জেআইসি সেলে গুম-নির্যাতন মামলা
শেখ হাসিনাসহ ১৩ আসামির অভিযোগ গঠনে শুনানি শুরু

শেখ হাসিনাসহ ১৩ আসামির অভিযোগ গঠনে শুনানি শুরু
নিজস্ব প্রতিবেদক

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনামলে গঠিত জেআইসি সেল বা ‘আয়নাঘরে’ গুম ও নির্যাতনের অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনাসহ সাবেক-বর্তমান ১৩ জন সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি শুরু হয়েছে।
আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) দুপুরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বেঞ্চ এ শুনানি নেয়। অন্য দুই সদস্য হলেন— বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। এ মামলায় গ্রেপ্তার তিন সেনা কর্মকর্তাকে সকালে ঢাকার সেনানিবাসের বিশেষ কারাগার থেকে কড়া নিরাপত্তায় ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। তারা হলেন— ডিজিএফআইয়ের সাবেক পরিচালক মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভির মাজাহার সিদ্দিকী।
পলাতক আসামিদের মধ্যে আছেন— শেখ হাসিনা, তার সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, ডিজিএফআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক লে. জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ আকবর হোসেনসহ আরও কয়েকজন সাবেক ডিজি ও জ্যেষ্ঠ সেনা কর্মকর্তা।
২৩ নভেম্বর শুনানির তারিখ ধার্য করার সময় পলাতকদের জন্য স্টেট ডিফেন্স নিয়োগ দেয় ট্রাইব্যুনাল। স্বেচ্ছায় আত্মপক্ষ সমর্থনে লড়তে চাইলে শেখ হাসিনার পক্ষে প্রথমে আইনজীবী হন জেডআই খান পান্না। পরে তিনি সরে দাঁড়ালে মো. আমির হোসেনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।
গত ২২ অক্টোবর সেনা হেফাজতে থাকা তিন কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে তাদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। পলাতকদের হাজিরাতে ব্যর্থ হলে সাত দিনের মধ্যে দুটি জাতীয় দৈনিকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
এর আগে গত ৮ অক্টোবর ১৩ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জমা দেয় প্রসিকিউশন। অভিযোগ আমলে নিয়ে পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল।

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনামলে গঠিত জেআইসি সেল বা ‘আয়নাঘরে’ গুম ও নির্যাতনের অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনাসহ সাবেক-বর্তমান ১৩ জন সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি শুরু হয়েছে।
আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) দুপুরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বেঞ্চ এ শুনানি নেয়। অন্য দুই সদস্য হলেন— বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। এ মামলায় গ্রেপ্তার তিন সেনা কর্মকর্তাকে সকালে ঢাকার সেনানিবাসের বিশেষ কারাগার থেকে কড়া নিরাপত্তায় ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। তারা হলেন— ডিজিএফআইয়ের সাবেক পরিচালক মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভির মাজাহার সিদ্দিকী।
পলাতক আসামিদের মধ্যে আছেন— শেখ হাসিনা, তার সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, ডিজিএফআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক লে. জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ আকবর হোসেনসহ আরও কয়েকজন সাবেক ডিজি ও জ্যেষ্ঠ সেনা কর্মকর্তা।
২৩ নভেম্বর শুনানির তারিখ ধার্য করার সময় পলাতকদের জন্য স্টেট ডিফেন্স নিয়োগ দেয় ট্রাইব্যুনাল। স্বেচ্ছায় আত্মপক্ষ সমর্থনে লড়তে চাইলে শেখ হাসিনার পক্ষে প্রথমে আইনজীবী হন জেডআই খান পান্না। পরে তিনি সরে দাঁড়ালে মো. আমির হোসেনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।
গত ২২ অক্টোবর সেনা হেফাজতে থাকা তিন কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে তাদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। পলাতকদের হাজিরাতে ব্যর্থ হলে সাত দিনের মধ্যে দুটি জাতীয় দৈনিকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
এর আগে গত ৮ অক্টোবর ১৩ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জমা দেয় প্রসিকিউশন। অভিযোগ আমলে নিয়ে পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল।

শেখ হাসিনাসহ ১৩ আসামির অভিযোগ গঠনে শুনানি শুরু
নিজস্ব প্রতিবেদক

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনামলে গঠিত জেআইসি সেল বা ‘আয়নাঘরে’ গুম ও নির্যাতনের অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনাসহ সাবেক-বর্তমান ১৩ জন সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি শুরু হয়েছে।
আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) দুপুরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বেঞ্চ এ শুনানি নেয়। অন্য দুই সদস্য হলেন— বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। এ মামলায় গ্রেপ্তার তিন সেনা কর্মকর্তাকে সকালে ঢাকার সেনানিবাসের বিশেষ কারাগার থেকে কড়া নিরাপত্তায় ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। তারা হলেন— ডিজিএফআইয়ের সাবেক পরিচালক মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভির মাজাহার সিদ্দিকী।
পলাতক আসামিদের মধ্যে আছেন— শেখ হাসিনা, তার সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, ডিজিএফআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক লে. জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ আকবর হোসেনসহ আরও কয়েকজন সাবেক ডিজি ও জ্যেষ্ঠ সেনা কর্মকর্তা।
২৩ নভেম্বর শুনানির তারিখ ধার্য করার সময় পলাতকদের জন্য স্টেট ডিফেন্স নিয়োগ দেয় ট্রাইব্যুনাল। স্বেচ্ছায় আত্মপক্ষ সমর্থনে লড়তে চাইলে শেখ হাসিনার পক্ষে প্রথমে আইনজীবী হন জেডআই খান পান্না। পরে তিনি সরে দাঁড়ালে মো. আমির হোসেনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।
গত ২২ অক্টোবর সেনা হেফাজতে থাকা তিন কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে তাদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। পলাতকদের হাজিরাতে ব্যর্থ হলে সাত দিনের মধ্যে দুটি জাতীয় দৈনিকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
এর আগে গত ৮ অক্টোবর ১৩ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জমা দেয় প্রসিকিউশন। অভিযোগ আমলে নিয়ে পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল।