এস আলমের ১৯৩৬ একর জমি ক্রোকের আদেশ

এস আলমের ১৯৩৬ একর জমি ক্রোকের আদেশ
নিজস্ব প্রতিবেদক

চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম এবং তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের নামে থাকা বিশাল সম্পদের ওপর আদালত জরুরিভিত্তিতে ক্রোকের আদেশ দিয়েছেন।
ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের অবকাশকালীন বিচারক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) দুদকের আবেদনের শুনানির পর এই সিদ্ধান্ত দেন। দুদকের উপপরিচালক আখতারুল ইসলাম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, এস আলম ও তার পরিবারের সদস্যসহ স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং ও বেআইনি সম্পদ অর্জনের অভিযোগে একটি তদন্ত টিম গঠন করা হয়েছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, মোহাম্মদ সাইফুল আলম এবং তার পরিবারের সদস্যরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিধিবহির্ভূত ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করেছেন এবং দেশে-বিদেশে বিপুল সম্পদ তৈরি করেছেন।
তদন্তে উঠে এসেছে, এই সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর বা স্থানান্তর করার চেষ্টা করা হচ্ছে, যা অনুসন্ধান শেষ হওয়ার আগেই সম্পদ রক্ষা ও উদ্ধার কঠিন করে তুলবে। তাই আদালত ১৯৩৬ দশমিক ৫০ একর জমি, যার আনুমানিক মূল্য ১৬ হাজার ৯৪০ কোটি ৬ লাখ ৮৬ হাজার ৭৭৩ কোটি টাকা ক্রোক করার নির্দেশ দেন।
দুদকের পক্ষে সংস্থার উপ-পরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক জমি ক্রোকের আবেদন করেছিলেন। আদালতের এ নির্দেশ অনুযায়ী, এসব সম্পদের কোনো প্রকার হস্তান্তর বা বিক্রি করা যাবে না।

চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম এবং তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের নামে থাকা বিশাল সম্পদের ওপর আদালত জরুরিভিত্তিতে ক্রোকের আদেশ দিয়েছেন।
ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের অবকাশকালীন বিচারক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) দুদকের আবেদনের শুনানির পর এই সিদ্ধান্ত দেন। দুদকের উপপরিচালক আখতারুল ইসলাম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, এস আলম ও তার পরিবারের সদস্যসহ স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং ও বেআইনি সম্পদ অর্জনের অভিযোগে একটি তদন্ত টিম গঠন করা হয়েছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, মোহাম্মদ সাইফুল আলম এবং তার পরিবারের সদস্যরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিধিবহির্ভূত ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করেছেন এবং দেশে-বিদেশে বিপুল সম্পদ তৈরি করেছেন।
তদন্তে উঠে এসেছে, এই সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর বা স্থানান্তর করার চেষ্টা করা হচ্ছে, যা অনুসন্ধান শেষ হওয়ার আগেই সম্পদ রক্ষা ও উদ্ধার কঠিন করে তুলবে। তাই আদালত ১৯৩৬ দশমিক ৫০ একর জমি, যার আনুমানিক মূল্য ১৬ হাজার ৯৪০ কোটি ৬ লাখ ৮৬ হাজার ৭৭৩ কোটি টাকা ক্রোক করার নির্দেশ দেন।
দুদকের পক্ষে সংস্থার উপ-পরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক জমি ক্রোকের আবেদন করেছিলেন। আদালতের এ নির্দেশ অনুযায়ী, এসব সম্পদের কোনো প্রকার হস্তান্তর বা বিক্রি করা যাবে না।

এস আলমের ১৯৩৬ একর জমি ক্রোকের আদেশ
নিজস্ব প্রতিবেদক

চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম এবং তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের নামে থাকা বিশাল সম্পদের ওপর আদালত জরুরিভিত্তিতে ক্রোকের আদেশ দিয়েছেন।
ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের অবকাশকালীন বিচারক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) দুদকের আবেদনের শুনানির পর এই সিদ্ধান্ত দেন। দুদকের উপপরিচালক আখতারুল ইসলাম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, এস আলম ও তার পরিবারের সদস্যসহ স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং ও বেআইনি সম্পদ অর্জনের অভিযোগে একটি তদন্ত টিম গঠন করা হয়েছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, মোহাম্মদ সাইফুল আলম এবং তার পরিবারের সদস্যরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিধিবহির্ভূত ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করেছেন এবং দেশে-বিদেশে বিপুল সম্পদ তৈরি করেছেন।
তদন্তে উঠে এসেছে, এই সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর বা স্থানান্তর করার চেষ্টা করা হচ্ছে, যা অনুসন্ধান শেষ হওয়ার আগেই সম্পদ রক্ষা ও উদ্ধার কঠিন করে তুলবে। তাই আদালত ১৯৩৬ দশমিক ৫০ একর জমি, যার আনুমানিক মূল্য ১৬ হাজার ৯৪০ কোটি ৬ লাখ ৮৬ হাজার ৭৭৩ কোটি টাকা ক্রোক করার নির্দেশ দেন।
দুদকের পক্ষে সংস্থার উপ-পরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক জমি ক্রোকের আবেদন করেছিলেন। আদালতের এ নির্দেশ অনুযায়ী, এসব সম্পদের কোনো প্রকার হস্তান্তর বা বিক্রি করা যাবে না।