ইরানি মুদ্রার রেকর্ড দরপতন: বাংলাদেশি এক টাকায় মিলছে ১০ হাজার রিয়াল
- ইরানে ১০ হাজার রিয়ালের মান খুবই কম
- এ অর্থ দিয়ে সর্বোচ্চ একটি চকলেট কেনা যেতে পারে
- এক ডলারের বিনিময় হার প্রায় ১২ লাখ রিয়াল

ইরানি মুদ্রার রেকর্ড দরপতন: বাংলাদেশি এক টাকায় মিলছে ১০ হাজার রিয়াল
আন্তর্জাতিক জার্নাল

ডলারের বিপরীতে ইরানি রিয়ালের দাম রেকর্ড পতনের মুখে পড়েছে। বুধবার (০৩ ডিসেম্বর) খোলা বাজারে এক ডলারের বিনিময় হার প্রায় ১২ লাখ রিয়াল নির্ধারণ করেছে ব্যবসায়ীরা। খবর এপির।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মূলত যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা দেশের আরোপিত নিষেধাজ্ঞার কারণে রিয়ালের মূল্য অবনতির দিকে রয়েছে। পাশাপাশি ওয়াশিংটন ও তেহরানের মধ্যে পারমাণবিক আলোচনা স্থগিত থাকায় ইরানি রিয়ালের মান আরও কমছে।
এদিকে সর্বশেষ বিনিময় হারের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশি এক টাকায় প্রায় ১০ হাজার ৭০০ ইরানি রিয়াল পাওয়া যাচ্ছে। তবে ইরানে ১০ হাজার রিয়ালের মান খুবই কম। এ অর্থ দিয়ে এক বোতল পানিও কেনা সম্ভব নয়। সর্বোচ্চ একটি চকলেট কেনা যেতে পারে।
রিয়ালের এই ধারাবাহিক দরপতন ইরানের সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনে গভীর প্রভাব ফেলেছে। দেশটিতে ইতিমধ্যেই খাবারের দাম বেড়ে যাওয়ায় জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়েছে।
এদিকে সাধারণ মানুষ আশঙ্কা করছেন, দখলদার ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের মধ্যে নতুন করে যুদ্ধের পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। উল্লেখ্য, গত ১২ জুন ইরান-ইসরায়েল সংঘর্ষ শুরু হয়, যা ১২ দিন স্থায়ী ছিল।
আলী মোশতাগ নামে ৫৩ বছর বয়সী এক ইলেকট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ার বার্তাসংস্থা এপিকে বলেছেন, “সাধারণ মানুষের জীবন আরও কঠিনই হবে না, নিষেধাজ্ঞার কারণে বৈদেশিক মুদ্রা খুবই কম আসায়, আশঙ্কা দেখা দিয়েছে সরকার পুরোনো অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ অব্যাহত রাখতে পারবে কি না।”
যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য দেশের নিষেধাজ্ঞায় বিপর্যস্ত ইরান। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসে তেহরানের বিরুদ্ধে ফের ‘সর্বোচ্চ চাপ প্রয়োগ’ নীতি গ্রহণ করেছেন। এর অংশ হিসেবে দেশটির ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন তিনি। এছাড়া পারমাণবিক কার্যক্রম নিয়ে জাতিসংঘ ইরানের ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহাল করেছে।
সূত্র: এপি

ডলারের বিপরীতে ইরানি রিয়ালের দাম রেকর্ড পতনের মুখে পড়েছে। বুধবার (০৩ ডিসেম্বর) খোলা বাজারে এক ডলারের বিনিময় হার প্রায় ১২ লাখ রিয়াল নির্ধারণ করেছে ব্যবসায়ীরা। খবর এপির।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মূলত যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা দেশের আরোপিত নিষেধাজ্ঞার কারণে রিয়ালের মূল্য অবনতির দিকে রয়েছে। পাশাপাশি ওয়াশিংটন ও তেহরানের মধ্যে পারমাণবিক আলোচনা স্থগিত থাকায় ইরানি রিয়ালের মান আরও কমছে।
এদিকে সর্বশেষ বিনিময় হারের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশি এক টাকায় প্রায় ১০ হাজার ৭০০ ইরানি রিয়াল পাওয়া যাচ্ছে। তবে ইরানে ১০ হাজার রিয়ালের মান খুবই কম। এ অর্থ দিয়ে এক বোতল পানিও কেনা সম্ভব নয়। সর্বোচ্চ একটি চকলেট কেনা যেতে পারে।
রিয়ালের এই ধারাবাহিক দরপতন ইরানের সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনে গভীর প্রভাব ফেলেছে। দেশটিতে ইতিমধ্যেই খাবারের দাম বেড়ে যাওয়ায় জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়েছে।
এদিকে সাধারণ মানুষ আশঙ্কা করছেন, দখলদার ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের মধ্যে নতুন করে যুদ্ধের পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। উল্লেখ্য, গত ১২ জুন ইরান-ইসরায়েল সংঘর্ষ শুরু হয়, যা ১২ দিন স্থায়ী ছিল।
আলী মোশতাগ নামে ৫৩ বছর বয়সী এক ইলেকট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ার বার্তাসংস্থা এপিকে বলেছেন, “সাধারণ মানুষের জীবন আরও কঠিনই হবে না, নিষেধাজ্ঞার কারণে বৈদেশিক মুদ্রা খুবই কম আসায়, আশঙ্কা দেখা দিয়েছে সরকার পুরোনো অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ অব্যাহত রাখতে পারবে কি না।”
যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য দেশের নিষেধাজ্ঞায় বিপর্যস্ত ইরান। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসে তেহরানের বিরুদ্ধে ফের ‘সর্বোচ্চ চাপ প্রয়োগ’ নীতি গ্রহণ করেছেন। এর অংশ হিসেবে দেশটির ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন তিনি। এছাড়া পারমাণবিক কার্যক্রম নিয়ে জাতিসংঘ ইরানের ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহাল করেছে।
সূত্র: এপি

ইরানি মুদ্রার রেকর্ড দরপতন: বাংলাদেশি এক টাকায় মিলছে ১০ হাজার রিয়াল
আন্তর্জাতিক জার্নাল

ডলারের বিপরীতে ইরানি রিয়ালের দাম রেকর্ড পতনের মুখে পড়েছে। বুধবার (০৩ ডিসেম্বর) খোলা বাজারে এক ডলারের বিনিময় হার প্রায় ১২ লাখ রিয়াল নির্ধারণ করেছে ব্যবসায়ীরা। খবর এপির।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মূলত যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা দেশের আরোপিত নিষেধাজ্ঞার কারণে রিয়ালের মূল্য অবনতির দিকে রয়েছে। পাশাপাশি ওয়াশিংটন ও তেহরানের মধ্যে পারমাণবিক আলোচনা স্থগিত থাকায় ইরানি রিয়ালের মান আরও কমছে।
এদিকে সর্বশেষ বিনিময় হারের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশি এক টাকায় প্রায় ১০ হাজার ৭০০ ইরানি রিয়াল পাওয়া যাচ্ছে। তবে ইরানে ১০ হাজার রিয়ালের মান খুবই কম। এ অর্থ দিয়ে এক বোতল পানিও কেনা সম্ভব নয়। সর্বোচ্চ একটি চকলেট কেনা যেতে পারে।
রিয়ালের এই ধারাবাহিক দরপতন ইরানের সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনে গভীর প্রভাব ফেলেছে। দেশটিতে ইতিমধ্যেই খাবারের দাম বেড়ে যাওয়ায় জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়েছে।
এদিকে সাধারণ মানুষ আশঙ্কা করছেন, দখলদার ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের মধ্যে নতুন করে যুদ্ধের পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। উল্লেখ্য, গত ১২ জুন ইরান-ইসরায়েল সংঘর্ষ শুরু হয়, যা ১২ দিন স্থায়ী ছিল।
আলী মোশতাগ নামে ৫৩ বছর বয়সী এক ইলেকট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ার বার্তাসংস্থা এপিকে বলেছেন, “সাধারণ মানুষের জীবন আরও কঠিনই হবে না, নিষেধাজ্ঞার কারণে বৈদেশিক মুদ্রা খুবই কম আসায়, আশঙ্কা দেখা দিয়েছে সরকার পুরোনো অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ অব্যাহত রাখতে পারবে কি না।”
যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য দেশের নিষেধাজ্ঞায় বিপর্যস্ত ইরান। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসে তেহরানের বিরুদ্ধে ফের ‘সর্বোচ্চ চাপ প্রয়োগ’ নীতি গ্রহণ করেছেন। এর অংশ হিসেবে দেশটির ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন তিনি। এছাড়া পারমাণবিক কার্যক্রম নিয়ে জাতিসংঘ ইরানের ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহাল করেছে।
সূত্র: এপি