ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে ককটেল হামলার প্রতিবাদে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মানববন্ধন

ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে ককটেল হামলার প্রতিবাদে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মানববন্ধন
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ : ১৯ নভেম্বর ২০২৫, ১০: ৪৫

তেজগাঁও জপমালা রানী গির্জা, রমনার সেন্ট মেরীস ক্যাথিড্রাল এবং মোহাম্মদপুর সেন্ট যোসেফ হাইস্কুল ও কলেজ প্রাঙ্গণে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় প্রতিবাদ ও মানববন্ধন করেছে সেন্ট মেরীস ক্যাথিড্রাল, বাংলাদেশ খ্রিস্টান ফোরাম এবং ঢাকা মহানগর পালকীয় পরিষদ।
মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে তারা এ মানববন্ধন করেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, গত কয়েক দিনের ব্যবধানে খ্রিস্টান ধর্মীয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংঘটিত এসব বিস্ফোরণের ঘটনায় সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে।
তারা জানান, ঘটনার পরপরই পুলিশ প্রশাসন নিরাপত্তা বাড়িয়েছে এবং তদন্ত চলছে। কিন্তু এতদিনেও অপরাধীরা শনাক্ত হয়নি— যা অত্যন্ত দুঃখজনক।
তারা অভিযোগ করেন, দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো অতীতে বড় বড় অপরাধ উদঘাটন করেছে, কিন্তু সাম্প্রতিক এসব হামলার রহস্য উদঘাটনে গড়িমসি চোখে পড়ার মতো।
তাদের দাবি— দোষীদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
তারা আরও বলেন, বাংলাদেশে খ্রিস্টান সম্প্রদায় সবসময় সম্প্রীতি ও শান্তির পক্ষে। তাই ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় এবং এটি সামগ্রিক সামাজিক শান্তিকে হুমকির মুখে ফেলতে পারে।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন সেন্ট মেরীস ক্যাথিড্রালের প্রধান সমন্বয়কারী ফাদার আলবাট রোজারিও, বিএনপির ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট জন গোমেজ, বাংলাদেশ খ্রিস্টান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নির্মল রোজারিও, বাংলাদেশ খ্রিস্টান মহাজোট সভাপতি অ্যাডভোকেট জানিয়েল নির্মল ডি’কোস্তা, বাংলাদেশ খ্রিস্টান ফোরামের মহাসচিব অনিল লিউ কস্তা এবং খ্রিস্টান মহাজোটের দপ্তর সম্পাদক গারিয়েল ডি’কোস্তা প্রমুখ।

তেজগাঁও জপমালা রানী গির্জা, রমনার সেন্ট মেরীস ক্যাথিড্রাল এবং মোহাম্মদপুর সেন্ট যোসেফ হাইস্কুল ও কলেজ প্রাঙ্গণে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় প্রতিবাদ ও মানববন্ধন করেছে সেন্ট মেরীস ক্যাথিড্রাল, বাংলাদেশ খ্রিস্টান ফোরাম এবং ঢাকা মহানগর পালকীয় পরিষদ।
মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে তারা এ মানববন্ধন করেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, গত কয়েক দিনের ব্যবধানে খ্রিস্টান ধর্মীয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংঘটিত এসব বিস্ফোরণের ঘটনায় সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে।
তারা জানান, ঘটনার পরপরই পুলিশ প্রশাসন নিরাপত্তা বাড়িয়েছে এবং তদন্ত চলছে। কিন্তু এতদিনেও অপরাধীরা শনাক্ত হয়নি— যা অত্যন্ত দুঃখজনক।
তারা অভিযোগ করেন, দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো অতীতে বড় বড় অপরাধ উদঘাটন করেছে, কিন্তু সাম্প্রতিক এসব হামলার রহস্য উদঘাটনে গড়িমসি চোখে পড়ার মতো।
তাদের দাবি— দোষীদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
তারা আরও বলেন, বাংলাদেশে খ্রিস্টান সম্প্রদায় সবসময় সম্প্রীতি ও শান্তির পক্ষে। তাই ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় এবং এটি সামগ্রিক সামাজিক শান্তিকে হুমকির মুখে ফেলতে পারে।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন সেন্ট মেরীস ক্যাথিড্রালের প্রধান সমন্বয়কারী ফাদার আলবাট রোজারিও, বিএনপির ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট জন গোমেজ, বাংলাদেশ খ্রিস্টান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নির্মল রোজারিও, বাংলাদেশ খ্রিস্টান মহাজোট সভাপতি অ্যাডভোকেট জানিয়েল নির্মল ডি’কোস্তা, বাংলাদেশ খ্রিস্টান ফোরামের মহাসচিব অনিল লিউ কস্তা এবং খ্রিস্টান মহাজোটের দপ্তর সম্পাদক গারিয়েল ডি’কোস্তা প্রমুখ।

ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে ককটেল হামলার প্রতিবাদে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মানববন্ধন
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ : ১৯ নভেম্বর ২০২৫, ১০: ৪৫

তেজগাঁও জপমালা রানী গির্জা, রমনার সেন্ট মেরীস ক্যাথিড্রাল এবং মোহাম্মদপুর সেন্ট যোসেফ হাইস্কুল ও কলেজ প্রাঙ্গণে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় প্রতিবাদ ও মানববন্ধন করেছে সেন্ট মেরীস ক্যাথিড্রাল, বাংলাদেশ খ্রিস্টান ফোরাম এবং ঢাকা মহানগর পালকীয় পরিষদ।
মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে তারা এ মানববন্ধন করেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, গত কয়েক দিনের ব্যবধানে খ্রিস্টান ধর্মীয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংঘটিত এসব বিস্ফোরণের ঘটনায় সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে।
তারা জানান, ঘটনার পরপরই পুলিশ প্রশাসন নিরাপত্তা বাড়িয়েছে এবং তদন্ত চলছে। কিন্তু এতদিনেও অপরাধীরা শনাক্ত হয়নি— যা অত্যন্ত দুঃখজনক।
তারা অভিযোগ করেন, দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো অতীতে বড় বড় অপরাধ উদঘাটন করেছে, কিন্তু সাম্প্রতিক এসব হামলার রহস্য উদঘাটনে গড়িমসি চোখে পড়ার মতো।
তাদের দাবি— দোষীদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
তারা আরও বলেন, বাংলাদেশে খ্রিস্টান সম্প্রদায় সবসময় সম্প্রীতি ও শান্তির পক্ষে। তাই ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় এবং এটি সামগ্রিক সামাজিক শান্তিকে হুমকির মুখে ফেলতে পারে।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন সেন্ট মেরীস ক্যাথিড্রালের প্রধান সমন্বয়কারী ফাদার আলবাট রোজারিও, বিএনপির ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট জন গোমেজ, বাংলাদেশ খ্রিস্টান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নির্মল রোজারিও, বাংলাদেশ খ্রিস্টান মহাজোট সভাপতি অ্যাডভোকেট জানিয়েল নির্মল ডি’কোস্তা, বাংলাদেশ খ্রিস্টান ফোরামের মহাসচিব অনিল লিউ কস্তা এবং খ্রিস্টান মহাজোটের দপ্তর সম্পাদক গারিয়েল ডি’কোস্তা প্রমুখ।