিনবারের বেশি ওটিপি পাঠানো হবে না। এক মোবাইল ডিভাইসে এক ব্যক্তিই কেবল একবার আবেদন করতে পারবেন।
এতসব নিয়ম মানার মধ্য দিয়েই প্রথমবারের মতো প্রবাসীরা জাতীয় নির্বাচনে ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভোট দিতে পারবেন।

দেশে তিন শ্রেণির ভোটার নিবন্ধন শুরু হবে তফসিলেই
নিজস্ব প্রতিবেদক

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে পোস্টাল ব্যালটে ভোটদানে প্রায় দুই লাখ প্রবাসী বাংলাদেশি ইতোমধ্যেই নিবন্ধন করেছেন ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপে। একই দিনে ভোট ও গণভোট অনুষ্ঠিত হবে ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয়ার্ধে।
প্রবাসীদের পাশাপাশি দেশে তিন শ্রেণির ভোটার- নির্বাচনি দায়িত্বে নিয়োজিত ভোটার, নিজ ভোটার এলাকার বাইরে থাকা সরকারি চাকরিজীবী এবং আইনি হেফাজতে থাকা ভোটাদের নিবন্ধন শুরু হবে তফসিল ঘোষণার দিন থেকে। নির্বাচন কমিশনের পরিকল্পনা অনুযায়ী আগামী সপ্তাহেই তফসিল ঘোষণা হতে পারে। ১০ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতের পর তফসিল ঘোষণার কথা জানিয়েছে ইসি।
আউট অব কান্ট্রি ভোটিং সিস্টেম অ্যান্ড ইমপ্লিমেন্টেশন (ওসিভি–এসডিআই) প্রকল্পের টিম লিডার সালীম আহমাদ খান বলেন, তফসিল ঘোষণার তারিখ থেকে ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশিভিত্তিক তিন ধরনের ভোটার অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধন করে পোস্টাল ভোট দিতে পারবেন। তিনি জানান, বিস্তারিত জানার জন্য নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট ভিজিট করা যাবে।
ইসি জানায়, প্রবাসীদের নিবন্ধনও ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে। অ্যাপ উদ্বোধনের পর ১৮ নভেম্বর থেকে ধারাবাহিকভাবে অঞ্চলভিত্তিক নিবন্ধন শুরু হয়। পরে রাজনৈতিক দল ও প্রবাসীদের অনুরোধে নিবন্ধনের সময়সীমা বাড়িয়ে ১৮ ডিসেম্বর থেকে ২৫ ডিসেম্বর করা হয়। শনিবার দুপুর ১টা পর্যন্ত ১ লাখ ৯৫ হাজার প্রবাসী নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন। এর মধ্যে ১ লাখ ৭৫ হাজার পুরুষ এবং ১৯ হাজারের বেশি নারী। সবচেয়ে বেশি নিবন্ধন এসেছে সৌদি আরব থেকে ৩৮ হাজারের বেশি, এরপর যুক্তরাষ্ট্রে ১৯ হাজারের বেশি। সিঙ্গাপুরে ১১ হাজারের বেশি, মালয়েশিয়ায় প্রায় ১১ হাজার, আর যুক্তরাজ্য ও সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ১০ হাজারের বেশি নিবন্ধন হয়েছে।
প্রবাসীদের জন্য ইসি জানিয়েছে কিছু সতর্কতার কথা। নিবন্ধনের সময় অবস্থানকারী দেশের সঠিক ঠিকানা দিতে হবে, প্রয়োজনে কর্মস্থল বা পরিচিতজনের ঠিকানাও ব্যবহার করা যেতে পারে। ভুল ঠিকানা দিলে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত অ্যাপের এডিট মেন্যু থেকে সংশোধন করা যাবে। সঠিক ঠিকানা ছাড়া পোস্টাল ব্যালট পাঠানো সম্ভব হবে না।
তাঁরা আরও জানান, পোস্টাল ভোটের সময় ভিপিএন ব্যবহার করা যাবে না এবং লাইভলিনেস ও ফেসিয়াল রিকগনিশন পরীক্ষায় মাস্ক বা টুপি ব্যবহার করা যাবে না। একাধিক প্রতীকে টিক দিলে ভোট বাতিল হবে। এক দেশে থেকে অন্য দেশের নামে নিবন্ধনের চেষ্টা করলে সংশ্লিষ্ট ডিভাইস ব্লক হয়ে যাবে। প্রবাসে নিবন্ধন করা হলে ভোটকেন্দ্রে এসে ভোট দেওয়ার সুযোগ থাকবে না। ঘোষণাপত্র সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে এবং একটি মোবাইল নম্বরে তিনবারের বেশি ওটিপি পাঠানো হবে না। এক মোবাইল ডিভাইসে এক ব্যক্তিই কেবল একবার আবেদন করতে পারবেন।
এতসব নিয়ম মানার মধ্য দিয়েই প্রথমবারের মতো প্রবাসীরা জাতীয় নির্বাচনে ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভোট দিতে পারবেন।