কারাগারে নির্যাতনের শিকার ইমরান খান, পাকিস্তানে বাড়ছে উদ্বেগ

কারাগারে নির্যাতনের শিকার ইমরান খান, পাকিস্তানে বাড়ছে উদ্বেগ
আন্তর্জাতিক জার্নাল

পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে নিয়ে উদ্বেগ আরও তীব্র হচ্ছে। পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) একাধিক সূত্রের দাবি, আদিয়ালা কারাগারে তাকে নির্যাতন করা হচ্ছে এবং প্রায় পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রাখা হয়েছে।
তাদের অভিযোগ, ইমরান খান শারীরিকভাবে আঘাতের শিকার হয়েছেন এবং তাকে কঠোর বন্দিত্বে রাখা হয়েছে। পরিবার বা আইনজীবীদের সাথেও তার কোনো অর্থবহ যোগাযোগ নেই।
পরিবারকে সাক্ষাতের অনুমতি না দেওয়া পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে। ইমরানের বোন আলিমা খানম সিএনএন–নিউজ১৮–কে বলেন, ‘আমাদের দেখা করতে দিচ্ছে না কেন? কেন এমন পরিস্থিতি তৈরি করা হচ্ছে? পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে দিলে পরিস্থিতি এতটা জটিল হতো না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি না যে তারা ইমরানকে কারাগারের ভেতর কোনো ক্ষতি করবে। করলে জনগণ তা মেনে নেবে না, তারা পালানোর পথও পাবে না।’
যদিও সরকার দাবি করছে, ইমরান খানের শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক। তবে পিটিআই নেতাদের অনেকেই বলছেন তার স্বাস্থ্যের দ্রুত অবনতি হচ্ছে। দীর্ঘমেয়াদি চাপ, কঠোর আচরণ এবং সম্পূর্ণ যোগাযোগহীনতাই এর কারণ বলে তারা মনে করছেন।
সূত্র আরও জানায়, আগে খাইবার পাখতুনখোয়ার সাবেক মুখ্যমন্ত্রী নিয়মিত তার সঙ্গে দেখা করতেন। তবে সেই সাক্ষাতগুলো নাকি ইমরানের প্রকৃত স্বাস্থ্য সম্পর্কে ভুল বার্তা ছড়াতেই ব্যবহার করা হয়েছে।
ইমরানের বোনরা বলছেন, তার প্রকৃত অবস্থার বিষয়ে প্রকাশ্যে কথা বললে দেশে বড় ধরনের বিক্ষোভ হতে পারে—এমন আশঙ্কা করছে কর্তৃপক্ষ। ইতোমধ্যে তারা উচ্চ আদালতে আবেদন করেছেন তাকে জরুরি ভিত্তিতে দেখার অনুমতি চেয়ে।

পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে নিয়ে উদ্বেগ আরও তীব্র হচ্ছে। পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) একাধিক সূত্রের দাবি, আদিয়ালা কারাগারে তাকে নির্যাতন করা হচ্ছে এবং প্রায় পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রাখা হয়েছে।
তাদের অভিযোগ, ইমরান খান শারীরিকভাবে আঘাতের শিকার হয়েছেন এবং তাকে কঠোর বন্দিত্বে রাখা হয়েছে। পরিবার বা আইনজীবীদের সাথেও তার কোনো অর্থবহ যোগাযোগ নেই।
পরিবারকে সাক্ষাতের অনুমতি না দেওয়া পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে। ইমরানের বোন আলিমা খানম সিএনএন–নিউজ১৮–কে বলেন, ‘আমাদের দেখা করতে দিচ্ছে না কেন? কেন এমন পরিস্থিতি তৈরি করা হচ্ছে? পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে দিলে পরিস্থিতি এতটা জটিল হতো না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি না যে তারা ইমরানকে কারাগারের ভেতর কোনো ক্ষতি করবে। করলে জনগণ তা মেনে নেবে না, তারা পালানোর পথও পাবে না।’
যদিও সরকার দাবি করছে, ইমরান খানের শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক। তবে পিটিআই নেতাদের অনেকেই বলছেন তার স্বাস্থ্যের দ্রুত অবনতি হচ্ছে। দীর্ঘমেয়াদি চাপ, কঠোর আচরণ এবং সম্পূর্ণ যোগাযোগহীনতাই এর কারণ বলে তারা মনে করছেন।
সূত্র আরও জানায়, আগে খাইবার পাখতুনখোয়ার সাবেক মুখ্যমন্ত্রী নিয়মিত তার সঙ্গে দেখা করতেন। তবে সেই সাক্ষাতগুলো নাকি ইমরানের প্রকৃত স্বাস্থ্য সম্পর্কে ভুল বার্তা ছড়াতেই ব্যবহার করা হয়েছে।
ইমরানের বোনরা বলছেন, তার প্রকৃত অবস্থার বিষয়ে প্রকাশ্যে কথা বললে দেশে বড় ধরনের বিক্ষোভ হতে পারে—এমন আশঙ্কা করছে কর্তৃপক্ষ। ইতোমধ্যে তারা উচ্চ আদালতে আবেদন করেছেন তাকে জরুরি ভিত্তিতে দেখার অনুমতি চেয়ে।

কারাগারে নির্যাতনের শিকার ইমরান খান, পাকিস্তানে বাড়ছে উদ্বেগ
আন্তর্জাতিক জার্নাল

পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে নিয়ে উদ্বেগ আরও তীব্র হচ্ছে। পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) একাধিক সূত্রের দাবি, আদিয়ালা কারাগারে তাকে নির্যাতন করা হচ্ছে এবং প্রায় পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রাখা হয়েছে।
তাদের অভিযোগ, ইমরান খান শারীরিকভাবে আঘাতের শিকার হয়েছেন এবং তাকে কঠোর বন্দিত্বে রাখা হয়েছে। পরিবার বা আইনজীবীদের সাথেও তার কোনো অর্থবহ যোগাযোগ নেই।
পরিবারকে সাক্ষাতের অনুমতি না দেওয়া পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে। ইমরানের বোন আলিমা খানম সিএনএন–নিউজ১৮–কে বলেন, ‘আমাদের দেখা করতে দিচ্ছে না কেন? কেন এমন পরিস্থিতি তৈরি করা হচ্ছে? পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে দিলে পরিস্থিতি এতটা জটিল হতো না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি না যে তারা ইমরানকে কারাগারের ভেতর কোনো ক্ষতি করবে। করলে জনগণ তা মেনে নেবে না, তারা পালানোর পথও পাবে না।’
যদিও সরকার দাবি করছে, ইমরান খানের শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক। তবে পিটিআই নেতাদের অনেকেই বলছেন তার স্বাস্থ্যের দ্রুত অবনতি হচ্ছে। দীর্ঘমেয়াদি চাপ, কঠোর আচরণ এবং সম্পূর্ণ যোগাযোগহীনতাই এর কারণ বলে তারা মনে করছেন।
সূত্র আরও জানায়, আগে খাইবার পাখতুনখোয়ার সাবেক মুখ্যমন্ত্রী নিয়মিত তার সঙ্গে দেখা করতেন। তবে সেই সাক্ষাতগুলো নাকি ইমরানের প্রকৃত স্বাস্থ্য সম্পর্কে ভুল বার্তা ছড়াতেই ব্যবহার করা হয়েছে।
ইমরানের বোনরা বলছেন, তার প্রকৃত অবস্থার বিষয়ে প্রকাশ্যে কথা বললে দেশে বড় ধরনের বিক্ষোভ হতে পারে—এমন আশঙ্কা করছে কর্তৃপক্ষ। ইতোমধ্যে তারা উচ্চ আদালতে আবেদন করেছেন তাকে জরুরি ভিত্তিতে দেখার অনুমতি চেয়ে।