কাজিপুরে যমুনায় অসংখ্য ডুবোচর: পারাপারে ভোগান্তি

কাজিপুরে যমুনায় অসংখ্য ডুবোচর: পারাপারে ভোগান্তি
সিরাজগঞ্জ সংবাদদাতা

সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলার যমুনা নদীতে নাব্যতা সংকটে যাতায়াতে চরম ভোগান্তি সৃষ্টি হয়েছে। যমুনায় পানি কমে গিয়ে অসংখ্য ডুবোচরের সৃষ্টি হয়েছে। নৌকাগুলো কোনো কোনো সময় মাঝ নদীতে ডুবোচরে আটকা পড়ে পারাপারে ভোগান্তি সৃষ্টি করছে।
এক সময়ের প্রমত্ত যমুনা নদী এখন যেন মরা খালে পরিণত হয়ে পড়েছে। যমুনা নদী দ্বারা পূর্ব-পশ্চিমে বিভক্ত কাজিপুর উপজেলার মোট ১২ ইউনিয়নের ছয়টি যমুনার পূর্ব পাড়ে অবস্থিত। বিভিন্ন প্রয়োজনে শত শত মানুষকে প্রতিদিন যমুনার পূর্ব-পশ্চিমে যাতায়াত করতে হয়। কাজিপুর উপজেলার যমুনার পশ্চিম থেকে পূর্ব পাড়ে যেতে ঢেকুরিয়া, মেঘাই, খুদবান্দি ও শুভগাছা ঘাট দিয়ে যাতায়াত করতে হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, যমুনার পানি কমে যাওয়ায় প্রায় দেড় থেকে ২ কিলোমিটার বালি মাড়িয়ে লোকজনকে নদীর ঘাটে আসতে হচ্ছে। ঘাট থেকে নৌকাগুলো ছাড়ার পর ঘুর পথে আসতে এক ঘণ্টার স্থলে দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা সময় লেগে যাচ্ছে। সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়তে হচ্ছে কর্মজীবী মানুষজনদের। শিক্ষকদের স্কুলে যেতেও বাড়তি সময় লেগে যাচ্ছে।
চরে কর্মরত সরকারি চাকরিজীবীদের এই শীতের কাক ডাকা ভোরে উঠে কর্মস্থলে যাওয়ার জন্য তৈরি হতে হয়। তারপরও নির্দিষ্ট সময়ে গন্তব্যে না যেতে পারায়, বিশেষ করে শিক্ষকদের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে ।

সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলার যমুনা নদীতে নাব্যতা সংকটে যাতায়াতে চরম ভোগান্তি সৃষ্টি হয়েছে। যমুনায় পানি কমে গিয়ে অসংখ্য ডুবোচরের সৃষ্টি হয়েছে। নৌকাগুলো কোনো কোনো সময় মাঝ নদীতে ডুবোচরে আটকা পড়ে পারাপারে ভোগান্তি সৃষ্টি করছে।
এক সময়ের প্রমত্ত যমুনা নদী এখন যেন মরা খালে পরিণত হয়ে পড়েছে। যমুনা নদী দ্বারা পূর্ব-পশ্চিমে বিভক্ত কাজিপুর উপজেলার মোট ১২ ইউনিয়নের ছয়টি যমুনার পূর্ব পাড়ে অবস্থিত। বিভিন্ন প্রয়োজনে শত শত মানুষকে প্রতিদিন যমুনার পূর্ব-পশ্চিমে যাতায়াত করতে হয়। কাজিপুর উপজেলার যমুনার পশ্চিম থেকে পূর্ব পাড়ে যেতে ঢেকুরিয়া, মেঘাই, খুদবান্দি ও শুভগাছা ঘাট দিয়ে যাতায়াত করতে হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, যমুনার পানি কমে যাওয়ায় প্রায় দেড় থেকে ২ কিলোমিটার বালি মাড়িয়ে লোকজনকে নদীর ঘাটে আসতে হচ্ছে। ঘাট থেকে নৌকাগুলো ছাড়ার পর ঘুর পথে আসতে এক ঘণ্টার স্থলে দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা সময় লেগে যাচ্ছে। সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়তে হচ্ছে কর্মজীবী মানুষজনদের। শিক্ষকদের স্কুলে যেতেও বাড়তি সময় লেগে যাচ্ছে।
চরে কর্মরত সরকারি চাকরিজীবীদের এই শীতের কাক ডাকা ভোরে উঠে কর্মস্থলে যাওয়ার জন্য তৈরি হতে হয়। তারপরও নির্দিষ্ট সময়ে গন্তব্যে না যেতে পারায়, বিশেষ করে শিক্ষকদের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে ।

কাজিপুরে যমুনায় অসংখ্য ডুবোচর: পারাপারে ভোগান্তি
সিরাজগঞ্জ সংবাদদাতা

সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলার যমুনা নদীতে নাব্যতা সংকটে যাতায়াতে চরম ভোগান্তি সৃষ্টি হয়েছে। যমুনায় পানি কমে গিয়ে অসংখ্য ডুবোচরের সৃষ্টি হয়েছে। নৌকাগুলো কোনো কোনো সময় মাঝ নদীতে ডুবোচরে আটকা পড়ে পারাপারে ভোগান্তি সৃষ্টি করছে।
এক সময়ের প্রমত্ত যমুনা নদী এখন যেন মরা খালে পরিণত হয়ে পড়েছে। যমুনা নদী দ্বারা পূর্ব-পশ্চিমে বিভক্ত কাজিপুর উপজেলার মোট ১২ ইউনিয়নের ছয়টি যমুনার পূর্ব পাড়ে অবস্থিত। বিভিন্ন প্রয়োজনে শত শত মানুষকে প্রতিদিন যমুনার পূর্ব-পশ্চিমে যাতায়াত করতে হয়। কাজিপুর উপজেলার যমুনার পশ্চিম থেকে পূর্ব পাড়ে যেতে ঢেকুরিয়া, মেঘাই, খুদবান্দি ও শুভগাছা ঘাট দিয়ে যাতায়াত করতে হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, যমুনার পানি কমে যাওয়ায় প্রায় দেড় থেকে ২ কিলোমিটার বালি মাড়িয়ে লোকজনকে নদীর ঘাটে আসতে হচ্ছে। ঘাট থেকে নৌকাগুলো ছাড়ার পর ঘুর পথে আসতে এক ঘণ্টার স্থলে দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা সময় লেগে যাচ্ছে। সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়তে হচ্ছে কর্মজীবী মানুষজনদের। শিক্ষকদের স্কুলে যেতেও বাড়তি সময় লেগে যাচ্ছে।
চরে কর্মরত সরকারি চাকরিজীবীদের এই শীতের কাক ডাকা ভোরে উঠে কর্মস্থলে যাওয়ার জন্য তৈরি হতে হয়। তারপরও নির্দিষ্ট সময়ে গন্তব্যে না যেতে পারায়, বিশেষ করে শিক্ষকদের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে ।