মাথা ন্যাড়া করে জায়েদ খান বললেন, ‘আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য করেছি’

মাথা ন্যাড়া করে জায়েদ খান বললেন, ‘আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য করেছি’
বিনোদন ডেস্ক

দীর্ঘদিন ধরেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন ঢাকাই সিনেমার আলোচিত চিত্রনায়ক জায়েদ খান। সিনেমার পাশাপাশি স্টেজ শো, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং প্রবাসী বাংলাদেশিদের বিভিন্ন আয়োজনে তাকে নিয়মিত অংশ নিতে দেখা যায়।
এসবের মধ্যেই প্রথমবারের মতো ওমরাহ পালন করতে সৌদি আরবে গেছেন জায়েদ খান। গত সোমবার (০৮ ডিসেম্বর) ১০ দিনের সফরে যুক্তরাষ্ট্র থেকে সৌদি আরবের উদ্দেশে রওনা হন তিনি।
মক্কায় পৌঁছে ওমরাহ পালন সম্পন্ন করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভক্তদের সঙ্গে নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন জায়েদ খান।
ওমরাহ সম্পন্ন করে তিনি বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, জীবনের প্রথম ওমরাহ সুন্দরভাবে শেষ করেছি। এটি আমার জীবনের সবচেয়ে শান্তি ও অনুপ্রেরণাদায়ক মুহূর্তগুলোর একটি। আমাকে এবং আপনাদের সবাইকে আল্লাহ তায়ালা সুস্থ রাখুন, সুন্দর রাখুন।’
ধর্মীয় বিধান অনুযায়ী ওমরাহ পালনের অংশ হিসেবে মাথা ন্যাড়া করেছেন এই চিত্রনায়ক। চুল নিয়ে তার ব্যক্তিগত পছন্দ থাকা সত্ত্বেও নিঃসংকোচে তা করেছেন তিনি।
জায়েদ খানের ভাষায়, ‘আমি চুল খুব ভালোবাসি। সব সময়ই চুল নিয়ে সচেতন থাকি। কিন্তু আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই আমি মাথা ন্যাড়া করেছি। আমার মনে পড়ে, শেষবার চুল পুরোপুরি কাটিয়েছিলাম প্রায় ৩০ বছর আগে। যদিও ‘ক্ষত’ সিনেমার চরিত্রের জন্য চুলে কিছু ডিজাইন করেছিলাম।’
ওমরাহ পালনকে নিজের জীবনের একটি বড় পরিবর্তন হিসেবে দেখছেন এই অভিনেতা। তিনি বলেন, এই আধ্যাত্মিক যাত্রা তাকে আরও দায়িত্বশীল, শান্ত এবং আত্মিকভাবে দৃঢ় করেছে।
ওমরাহ পালনের সময় নিজের ও ভক্তদের জন্য দোয়া চেয়েছেন এই অভিনেতা।

দীর্ঘদিন ধরেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন ঢাকাই সিনেমার আলোচিত চিত্রনায়ক জায়েদ খান। সিনেমার পাশাপাশি স্টেজ শো, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং প্রবাসী বাংলাদেশিদের বিভিন্ন আয়োজনে তাকে নিয়মিত অংশ নিতে দেখা যায়।
এসবের মধ্যেই প্রথমবারের মতো ওমরাহ পালন করতে সৌদি আরবে গেছেন জায়েদ খান। গত সোমবার (০৮ ডিসেম্বর) ১০ দিনের সফরে যুক্তরাষ্ট্র থেকে সৌদি আরবের উদ্দেশে রওনা হন তিনি।
মক্কায় পৌঁছে ওমরাহ পালন সম্পন্ন করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভক্তদের সঙ্গে নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন জায়েদ খান।
ওমরাহ সম্পন্ন করে তিনি বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, জীবনের প্রথম ওমরাহ সুন্দরভাবে শেষ করেছি। এটি আমার জীবনের সবচেয়ে শান্তি ও অনুপ্রেরণাদায়ক মুহূর্তগুলোর একটি। আমাকে এবং আপনাদের সবাইকে আল্লাহ তায়ালা সুস্থ রাখুন, সুন্দর রাখুন।’
ধর্মীয় বিধান অনুযায়ী ওমরাহ পালনের অংশ হিসেবে মাথা ন্যাড়া করেছেন এই চিত্রনায়ক। চুল নিয়ে তার ব্যক্তিগত পছন্দ থাকা সত্ত্বেও নিঃসংকোচে তা করেছেন তিনি।
জায়েদ খানের ভাষায়, ‘আমি চুল খুব ভালোবাসি। সব সময়ই চুল নিয়ে সচেতন থাকি। কিন্তু আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই আমি মাথা ন্যাড়া করেছি। আমার মনে পড়ে, শেষবার চুল পুরোপুরি কাটিয়েছিলাম প্রায় ৩০ বছর আগে। যদিও ‘ক্ষত’ সিনেমার চরিত্রের জন্য চুলে কিছু ডিজাইন করেছিলাম।’
ওমরাহ পালনকে নিজের জীবনের একটি বড় পরিবর্তন হিসেবে দেখছেন এই অভিনেতা। তিনি বলেন, এই আধ্যাত্মিক যাত্রা তাকে আরও দায়িত্বশীল, শান্ত এবং আত্মিকভাবে দৃঢ় করেছে।
ওমরাহ পালনের সময় নিজের ও ভক্তদের জন্য দোয়া চেয়েছেন এই অভিনেতা।

মাথা ন্যাড়া করে জায়েদ খান বললেন, ‘আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য করেছি’
বিনোদন ডেস্ক

দীর্ঘদিন ধরেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন ঢাকাই সিনেমার আলোচিত চিত্রনায়ক জায়েদ খান। সিনেমার পাশাপাশি স্টেজ শো, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং প্রবাসী বাংলাদেশিদের বিভিন্ন আয়োজনে তাকে নিয়মিত অংশ নিতে দেখা যায়।
এসবের মধ্যেই প্রথমবারের মতো ওমরাহ পালন করতে সৌদি আরবে গেছেন জায়েদ খান। গত সোমবার (০৮ ডিসেম্বর) ১০ দিনের সফরে যুক্তরাষ্ট্র থেকে সৌদি আরবের উদ্দেশে রওনা হন তিনি।
মক্কায় পৌঁছে ওমরাহ পালন সম্পন্ন করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভক্তদের সঙ্গে নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন জায়েদ খান।
ওমরাহ সম্পন্ন করে তিনি বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, জীবনের প্রথম ওমরাহ সুন্দরভাবে শেষ করেছি। এটি আমার জীবনের সবচেয়ে শান্তি ও অনুপ্রেরণাদায়ক মুহূর্তগুলোর একটি। আমাকে এবং আপনাদের সবাইকে আল্লাহ তায়ালা সুস্থ রাখুন, সুন্দর রাখুন।’
ধর্মীয় বিধান অনুযায়ী ওমরাহ পালনের অংশ হিসেবে মাথা ন্যাড়া করেছেন এই চিত্রনায়ক। চুল নিয়ে তার ব্যক্তিগত পছন্দ থাকা সত্ত্বেও নিঃসংকোচে তা করেছেন তিনি।
জায়েদ খানের ভাষায়, ‘আমি চুল খুব ভালোবাসি। সব সময়ই চুল নিয়ে সচেতন থাকি। কিন্তু আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই আমি মাথা ন্যাড়া করেছি। আমার মনে পড়ে, শেষবার চুল পুরোপুরি কাটিয়েছিলাম প্রায় ৩০ বছর আগে। যদিও ‘ক্ষত’ সিনেমার চরিত্রের জন্য চুলে কিছু ডিজাইন করেছিলাম।’
ওমরাহ পালনকে নিজের জীবনের একটি বড় পরিবর্তন হিসেবে দেখছেন এই অভিনেতা। তিনি বলেন, এই আধ্যাত্মিক যাত্রা তাকে আরও দায়িত্বশীল, শান্ত এবং আত্মিকভাবে দৃঢ় করেছে।
ওমরাহ পালনের সময় নিজের ও ভক্তদের জন্য দোয়া চেয়েছেন এই অভিনেতা।