মেসিকে দেখতে না পেয়ে গ্যালারিতে ভাংচুর, মাঠে ঢুকে গেলেন দর্শক

মেসিকে দেখতে না পেয়ে গ্যালারিতে ভাংচুর, মাঠে ঢুকে গেলেন দর্শক
সিটিজেন স্পোর্টস ডেস্ক

ভারত সফরে প্রথমেই লিওনেল মেসি পা রাখেন কলকাতা শহরে। মেসির বহুল প্রতীক্ষিত কলকাতা সফর রূপ নিল চরম বিশৃঙ্খলায়। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সল্টলেক স্টেডিয়ামে উপস্থিত হয়ে দর্শকদের উদ্দেশে ‘ল্যাপ অব অনার’ দিতে গিয়ে নিরাপত্তাজনিত কারণে সেটি পূর্ণ না করেই চলে যান মেসি।
এক পর্যায়ে অনেক দর্শক প্রিয় তারকাকে কাছ থেকে দেখতে না পারার ক্ষোভে মাঠে বোতল ছুড়তে শুরু করেন। কয়েকটি স্থানে ব্যানার ও আসন ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে। পরিস্থিতি ক্রমেই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে নিরাপত্তা স্বার্থে মেসিকে ২০ মিনেটের মধ্যেই স্টেডিয়াম থেকে বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়।
এমন ঘটনায় মেসি ভক্তদের মধ্যে আরও ক্ষোভ ও হতাশা ছড়িয়ে পড়ে। অনেক দর্শক মাঠের ভেতর ঢুকে পড়েন। মেসির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলেন। ‘গোট ইন্ডিয়া ট্যুর’ এর যত পোস্টার ছিল সব ছিঁড়ে ফেলা হয়।
ভারতের সংবাদমাধ্যম ‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’কে এক ভক্ত ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘মেসির চারপাশে শুধু নেতা আর অভিনেতারাই ছিল। তাহলে আমাদের কেন ডাকা হলো? আমরা ১২ হাজার টাকায় টিকিট কেটেছি, কিন্তু তার মুখটাও দেখতে পারিনি।’
মেসির সঙ্গে ছিলেন লুইস সুয়ারেজ এবং রদ্রিগো ডি পল। ফুটবলপ্রেমীদের উন্মাদনা দেখে উচ্ছ্বসিত হন মেসি। তবে গাড়ি থেকে নামার সঙ্গে সঙ্গে রাজনীতিবিদ ও বিভিন্ন অঙ্গনের তারকারা তাকে ঘিরে ধরেন। ফলে গ্যালারি থেকে সরাসরি মেসিকে দেখাই যায়নি! এক সময় ক্ষুব্ধ ফুটবলপ্রেমীরা ‘উই ওয়ান্ট মেসি’ স্লোগান দিতে শুরু করেন। এরপরই শুরু হয় বিশৃঙ্খলা।
এর আগে ২০১১ সালে ভেনেজুয়েলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ খেলতে শেষবার ভারতে আসেন মেসি।

ভারত সফরে প্রথমেই লিওনেল মেসি পা রাখেন কলকাতা শহরে। মেসির বহুল প্রতীক্ষিত কলকাতা সফর রূপ নিল চরম বিশৃঙ্খলায়। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সল্টলেক স্টেডিয়ামে উপস্থিত হয়ে দর্শকদের উদ্দেশে ‘ল্যাপ অব অনার’ দিতে গিয়ে নিরাপত্তাজনিত কারণে সেটি পূর্ণ না করেই চলে যান মেসি।
এক পর্যায়ে অনেক দর্শক প্রিয় তারকাকে কাছ থেকে দেখতে না পারার ক্ষোভে মাঠে বোতল ছুড়তে শুরু করেন। কয়েকটি স্থানে ব্যানার ও আসন ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে। পরিস্থিতি ক্রমেই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে নিরাপত্তা স্বার্থে মেসিকে ২০ মিনেটের মধ্যেই স্টেডিয়াম থেকে বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়।
এমন ঘটনায় মেসি ভক্তদের মধ্যে আরও ক্ষোভ ও হতাশা ছড়িয়ে পড়ে। অনেক দর্শক মাঠের ভেতর ঢুকে পড়েন। মেসির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলেন। ‘গোট ইন্ডিয়া ট্যুর’ এর যত পোস্টার ছিল সব ছিঁড়ে ফেলা হয়।
ভারতের সংবাদমাধ্যম ‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’কে এক ভক্ত ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘মেসির চারপাশে শুধু নেতা আর অভিনেতারাই ছিল। তাহলে আমাদের কেন ডাকা হলো? আমরা ১২ হাজার টাকায় টিকিট কেটেছি, কিন্তু তার মুখটাও দেখতে পারিনি।’
মেসির সঙ্গে ছিলেন লুইস সুয়ারেজ এবং রদ্রিগো ডি পল। ফুটবলপ্রেমীদের উন্মাদনা দেখে উচ্ছ্বসিত হন মেসি। তবে গাড়ি থেকে নামার সঙ্গে সঙ্গে রাজনীতিবিদ ও বিভিন্ন অঙ্গনের তারকারা তাকে ঘিরে ধরেন। ফলে গ্যালারি থেকে সরাসরি মেসিকে দেখাই যায়নি! এক সময় ক্ষুব্ধ ফুটবলপ্রেমীরা ‘উই ওয়ান্ট মেসি’ স্লোগান দিতে শুরু করেন। এরপরই শুরু হয় বিশৃঙ্খলা।
এর আগে ২০১১ সালে ভেনেজুয়েলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ খেলতে শেষবার ভারতে আসেন মেসি।

মেসিকে দেখতে না পেয়ে গ্যালারিতে ভাংচুর, মাঠে ঢুকে গেলেন দর্শক
সিটিজেন স্পোর্টস ডেস্ক

ভারত সফরে প্রথমেই লিওনেল মেসি পা রাখেন কলকাতা শহরে। মেসির বহুল প্রতীক্ষিত কলকাতা সফর রূপ নিল চরম বিশৃঙ্খলায়। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সল্টলেক স্টেডিয়ামে উপস্থিত হয়ে দর্শকদের উদ্দেশে ‘ল্যাপ অব অনার’ দিতে গিয়ে নিরাপত্তাজনিত কারণে সেটি পূর্ণ না করেই চলে যান মেসি।
এক পর্যায়ে অনেক দর্শক প্রিয় তারকাকে কাছ থেকে দেখতে না পারার ক্ষোভে মাঠে বোতল ছুড়তে শুরু করেন। কয়েকটি স্থানে ব্যানার ও আসন ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে। পরিস্থিতি ক্রমেই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে নিরাপত্তা স্বার্থে মেসিকে ২০ মিনেটের মধ্যেই স্টেডিয়াম থেকে বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়।
এমন ঘটনায় মেসি ভক্তদের মধ্যে আরও ক্ষোভ ও হতাশা ছড়িয়ে পড়ে। অনেক দর্শক মাঠের ভেতর ঢুকে পড়েন। মেসির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলেন। ‘গোট ইন্ডিয়া ট্যুর’ এর যত পোস্টার ছিল সব ছিঁড়ে ফেলা হয়।
ভারতের সংবাদমাধ্যম ‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’কে এক ভক্ত ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘মেসির চারপাশে শুধু নেতা আর অভিনেতারাই ছিল। তাহলে আমাদের কেন ডাকা হলো? আমরা ১২ হাজার টাকায় টিকিট কেটেছি, কিন্তু তার মুখটাও দেখতে পারিনি।’
মেসির সঙ্গে ছিলেন লুইস সুয়ারেজ এবং রদ্রিগো ডি পল। ফুটবলপ্রেমীদের উন্মাদনা দেখে উচ্ছ্বসিত হন মেসি। তবে গাড়ি থেকে নামার সঙ্গে সঙ্গে রাজনীতিবিদ ও বিভিন্ন অঙ্গনের তারকারা তাকে ঘিরে ধরেন। ফলে গ্যালারি থেকে সরাসরি মেসিকে দেখাই যায়নি! এক সময় ক্ষুব্ধ ফুটবলপ্রেমীরা ‘উই ওয়ান্ট মেসি’ স্লোগান দিতে শুরু করেন। এরপরই শুরু হয় বিশৃঙ্খলা।
এর আগে ২০১১ সালে ভেনেজুয়েলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ খেলতে শেষবার ভারতে আসেন মেসি।