আমরা অতিদ্রুত রক্তের ঋণ ভুলে যেতে শুরু করেছি: সাকি

আমরা অতিদ্রুত রক্তের ঋণ ভুলে যেতে শুরু করেছি: সাকি
নিজস্ব প্রতিবেদক

আমরা অতিদ্রুত এই রক্তের ঋণ অস্বীকার অথবা ভুলে যেতে শুরু করেছি বলে মন্তব্য করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি।
তিনি বলেন, 'আমাদের অভ্যুত্থান, এতো বড় আত্মত্যাগ, এতগুলো তাজা প্রাণ। কিন্তু, আমরা অতিদ্রুত এই রক্তের ঋণ অস্বীকার অথবা ভুলে যেতে শুরু করেছি।'
আজ সোমবার (০৮) জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ মেম্বার কল্যাণ এসোসিয়েশনের উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আলোচনা সভায় উপস্থিত থাকা সংগঠনের নেতৃবৃন্দের উদ্দেশ্যে উদাহরণ দিয়ে সাকি বলেন, 'দাবি আদায় করার জন্য আপনাকে প্রয়োজনে আপনাকে আন্দোলন করতে হবে। আপনাদের দল যদি দাবি না মানে, দরকার হলে আপনাকে নিজ দলের বিরুদ্ধে কথা বলতে হবে। এভাবে যদি সামাজিক, রাজনৈতিক সংস্থাগুলো যদি গড়ে না উঠে তাহলে গণতন্ত্র হবে না।'
এসময় বাংলাদেশ বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, 'আগামী নির্বাচন যাতে অবাধ ও সুষ্ঠু হয়, সেজন্য ইউনিয়ন পরিষদের যে প্রতিনিধিরা আছে, তাদেরকে ভূমিকা রাখতে হবে। মানুষ যাতে কোনও চাপ বোধ না করে এবং তারা যাতে নিজ পছন্দের প্রার্থীদেরকে ভোট দিতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।'
তিনি আরও বলেন, 'ইউনিয়ন পরিষদের বৈষম্য দূর করতে হবে। সবাই যাতে সমান মর্যাদা নিয়ে কাজ করতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে।'
ইউনিয়ন পরিষদ সদস্যরা আলোচনা সভায় আট দফা দাবি তুলে ধরেন। এর মধ্যে রয়েছে—মাসিক সম্মানী কমপক্ষে ৩০ হাজার টাকা নির্ধারণ, বছরে তিনটি উৎসব বোনাস প্রদান, ওয়ার্ডে নিজস্ব অফিস ও মোটরসাইকেল বরাদ্দ, পুরোনো ইউপি আইন সংশোধনের মাধ্যমে ক্ষমতার বৈষম্য দূর করা এবং বরাদ্দে নারী–পুরুষ সদস্যদের সমবন্টন নিশ্চিত করা। তারা আরও বলেন, ডিসির অনুমতি ছাড়া কোনো সদস্যকে গ্রেপ্তার করা যাবে না এবং প্রতিহিংসামূলক মিথ্যা মামলার হয়রানি বন্ধ করতে হবে। শেষ পর্যন্ত তারা ইউনিয়ন পরিষদে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করে তৃণমূলের উন্নয়ন ও সেবার পথ সুগম করার আহ্বান জানান।
আলোচনা সভায় এসময় সংগঠনের সভাপতি মো. আনোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মো. হাশেম চৌধুরীসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

আমরা অতিদ্রুত এই রক্তের ঋণ অস্বীকার অথবা ভুলে যেতে শুরু করেছি বলে মন্তব্য করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি।
তিনি বলেন, 'আমাদের অভ্যুত্থান, এতো বড় আত্মত্যাগ, এতগুলো তাজা প্রাণ। কিন্তু, আমরা অতিদ্রুত এই রক্তের ঋণ অস্বীকার অথবা ভুলে যেতে শুরু করেছি।'
আজ সোমবার (০৮) জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ মেম্বার কল্যাণ এসোসিয়েশনের উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আলোচনা সভায় উপস্থিত থাকা সংগঠনের নেতৃবৃন্দের উদ্দেশ্যে উদাহরণ দিয়ে সাকি বলেন, 'দাবি আদায় করার জন্য আপনাকে প্রয়োজনে আপনাকে আন্দোলন করতে হবে। আপনাদের দল যদি দাবি না মানে, দরকার হলে আপনাকে নিজ দলের বিরুদ্ধে কথা বলতে হবে। এভাবে যদি সামাজিক, রাজনৈতিক সংস্থাগুলো যদি গড়ে না উঠে তাহলে গণতন্ত্র হবে না।'
এসময় বাংলাদেশ বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, 'আগামী নির্বাচন যাতে অবাধ ও সুষ্ঠু হয়, সেজন্য ইউনিয়ন পরিষদের যে প্রতিনিধিরা আছে, তাদেরকে ভূমিকা রাখতে হবে। মানুষ যাতে কোনও চাপ বোধ না করে এবং তারা যাতে নিজ পছন্দের প্রার্থীদেরকে ভোট দিতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।'
তিনি আরও বলেন, 'ইউনিয়ন পরিষদের বৈষম্য দূর করতে হবে। সবাই যাতে সমান মর্যাদা নিয়ে কাজ করতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে।'
ইউনিয়ন পরিষদ সদস্যরা আলোচনা সভায় আট দফা দাবি তুলে ধরেন। এর মধ্যে রয়েছে—মাসিক সম্মানী কমপক্ষে ৩০ হাজার টাকা নির্ধারণ, বছরে তিনটি উৎসব বোনাস প্রদান, ওয়ার্ডে নিজস্ব অফিস ও মোটরসাইকেল বরাদ্দ, পুরোনো ইউপি আইন সংশোধনের মাধ্যমে ক্ষমতার বৈষম্য দূর করা এবং বরাদ্দে নারী–পুরুষ সদস্যদের সমবন্টন নিশ্চিত করা। তারা আরও বলেন, ডিসির অনুমতি ছাড়া কোনো সদস্যকে গ্রেপ্তার করা যাবে না এবং প্রতিহিংসামূলক মিথ্যা মামলার হয়রানি বন্ধ করতে হবে। শেষ পর্যন্ত তারা ইউনিয়ন পরিষদে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করে তৃণমূলের উন্নয়ন ও সেবার পথ সুগম করার আহ্বান জানান।
আলোচনা সভায় এসময় সংগঠনের সভাপতি মো. আনোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মো. হাশেম চৌধুরীসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

আমরা অতিদ্রুত রক্তের ঋণ ভুলে যেতে শুরু করেছি: সাকি
নিজস্ব প্রতিবেদক

আমরা অতিদ্রুত এই রক্তের ঋণ অস্বীকার অথবা ভুলে যেতে শুরু করেছি বলে মন্তব্য করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি।
তিনি বলেন, 'আমাদের অভ্যুত্থান, এতো বড় আত্মত্যাগ, এতগুলো তাজা প্রাণ। কিন্তু, আমরা অতিদ্রুত এই রক্তের ঋণ অস্বীকার অথবা ভুলে যেতে শুরু করেছি।'
আজ সোমবার (০৮) জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ মেম্বার কল্যাণ এসোসিয়েশনের উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আলোচনা সভায় উপস্থিত থাকা সংগঠনের নেতৃবৃন্দের উদ্দেশ্যে উদাহরণ দিয়ে সাকি বলেন, 'দাবি আদায় করার জন্য আপনাকে প্রয়োজনে আপনাকে আন্দোলন করতে হবে। আপনাদের দল যদি দাবি না মানে, দরকার হলে আপনাকে নিজ দলের বিরুদ্ধে কথা বলতে হবে। এভাবে যদি সামাজিক, রাজনৈতিক সংস্থাগুলো যদি গড়ে না উঠে তাহলে গণতন্ত্র হবে না।'
এসময় বাংলাদেশ বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, 'আগামী নির্বাচন যাতে অবাধ ও সুষ্ঠু হয়, সেজন্য ইউনিয়ন পরিষদের যে প্রতিনিধিরা আছে, তাদেরকে ভূমিকা রাখতে হবে। মানুষ যাতে কোনও চাপ বোধ না করে এবং তারা যাতে নিজ পছন্দের প্রার্থীদেরকে ভোট দিতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।'
তিনি আরও বলেন, 'ইউনিয়ন পরিষদের বৈষম্য দূর করতে হবে। সবাই যাতে সমান মর্যাদা নিয়ে কাজ করতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে।'
ইউনিয়ন পরিষদ সদস্যরা আলোচনা সভায় আট দফা দাবি তুলে ধরেন। এর মধ্যে রয়েছে—মাসিক সম্মানী কমপক্ষে ৩০ হাজার টাকা নির্ধারণ, বছরে তিনটি উৎসব বোনাস প্রদান, ওয়ার্ডে নিজস্ব অফিস ও মোটরসাইকেল বরাদ্দ, পুরোনো ইউপি আইন সংশোধনের মাধ্যমে ক্ষমতার বৈষম্য দূর করা এবং বরাদ্দে নারী–পুরুষ সদস্যদের সমবন্টন নিশ্চিত করা। তারা আরও বলেন, ডিসির অনুমতি ছাড়া কোনো সদস্যকে গ্রেপ্তার করা যাবে না এবং প্রতিহিংসামূলক মিথ্যা মামলার হয়রানি বন্ধ করতে হবে। শেষ পর্যন্ত তারা ইউনিয়ন পরিষদে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করে তৃণমূলের উন্নয়ন ও সেবার পথ সুগম করার আহ্বান জানান।
আলোচনা সভায় এসময় সংগঠনের সভাপতি মো. আনোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মো. হাশেম চৌধুরীসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।