নরসিংদীতে ‘নেভাল সিরাজ’ নামে হচ্ছে সড়ক

নরসিংদীতে ‘নেভাল সিরাজ’ নামে হচ্ছে সড়ক
নরসিংদী প্রতিনিধি

মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক নেভাল সিরাজ। পুরো নাম বীর প্রতীক সিরাজ উদ্দিন আহমেদ। তিনি নেভাল সিরাজ নামে অধিক পরিচিত। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় ছাত্র-যুবকদের সংগঠিত করে নরসিংদীর পাঁচদোনা মোড়ে মুক্তিযোদ্ধাদের অপ্রতিরোধ্য ঘাঁটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তিনি। এই ঘাঁটির শক্তি কাজে লাগিয়ে পাকিস্তানি সেনাদের সঙ্গে লড়াই করেছিলেন। এই লড়াইয়ে জীবন দিয়েছেন অনেকে।
মুক্তিযুদ্ধের সেই অনন্য ইতিহাস ঘিরে শনিবার (৬ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে পাঁচদোনা-ডাঙ্গা-ঘোড়াশাল সড়কের নামকরণ হচ্ছে বীর প্রতীক সিরাজ উদ্দিন আহমেদ (নেভাল সিরাজ) সড়ক। সড়কটি পাঁচদোনা মোড় থেকে ডাঙ্গা এবং ঘোড়াশাল পর্যন্ত বিস্তৃত।
সড়ক নামকরণ উপলক্ষে পাঁচদোনা স্যার কে জি গুপ্ত স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় নামকরণের ফলক উন্মোচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে থাকছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। বিশেষ অতিথি হিসেবে থাকছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা বীর প্রতীক ফারুক-ই-আজম এবং প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া। অনুষ্ঠানে সভাপতি হিসেবে থাকছেন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. মোহাম্মদ জিয়াউল হক। নরসিংদীর ডিসি মোহাম্মদ আনোয়ার হোসাইন সুধীজনদের আমন্ত্রণপত্রের মাধ্যমে এই তথ্য জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, মুক্তিযুদ্ধে সারাদেশের মধ্যে অনন্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ জাতীয় পর্যায়ে আটজন বিভিন্ন খেতাবে ভূষিত হয়েছেন। এর মধ্যে সিরাজ উদ্দিন আহমেদ ওরফে নেভাল সিরাজ একজন। মুক্তিযুদ্ধের আগে তিনি ছিলেন পাকিস্তান নৌবাহিনীর একজন অফিসার। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চে তিনি ছুটিতে নরসিংদী ছিলেন।
ইতিহাস পর্যালোচনা করলে জানা যায়, ২৫ মার্চের রাতে ঢাকায় গণহত্যার পর সিরাজ উদ্দিন পাকিস্তান সরকারের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন। স্থানীয় ছাত্র জনতাকে নিয়ে তিনি এলাকায় সংগঠন তৈরি করেন। ইপিআরের (পরবর্তীতে বিডিআর, বিজিবি) সঙ্গে মিলে বাগবাড়ি-পালবাড়ি-পাঁচদোনা এলাকায় শক্ত ঘাঁটি তৈরি করে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। সেটিই ছিল নরসিংদীর প্রথম প্রতিরোধ।
মুক্তিযুদ্ধে নরসিংদীতে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধ গড়ে ওঠে পাঁচদোনা এলাকায়। এর নেতৃত্ব দেন নেভাল সিরাজ। ওই প্রতিরোধ যুদ্ধে অন্তত ১০ জন শহীদ হন। এর বিপরীতে পাকিস্তানেরও বহু সেনা হতাহত হয়েছিলেন।
নেভাল সিরাজের নেতৃত্বে ওই এলাকায় মুখোমুখি এবং গেরিলা যুদ্ধ পরিচালিত হতো। তার সাহসী বীরত্বের জন্য তখন তাকে মুক্তিযুদ্ধের দুই নাম্বার সেক্টর থেকে নরসিংদী, শিবপুর, রূপগঞ্জ এবং আড়াইহাজারসহ মোট চারটি থানা নিয়ে গঠিত গেরিলা ইউনিট কমান্ডারের দায়িত্ব দেয়া হয়। তার সাহসী বাহিনী শেষ পর্যন্ত এই কমান্ড এলাকার বাইরে গিয়েও পাশ্ববর্তী এলাকায় যুদ্ধ করেছিলেন। এতে তার সুনাম এবং খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে পুরো সেক্টরে।
তবে তার এই খ্যাতি কাল হয়ে দাঁড়ায়। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে নতুন শাসক গোষ্ঠীর রোষানলে পড়ে যান তিনি। এমন পরিস্থিতিতে ১৯৭২ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর পুরিন্দায় আততায়ীর গুলিতে মারা যান এই সাহসী জাতীয় বীর।
৫৩ বছর পরে আজ আনুষ্ঠানিকভাবে তাকে সম্মান জানানো হচ্ছে একটু ভিন্নভাবে এবং বিজয়ের মাসে। মুক্তিযুদ্ধে নরসিংদীর ঐতিহাসিক পাঁচদোনা এলাকায় নির্মিত সড়কের নামকরণ করা হচ্ছে বীর প্রতীক সিরাজ উদ্দিন আহমেদ ওরফে ‘নেভাল সিরাজ’ নামে।

মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক নেভাল সিরাজ। পুরো নাম বীর প্রতীক সিরাজ উদ্দিন আহমেদ। তিনি নেভাল সিরাজ নামে অধিক পরিচিত। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় ছাত্র-যুবকদের সংগঠিত করে নরসিংদীর পাঁচদোনা মোড়ে মুক্তিযোদ্ধাদের অপ্রতিরোধ্য ঘাঁটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তিনি। এই ঘাঁটির শক্তি কাজে লাগিয়ে পাকিস্তানি সেনাদের সঙ্গে লড়াই করেছিলেন। এই লড়াইয়ে জীবন দিয়েছেন অনেকে।
মুক্তিযুদ্ধের সেই অনন্য ইতিহাস ঘিরে শনিবার (৬ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে পাঁচদোনা-ডাঙ্গা-ঘোড়াশাল সড়কের নামকরণ হচ্ছে বীর প্রতীক সিরাজ উদ্দিন আহমেদ (নেভাল সিরাজ) সড়ক। সড়কটি পাঁচদোনা মোড় থেকে ডাঙ্গা এবং ঘোড়াশাল পর্যন্ত বিস্তৃত।
সড়ক নামকরণ উপলক্ষে পাঁচদোনা স্যার কে জি গুপ্ত স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় নামকরণের ফলক উন্মোচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে থাকছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। বিশেষ অতিথি হিসেবে থাকছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা বীর প্রতীক ফারুক-ই-আজম এবং প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া। অনুষ্ঠানে সভাপতি হিসেবে থাকছেন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. মোহাম্মদ জিয়াউল হক। নরসিংদীর ডিসি মোহাম্মদ আনোয়ার হোসাইন সুধীজনদের আমন্ত্রণপত্রের মাধ্যমে এই তথ্য জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, মুক্তিযুদ্ধে সারাদেশের মধ্যে অনন্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ জাতীয় পর্যায়ে আটজন বিভিন্ন খেতাবে ভূষিত হয়েছেন। এর মধ্যে সিরাজ উদ্দিন আহমেদ ওরফে নেভাল সিরাজ একজন। মুক্তিযুদ্ধের আগে তিনি ছিলেন পাকিস্তান নৌবাহিনীর একজন অফিসার। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চে তিনি ছুটিতে নরসিংদী ছিলেন।
ইতিহাস পর্যালোচনা করলে জানা যায়, ২৫ মার্চের রাতে ঢাকায় গণহত্যার পর সিরাজ উদ্দিন পাকিস্তান সরকারের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন। স্থানীয় ছাত্র জনতাকে নিয়ে তিনি এলাকায় সংগঠন তৈরি করেন। ইপিআরের (পরবর্তীতে বিডিআর, বিজিবি) সঙ্গে মিলে বাগবাড়ি-পালবাড়ি-পাঁচদোনা এলাকায় শক্ত ঘাঁটি তৈরি করে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। সেটিই ছিল নরসিংদীর প্রথম প্রতিরোধ।
মুক্তিযুদ্ধে নরসিংদীতে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধ গড়ে ওঠে পাঁচদোনা এলাকায়। এর নেতৃত্ব দেন নেভাল সিরাজ। ওই প্রতিরোধ যুদ্ধে অন্তত ১০ জন শহীদ হন। এর বিপরীতে পাকিস্তানেরও বহু সেনা হতাহত হয়েছিলেন।
নেভাল সিরাজের নেতৃত্বে ওই এলাকায় মুখোমুখি এবং গেরিলা যুদ্ধ পরিচালিত হতো। তার সাহসী বীরত্বের জন্য তখন তাকে মুক্তিযুদ্ধের দুই নাম্বার সেক্টর থেকে নরসিংদী, শিবপুর, রূপগঞ্জ এবং আড়াইহাজারসহ মোট চারটি থানা নিয়ে গঠিত গেরিলা ইউনিট কমান্ডারের দায়িত্ব দেয়া হয়। তার সাহসী বাহিনী শেষ পর্যন্ত এই কমান্ড এলাকার বাইরে গিয়েও পাশ্ববর্তী এলাকায় যুদ্ধ করেছিলেন। এতে তার সুনাম এবং খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে পুরো সেক্টরে।
তবে তার এই খ্যাতি কাল হয়ে দাঁড়ায়। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে নতুন শাসক গোষ্ঠীর রোষানলে পড়ে যান তিনি। এমন পরিস্থিতিতে ১৯৭২ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর পুরিন্দায় আততায়ীর গুলিতে মারা যান এই সাহসী জাতীয় বীর।
৫৩ বছর পরে আজ আনুষ্ঠানিকভাবে তাকে সম্মান জানানো হচ্ছে একটু ভিন্নভাবে এবং বিজয়ের মাসে। মুক্তিযুদ্ধে নরসিংদীর ঐতিহাসিক পাঁচদোনা এলাকায় নির্মিত সড়কের নামকরণ করা হচ্ছে বীর প্রতীক সিরাজ উদ্দিন আহমেদ ওরফে ‘নেভাল সিরাজ’ নামে।

নরসিংদীতে ‘নেভাল সিরাজ’ নামে হচ্ছে সড়ক
নরসিংদী প্রতিনিধি

মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক নেভাল সিরাজ। পুরো নাম বীর প্রতীক সিরাজ উদ্দিন আহমেদ। তিনি নেভাল সিরাজ নামে অধিক পরিচিত। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় ছাত্র-যুবকদের সংগঠিত করে নরসিংদীর পাঁচদোনা মোড়ে মুক্তিযোদ্ধাদের অপ্রতিরোধ্য ঘাঁটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তিনি। এই ঘাঁটির শক্তি কাজে লাগিয়ে পাকিস্তানি সেনাদের সঙ্গে লড়াই করেছিলেন। এই লড়াইয়ে জীবন দিয়েছেন অনেকে।
মুক্তিযুদ্ধের সেই অনন্য ইতিহাস ঘিরে শনিবার (৬ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে পাঁচদোনা-ডাঙ্গা-ঘোড়াশাল সড়কের নামকরণ হচ্ছে বীর প্রতীক সিরাজ উদ্দিন আহমেদ (নেভাল সিরাজ) সড়ক। সড়কটি পাঁচদোনা মোড় থেকে ডাঙ্গা এবং ঘোড়াশাল পর্যন্ত বিস্তৃত।
সড়ক নামকরণ উপলক্ষে পাঁচদোনা স্যার কে জি গুপ্ত স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় নামকরণের ফলক উন্মোচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে থাকছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। বিশেষ অতিথি হিসেবে থাকছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা বীর প্রতীক ফারুক-ই-আজম এবং প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া। অনুষ্ঠানে সভাপতি হিসেবে থাকছেন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. মোহাম্মদ জিয়াউল হক। নরসিংদীর ডিসি মোহাম্মদ আনোয়ার হোসাইন সুধীজনদের আমন্ত্রণপত্রের মাধ্যমে এই তথ্য জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, মুক্তিযুদ্ধে সারাদেশের মধ্যে অনন্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ জাতীয় পর্যায়ে আটজন বিভিন্ন খেতাবে ভূষিত হয়েছেন। এর মধ্যে সিরাজ উদ্দিন আহমেদ ওরফে নেভাল সিরাজ একজন। মুক্তিযুদ্ধের আগে তিনি ছিলেন পাকিস্তান নৌবাহিনীর একজন অফিসার। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চে তিনি ছুটিতে নরসিংদী ছিলেন।
ইতিহাস পর্যালোচনা করলে জানা যায়, ২৫ মার্চের রাতে ঢাকায় গণহত্যার পর সিরাজ উদ্দিন পাকিস্তান সরকারের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন। স্থানীয় ছাত্র জনতাকে নিয়ে তিনি এলাকায় সংগঠন তৈরি করেন। ইপিআরের (পরবর্তীতে বিডিআর, বিজিবি) সঙ্গে মিলে বাগবাড়ি-পালবাড়ি-পাঁচদোনা এলাকায় শক্ত ঘাঁটি তৈরি করে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। সেটিই ছিল নরসিংদীর প্রথম প্রতিরোধ।
মুক্তিযুদ্ধে নরসিংদীতে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধ গড়ে ওঠে পাঁচদোনা এলাকায়। এর নেতৃত্ব দেন নেভাল সিরাজ। ওই প্রতিরোধ যুদ্ধে অন্তত ১০ জন শহীদ হন। এর বিপরীতে পাকিস্তানেরও বহু সেনা হতাহত হয়েছিলেন।
নেভাল সিরাজের নেতৃত্বে ওই এলাকায় মুখোমুখি এবং গেরিলা যুদ্ধ পরিচালিত হতো। তার সাহসী বীরত্বের জন্য তখন তাকে মুক্তিযুদ্ধের দুই নাম্বার সেক্টর থেকে নরসিংদী, শিবপুর, রূপগঞ্জ এবং আড়াইহাজারসহ মোট চারটি থানা নিয়ে গঠিত গেরিলা ইউনিট কমান্ডারের দায়িত্ব দেয়া হয়। তার সাহসী বাহিনী শেষ পর্যন্ত এই কমান্ড এলাকার বাইরে গিয়েও পাশ্ববর্তী এলাকায় যুদ্ধ করেছিলেন। এতে তার সুনাম এবং খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে পুরো সেক্টরে।
তবে তার এই খ্যাতি কাল হয়ে দাঁড়ায়। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে নতুন শাসক গোষ্ঠীর রোষানলে পড়ে যান তিনি। এমন পরিস্থিতিতে ১৯৭২ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর পুরিন্দায় আততায়ীর গুলিতে মারা যান এই সাহসী জাতীয় বীর।
৫৩ বছর পরে আজ আনুষ্ঠানিকভাবে তাকে সম্মান জানানো হচ্ছে একটু ভিন্নভাবে এবং বিজয়ের মাসে। মুক্তিযুদ্ধে নরসিংদীর ঐতিহাসিক পাঁচদোনা এলাকায় নির্মিত সড়কের নামকরণ করা হচ্ছে বীর প্রতীক সিরাজ উদ্দিন আহমেদ ওরফে ‘নেভাল সিরাজ’ নামে।