ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে জীবনযাপনে যে অভ্যাসগুলো সাহায্য করতে পারে

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে জীবনযাপনে যে অভ্যাসগুলো সাহায্য করতে পারে
সিটিজেন ডেস্ক

ক্যান্সার প্রতিরোধে সচেতন জীবনযাপনকে বিশেষ গুরুত্ব দেন বিশেষজ্ঞরা। দৈনন্দিন কিছু অভ্যাস ঝুঁকি বাড়াতে পারে, আবার কিছু অভ্যাস মানলে শরীরের প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী হতে পারে। বিজ্ঞানসম্মতভাবে সুস্থ থাকার পথগুলোর মধ্যে রয়েছে সূর্যালোক গ্রহণ থেকে শুরু করে নিয়মিত ব্যায়াম—সবই শরীরকে রোগ প্রতিরোধে আরও প্রস্তুত রাখতে সহায়তা করে। চলুন জেনে নেওয়া যাক
ভিটামিন–ডি গ্রহণ

সকালে ঘরের জানালা খুলে সূর্যের আলো ঘরে আসতে দেওয়ার অভ্যাস শরীরে ভিটামিন–ডি উৎপাদনে সহায়ক। গবেষকদের মতে, পর্যাপ্ত ভিটামিন–ডি রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা শক্তিশালী রাখতে ভূমিকা রাখে। রোদ না পেলে চর্বিযুক্ত মাছ, ডিম বা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ভিটামিন–ডি–পরিপূরক গ্রহণ করে ঘাটতি পূরণ করা যেতে পারে।
রোজা বা উপবাসের চর্চা
নিয়মিত নয়, তবে চিকিৎসক বা পুষ্টিবিদের পরামর্শমতো মাঝেমধ্যে উপবাসের অভ্যাস শরীরের বিপাকপ্রক্রিয়াকে সচল রাখে বলে গবেষণায় পাওয়া যায়। উপবাসে শরীরের ক্ষতিগ্রস্ত কোষ অপসারণের প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া (অটোফ্যাজি) সক্রিয় হয় বলে বিজ্ঞানীরা মনে করেন। তবে যাঁদের দীর্ঘস্থায়ী রোগ রয়েছে, তাঁদের চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া উপবাস না করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
কার্বোহাইড্রেট কমিয়ে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট কমিয়ে সবজি, ফল, প্রোটিন ও স্বাস্থ্যকর চর্বিভিত্তিক খাবার খাওয়ার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেন পুষ্টিবিদরা। সুষম খাদ্য ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, যা দীর্ঘমেয়াদে বিভিন্ন অসুস্থতার ঝুঁকি কমাতে ভূমিকা রাখতে পারে। কিটোসহ যেকোনো বিশেষ খাদ্যাভ্যাস গ্রহণের আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
ঠান্ডা পানিতে গোসল
ঠান্ডা পানিতে গোসল সবার পছন্দ না হলেও এটি শরীরে হালকা স্ট্রেস সৃষ্টি করে, যা শরীরের অভিযোজনক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে বলে কিছু গবেষণায় উল্লেখ আছে। তবে হৃদ্রোগী বা যাঁদের বিশেষ শারীরিক সমস্যা রয়েছে, তাঁদের ক্ষেত্রে এই অভ্যাস শুরু করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে বলা হয়।
নিয়মিত শরীরচর্চা

সুস্থ থাকার অন্যতম সহজ উপায় নিয়মিত ব্যায়াম। প্রতিদিন মাত্র ১০–৩০ মিনিট দ্রুত হাঁটা, জগিং বা দৌড়ানোর মতো শারীরিক কর্মকাণ্ড রক্তসঞ্চালন বাড়ায় এবং শরীরের প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী রাখে। বিশেষজ্ঞদের মতে, নিয়মিত শরীরচর্চা বিভিন্ন অসুস্থতার ঝুঁকি কমাতে কার্যকর একটি অভ্যাস।

ক্যান্সার প্রতিরোধে সচেতন জীবনযাপনকে বিশেষ গুরুত্ব দেন বিশেষজ্ঞরা। দৈনন্দিন কিছু অভ্যাস ঝুঁকি বাড়াতে পারে, আবার কিছু অভ্যাস মানলে শরীরের প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী হতে পারে। বিজ্ঞানসম্মতভাবে সুস্থ থাকার পথগুলোর মধ্যে রয়েছে সূর্যালোক গ্রহণ থেকে শুরু করে নিয়মিত ব্যায়াম—সবই শরীরকে রোগ প্রতিরোধে আরও প্রস্তুত রাখতে সহায়তা করে। চলুন জেনে নেওয়া যাক
ভিটামিন–ডি গ্রহণ

সকালে ঘরের জানালা খুলে সূর্যের আলো ঘরে আসতে দেওয়ার অভ্যাস শরীরে ভিটামিন–ডি উৎপাদনে সহায়ক। গবেষকদের মতে, পর্যাপ্ত ভিটামিন–ডি রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা শক্তিশালী রাখতে ভূমিকা রাখে। রোদ না পেলে চর্বিযুক্ত মাছ, ডিম বা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ভিটামিন–ডি–পরিপূরক গ্রহণ করে ঘাটতি পূরণ করা যেতে পারে।
রোজা বা উপবাসের চর্চা
নিয়মিত নয়, তবে চিকিৎসক বা পুষ্টিবিদের পরামর্শমতো মাঝেমধ্যে উপবাসের অভ্যাস শরীরের বিপাকপ্রক্রিয়াকে সচল রাখে বলে গবেষণায় পাওয়া যায়। উপবাসে শরীরের ক্ষতিগ্রস্ত কোষ অপসারণের প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া (অটোফ্যাজি) সক্রিয় হয় বলে বিজ্ঞানীরা মনে করেন। তবে যাঁদের দীর্ঘস্থায়ী রোগ রয়েছে, তাঁদের চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া উপবাস না করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
কার্বোহাইড্রেট কমিয়ে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট কমিয়ে সবজি, ফল, প্রোটিন ও স্বাস্থ্যকর চর্বিভিত্তিক খাবার খাওয়ার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেন পুষ্টিবিদরা। সুষম খাদ্য ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, যা দীর্ঘমেয়াদে বিভিন্ন অসুস্থতার ঝুঁকি কমাতে ভূমিকা রাখতে পারে। কিটোসহ যেকোনো বিশেষ খাদ্যাভ্যাস গ্রহণের আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
ঠান্ডা পানিতে গোসল
ঠান্ডা পানিতে গোসল সবার পছন্দ না হলেও এটি শরীরে হালকা স্ট্রেস সৃষ্টি করে, যা শরীরের অভিযোজনক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে বলে কিছু গবেষণায় উল্লেখ আছে। তবে হৃদ্রোগী বা যাঁদের বিশেষ শারীরিক সমস্যা রয়েছে, তাঁদের ক্ষেত্রে এই অভ্যাস শুরু করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে বলা হয়।
নিয়মিত শরীরচর্চা

সুস্থ থাকার অন্যতম সহজ উপায় নিয়মিত ব্যায়াম। প্রতিদিন মাত্র ১০–৩০ মিনিট দ্রুত হাঁটা, জগিং বা দৌড়ানোর মতো শারীরিক কর্মকাণ্ড রক্তসঞ্চালন বাড়ায় এবং শরীরের প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী রাখে। বিশেষজ্ঞদের মতে, নিয়মিত শরীরচর্চা বিভিন্ন অসুস্থতার ঝুঁকি কমাতে কার্যকর একটি অভ্যাস।

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে জীবনযাপনে যে অভ্যাসগুলো সাহায্য করতে পারে
সিটিজেন ডেস্ক

ক্যান্সার প্রতিরোধে সচেতন জীবনযাপনকে বিশেষ গুরুত্ব দেন বিশেষজ্ঞরা। দৈনন্দিন কিছু অভ্যাস ঝুঁকি বাড়াতে পারে, আবার কিছু অভ্যাস মানলে শরীরের প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী হতে পারে। বিজ্ঞানসম্মতভাবে সুস্থ থাকার পথগুলোর মধ্যে রয়েছে সূর্যালোক গ্রহণ থেকে শুরু করে নিয়মিত ব্যায়াম—সবই শরীরকে রোগ প্রতিরোধে আরও প্রস্তুত রাখতে সহায়তা করে। চলুন জেনে নেওয়া যাক
ভিটামিন–ডি গ্রহণ

সকালে ঘরের জানালা খুলে সূর্যের আলো ঘরে আসতে দেওয়ার অভ্যাস শরীরে ভিটামিন–ডি উৎপাদনে সহায়ক। গবেষকদের মতে, পর্যাপ্ত ভিটামিন–ডি রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা শক্তিশালী রাখতে ভূমিকা রাখে। রোদ না পেলে চর্বিযুক্ত মাছ, ডিম বা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ভিটামিন–ডি–পরিপূরক গ্রহণ করে ঘাটতি পূরণ করা যেতে পারে।
রোজা বা উপবাসের চর্চা
নিয়মিত নয়, তবে চিকিৎসক বা পুষ্টিবিদের পরামর্শমতো মাঝেমধ্যে উপবাসের অভ্যাস শরীরের বিপাকপ্রক্রিয়াকে সচল রাখে বলে গবেষণায় পাওয়া যায়। উপবাসে শরীরের ক্ষতিগ্রস্ত কোষ অপসারণের প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া (অটোফ্যাজি) সক্রিয় হয় বলে বিজ্ঞানীরা মনে করেন। তবে যাঁদের দীর্ঘস্থায়ী রোগ রয়েছে, তাঁদের চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া উপবাস না করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
কার্বোহাইড্রেট কমিয়ে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট কমিয়ে সবজি, ফল, প্রোটিন ও স্বাস্থ্যকর চর্বিভিত্তিক খাবার খাওয়ার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেন পুষ্টিবিদরা। সুষম খাদ্য ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, যা দীর্ঘমেয়াদে বিভিন্ন অসুস্থতার ঝুঁকি কমাতে ভূমিকা রাখতে পারে। কিটোসহ যেকোনো বিশেষ খাদ্যাভ্যাস গ্রহণের আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
ঠান্ডা পানিতে গোসল
ঠান্ডা পানিতে গোসল সবার পছন্দ না হলেও এটি শরীরে হালকা স্ট্রেস সৃষ্টি করে, যা শরীরের অভিযোজনক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে বলে কিছু গবেষণায় উল্লেখ আছে। তবে হৃদ্রোগী বা যাঁদের বিশেষ শারীরিক সমস্যা রয়েছে, তাঁদের ক্ষেত্রে এই অভ্যাস শুরু করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে বলা হয়।
নিয়মিত শরীরচর্চা

সুস্থ থাকার অন্যতম সহজ উপায় নিয়মিত ব্যায়াম। প্রতিদিন মাত্র ১০–৩০ মিনিট দ্রুত হাঁটা, জগিং বা দৌড়ানোর মতো শারীরিক কর্মকাণ্ড রক্তসঞ্চালন বাড়ায় এবং শরীরের প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী রাখে। বিশেষজ্ঞদের মতে, নিয়মিত শরীরচর্চা বিভিন্ন অসুস্থতার ঝুঁকি কমাতে কার্যকর একটি অভ্যাস।