শীতে গ্লিসারিন ব্যবহারে সতর্কতা!

শীতে গ্লিসারিন ব্যবহারে সতর্কতা!
সিটিজেন ডেস্ক

বাংলাদেশে সাধারণত পৌষ ও মাঘ মাসে শীতের শুরু হয়, কিন্তু এবারে অগ্রাহায়ণের প্রথম থেকেই তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। শীত আসার সঙ্গে সঙ্গে ত্বক শুষ্ক হয়ে ওঠে, যার কারণে বিভিন্ন প্রসাধনী ব্যবহারের পরিমাণ বেড়ে যায়। তবে অধিকাংশ প্রসাধনীর মধ্যে থাকে এমন উপাদান যা শরীরের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। তবে কিছু প্রসাধনী আছে যা নিজে ক্ষতিকর নয়, কিন্তু ভুলভাবে বা অতিরিক্ত ব্যবহারে সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর মধ্যে অন্যতম হলো গ্লিসারিন।
চর্ম বিশেষজ্ঞদের মতে, গ্লিসারিন বাতাস থেকে আর্দ্রতা শোষণ করে ত্বকে আনে। কিন্তু যদি বাতাস শুষ্ক থাকে, তখন এটি ত্বকের ভেতরের আর্দ্রতাও শোষণ করতে পারে, ফলে ত্বক আরও শুষ্ক হয়ে যায়। শুষ্ক চুলে ব্যবহারে চুল আরও ফ্রিজি বা খসখসে হতে পারে। তাই ত্বকে সরাসরি শুধু গ্লিসারিন ব্যবহার করা ঠিক নয়।
সরাসরি গ্লিসারিন লাগালে ত্বক টানটান অনুভূত হতে পারে। পাশাপাশি জ্বালা বা চুলকানি হতে পারে এবং অতিরিক্ত আঠালো ভাব তৈরি হয়।
গ্লিসারিন সাধারণত তৈলাক্ত বা ব্রণপ্রবণ ত্বকে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এতে ত্বকে আঠালো ভাব বৃদ্ধি পায়, ঘাম ও ধুলো জমে ব্রণ বাড়তে পারে। ত্বকে আঠালো থাকার কারণে রোদে স্টিকি লাগতে পারে এবং বাইরে গেলে ধুলো-ময়লা সহজে চেপে যায়।
অনেকে চুলে গ্লিসারিন ব্যবহার করেন। তবে ভুলভাবে ব্যবহারে সমস্যা দেখা দিতে পারে। বেশি গ্লিসারিন চুল ফ্রিজি করে, আর আর্দ্রতা কম থাকা পরিবেশে চুল আরও শুকিয়ে যায়। তাই খুব সামান্য পরিমাণে ব্যবহার করলে ত্বক বা চুলে সমস্যা হয় না।
শুষ্ক ত্বকে রাতে গ্লিসারিন ব্যবহার করা যেতে পারে। এছাড়া হেয়ার মাস্ক বা কন্ডিশনারে অল্প পরিমাণ ব্যবহার করলে তেমন কোনো সমস্যা হয় না।

বাংলাদেশে সাধারণত পৌষ ও মাঘ মাসে শীতের শুরু হয়, কিন্তু এবারে অগ্রাহায়ণের প্রথম থেকেই তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। শীত আসার সঙ্গে সঙ্গে ত্বক শুষ্ক হয়ে ওঠে, যার কারণে বিভিন্ন প্রসাধনী ব্যবহারের পরিমাণ বেড়ে যায়। তবে অধিকাংশ প্রসাধনীর মধ্যে থাকে এমন উপাদান যা শরীরের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। তবে কিছু প্রসাধনী আছে যা নিজে ক্ষতিকর নয়, কিন্তু ভুলভাবে বা অতিরিক্ত ব্যবহারে সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর মধ্যে অন্যতম হলো গ্লিসারিন।
চর্ম বিশেষজ্ঞদের মতে, গ্লিসারিন বাতাস থেকে আর্দ্রতা শোষণ করে ত্বকে আনে। কিন্তু যদি বাতাস শুষ্ক থাকে, তখন এটি ত্বকের ভেতরের আর্দ্রতাও শোষণ করতে পারে, ফলে ত্বক আরও শুষ্ক হয়ে যায়। শুষ্ক চুলে ব্যবহারে চুল আরও ফ্রিজি বা খসখসে হতে পারে। তাই ত্বকে সরাসরি শুধু গ্লিসারিন ব্যবহার করা ঠিক নয়।
সরাসরি গ্লিসারিন লাগালে ত্বক টানটান অনুভূত হতে পারে। পাশাপাশি জ্বালা বা চুলকানি হতে পারে এবং অতিরিক্ত আঠালো ভাব তৈরি হয়।
গ্লিসারিন সাধারণত তৈলাক্ত বা ব্রণপ্রবণ ত্বকে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এতে ত্বকে আঠালো ভাব বৃদ্ধি পায়, ঘাম ও ধুলো জমে ব্রণ বাড়তে পারে। ত্বকে আঠালো থাকার কারণে রোদে স্টিকি লাগতে পারে এবং বাইরে গেলে ধুলো-ময়লা সহজে চেপে যায়।
অনেকে চুলে গ্লিসারিন ব্যবহার করেন। তবে ভুলভাবে ব্যবহারে সমস্যা দেখা দিতে পারে। বেশি গ্লিসারিন চুল ফ্রিজি করে, আর আর্দ্রতা কম থাকা পরিবেশে চুল আরও শুকিয়ে যায়। তাই খুব সামান্য পরিমাণে ব্যবহার করলে ত্বক বা চুলে সমস্যা হয় না।
শুষ্ক ত্বকে রাতে গ্লিসারিন ব্যবহার করা যেতে পারে। এছাড়া হেয়ার মাস্ক বা কন্ডিশনারে অল্প পরিমাণ ব্যবহার করলে তেমন কোনো সমস্যা হয় না।

শীতে গ্লিসারিন ব্যবহারে সতর্কতা!
সিটিজেন ডেস্ক

বাংলাদেশে সাধারণত পৌষ ও মাঘ মাসে শীতের শুরু হয়, কিন্তু এবারে অগ্রাহায়ণের প্রথম থেকেই তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। শীত আসার সঙ্গে সঙ্গে ত্বক শুষ্ক হয়ে ওঠে, যার কারণে বিভিন্ন প্রসাধনী ব্যবহারের পরিমাণ বেড়ে যায়। তবে অধিকাংশ প্রসাধনীর মধ্যে থাকে এমন উপাদান যা শরীরের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। তবে কিছু প্রসাধনী আছে যা নিজে ক্ষতিকর নয়, কিন্তু ভুলভাবে বা অতিরিক্ত ব্যবহারে সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর মধ্যে অন্যতম হলো গ্লিসারিন।
চর্ম বিশেষজ্ঞদের মতে, গ্লিসারিন বাতাস থেকে আর্দ্রতা শোষণ করে ত্বকে আনে। কিন্তু যদি বাতাস শুষ্ক থাকে, তখন এটি ত্বকের ভেতরের আর্দ্রতাও শোষণ করতে পারে, ফলে ত্বক আরও শুষ্ক হয়ে যায়। শুষ্ক চুলে ব্যবহারে চুল আরও ফ্রিজি বা খসখসে হতে পারে। তাই ত্বকে সরাসরি শুধু গ্লিসারিন ব্যবহার করা ঠিক নয়।
সরাসরি গ্লিসারিন লাগালে ত্বক টানটান অনুভূত হতে পারে। পাশাপাশি জ্বালা বা চুলকানি হতে পারে এবং অতিরিক্ত আঠালো ভাব তৈরি হয়।
গ্লিসারিন সাধারণত তৈলাক্ত বা ব্রণপ্রবণ ত্বকে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এতে ত্বকে আঠালো ভাব বৃদ্ধি পায়, ঘাম ও ধুলো জমে ব্রণ বাড়তে পারে। ত্বকে আঠালো থাকার কারণে রোদে স্টিকি লাগতে পারে এবং বাইরে গেলে ধুলো-ময়লা সহজে চেপে যায়।
অনেকে চুলে গ্লিসারিন ব্যবহার করেন। তবে ভুলভাবে ব্যবহারে সমস্যা দেখা দিতে পারে। বেশি গ্লিসারিন চুল ফ্রিজি করে, আর আর্দ্রতা কম থাকা পরিবেশে চুল আরও শুকিয়ে যায়। তাই খুব সামান্য পরিমাণে ব্যবহার করলে ত্বক বা চুলে সমস্যা হয় না।
শুষ্ক ত্বকে রাতে গ্লিসারিন ব্যবহার করা যেতে পারে। এছাড়া হেয়ার মাস্ক বা কন্ডিশনারে অল্প পরিমাণ ব্যবহার করলে তেমন কোনো সমস্যা হয় না।