ব্যারিস্টার ফুয়াদ
‘পুলিশের সামনে আমাকে লাঞ্ছিত করেছে, তারা ২-৩ বার বাঁশি বাজিয়েছে’

‘পুলিশের সামনে আমাকে লাঞ্ছিত করেছে, তারা ২-৩ বার বাঁশি বাজিয়েছে’
নিজস্ব প্রতিবেদক

রাজনৈতিক অঙ্গনে বিএনপির ছোট একটি অংশ ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের মতোই রাজনীতি করে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টি) সাধারণ সম্পাদক ও বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। তিনি বলেন, দলের পক্ষ থেকে এদেরকে চিহ্নিত করে প্রতিহত না করলে আগামী নির্বাচনে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখির পাশাপাশি দিনে দিনে ভোট কমে যাবে বিএনপির। আর এভাবে চলতে থাকলে ফ্যাসিস্টদের মতো তাদেরও পরিণতি হবে।
সোমবার (০৮ ডিসেম্বর) বরিশাল রিপোর্টার্স ইউনিটি (বিআরইউ) কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব বলেন।
ব্যারিস্টার ফুয়াদ বলেন, ‘বাবুগঞ্জে ব্রিজ উদ্বোধনকালে বিএনপির কিছু ব্যক্তি আমাকেসহ আমার এবি পার্টির নেতাকর্মীদের পুলিশ প্রশাসনের সামনে লাঞ্ছিত করেন। বিষয়টি ছিল ফৌজদারি অপরাধ। পুলিশের সামনে ঘটায় তারা আইনি পদক্ষেপ নিতে পারতো। কিন্তু পুলিশ নিষ্ক্রিয় অবস্থায় থেকে শুধু ২/৩ বার বাঁশি বাজিয়েছে।
পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন, নির্বাচনের আগেই পুলিশের এমন ভূমিকা। পরে তাদের ভূমিকা কেমন হবে? যখন যে দল আসে পুলিশ তখন সেই দলের দালালি করে। এমনটা চলতে থাকলে দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।
ফুয়াদ বলেন, ‘এ ঘটনার দুই দিন আগে মুলাদী উপজেলায় একটি অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন এলজিডির সচিব, জেলার ডিসিসহ জেলা পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা। সে অনুষ্ঠানও পণ্ড করে দিয়েছে বিএনপির রাজনৈতিক অঙ্গনে ছোট একটি অংশ।’
বিএনপি আগামীতে সরকার গঠন করবে। তাই এই দলের নেতাকর্মীরা ছোট দলের সঙ্গে ভালো আচরণ করে তাদের সহযোগিতা করবে এবং যারা হামলা নির্যাতন করে তাদের বিরুদ্ধে দল ব্যবস্থা নেবে এমন প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন ব্যারিস্টার ফুয়াদ।
এবি পার্টির সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বরিশালের মীরগঞ্জ সেতু নির্মাণের জন্য যে চীনা কোম্পানি টেন্ডার পেয়েছে- তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। তবে যোগাযোগের যে ভাষা ছিল তাতে চীনা কোম্পানি মোটেই সন্তুষ্ট হয়নি। এসব বিষয় নিয়ে তিনি কথা বলেছেন। তবে কোনও দল বা ব্যক্তিকে নিয়ে কথা বলেননি।’
তিনি আরও বলেন, ‘সেতু উদ্বোধন শেষে তাকে ঘুষি মারার চেষ্টা করা হয়েছে। হেনস্তা করা হয়েছে। গত দুই মাস ধরে তার ক্যাম্পেইনে নেতাকর্মীদের মারধর করা হচ্ছে। এ বিষয়ে প্রশাসন কোনও সহযোগিতা করছে না।’
ঘটনার সঙ্গে যারা যারা জড়িত ছিল তাদেরকে খুঁজে বের করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান ফুয়াদ।
সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘এই প্রশাসন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়ে একটা ভালো নির্বাচন হবে তা নিয়ে শঙ্কা রয়েছে। নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করার জন্য যার যেখানে যতটুকু দায়িত্ব আছে তার সেই দায়িত্ব পালন করা উচিত। তাছাড়া নির্বাচন কমিশনের একটা চ্যালেঞ্জ হচ্ছে ভোটের পরিবেশ এনশিওর করা। এখনও অনেকে ভোটার হতে পারিনি।’ তাদের জন্য যাতে সময় বৃদ্ধি করা যায় তারও দাবি জানান তিনি।
প্রসঙ্গত, শনিবার দুপুরে বরিশালের বাবুগঞ্জের মীরগঞ্জে ব্রিজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তৃতা শেষে সেখানকার ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা তাকে ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিয়ে লাঞ্ছিত করেন। এরপর বাবুগঞ্জে ব্যারিস্টার ফুয়াদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়। ছাত্রদলের দাবি ছিল, বক্তৃতায় ব্যারিস্টার ফুয়াদ ছাত্রদলকে চাঁদাবাজ বলেছেন।

রাজনৈতিক অঙ্গনে বিএনপির ছোট একটি অংশ ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের মতোই রাজনীতি করে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টি) সাধারণ সম্পাদক ও বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। তিনি বলেন, দলের পক্ষ থেকে এদেরকে চিহ্নিত করে প্রতিহত না করলে আগামী নির্বাচনে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখির পাশাপাশি দিনে দিনে ভোট কমে যাবে বিএনপির। আর এভাবে চলতে থাকলে ফ্যাসিস্টদের মতো তাদেরও পরিণতি হবে।
সোমবার (০৮ ডিসেম্বর) বরিশাল রিপোর্টার্স ইউনিটি (বিআরইউ) কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব বলেন।
ব্যারিস্টার ফুয়াদ বলেন, ‘বাবুগঞ্জে ব্রিজ উদ্বোধনকালে বিএনপির কিছু ব্যক্তি আমাকেসহ আমার এবি পার্টির নেতাকর্মীদের পুলিশ প্রশাসনের সামনে লাঞ্ছিত করেন। বিষয়টি ছিল ফৌজদারি অপরাধ। পুলিশের সামনে ঘটায় তারা আইনি পদক্ষেপ নিতে পারতো। কিন্তু পুলিশ নিষ্ক্রিয় অবস্থায় থেকে শুধু ২/৩ বার বাঁশি বাজিয়েছে।
পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন, নির্বাচনের আগেই পুলিশের এমন ভূমিকা। পরে তাদের ভূমিকা কেমন হবে? যখন যে দল আসে পুলিশ তখন সেই দলের দালালি করে। এমনটা চলতে থাকলে দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।
ফুয়াদ বলেন, ‘এ ঘটনার দুই দিন আগে মুলাদী উপজেলায় একটি অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন এলজিডির সচিব, জেলার ডিসিসহ জেলা পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা। সে অনুষ্ঠানও পণ্ড করে দিয়েছে বিএনপির রাজনৈতিক অঙ্গনে ছোট একটি অংশ।’
বিএনপি আগামীতে সরকার গঠন করবে। তাই এই দলের নেতাকর্মীরা ছোট দলের সঙ্গে ভালো আচরণ করে তাদের সহযোগিতা করবে এবং যারা হামলা নির্যাতন করে তাদের বিরুদ্ধে দল ব্যবস্থা নেবে এমন প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন ব্যারিস্টার ফুয়াদ।
এবি পার্টির সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বরিশালের মীরগঞ্জ সেতু নির্মাণের জন্য যে চীনা কোম্পানি টেন্ডার পেয়েছে- তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। তবে যোগাযোগের যে ভাষা ছিল তাতে চীনা কোম্পানি মোটেই সন্তুষ্ট হয়নি। এসব বিষয় নিয়ে তিনি কথা বলেছেন। তবে কোনও দল বা ব্যক্তিকে নিয়ে কথা বলেননি।’
তিনি আরও বলেন, ‘সেতু উদ্বোধন শেষে তাকে ঘুষি মারার চেষ্টা করা হয়েছে। হেনস্তা করা হয়েছে। গত দুই মাস ধরে তার ক্যাম্পেইনে নেতাকর্মীদের মারধর করা হচ্ছে। এ বিষয়ে প্রশাসন কোনও সহযোগিতা করছে না।’
ঘটনার সঙ্গে যারা যারা জড়িত ছিল তাদেরকে খুঁজে বের করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান ফুয়াদ।
সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘এই প্রশাসন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়ে একটা ভালো নির্বাচন হবে তা নিয়ে শঙ্কা রয়েছে। নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করার জন্য যার যেখানে যতটুকু দায়িত্ব আছে তার সেই দায়িত্ব পালন করা উচিত। তাছাড়া নির্বাচন কমিশনের একটা চ্যালেঞ্জ হচ্ছে ভোটের পরিবেশ এনশিওর করা। এখনও অনেকে ভোটার হতে পারিনি।’ তাদের জন্য যাতে সময় বৃদ্ধি করা যায় তারও দাবি জানান তিনি।
প্রসঙ্গত, শনিবার দুপুরে বরিশালের বাবুগঞ্জের মীরগঞ্জে ব্রিজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তৃতা শেষে সেখানকার ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা তাকে ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিয়ে লাঞ্ছিত করেন। এরপর বাবুগঞ্জে ব্যারিস্টার ফুয়াদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়। ছাত্রদলের দাবি ছিল, বক্তৃতায় ব্যারিস্টার ফুয়াদ ছাত্রদলকে চাঁদাবাজ বলেছেন।

‘পুলিশের সামনে আমাকে লাঞ্ছিত করেছে, তারা ২-৩ বার বাঁশি বাজিয়েছে’
নিজস্ব প্রতিবেদক

রাজনৈতিক অঙ্গনে বিএনপির ছোট একটি অংশ ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের মতোই রাজনীতি করে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টি) সাধারণ সম্পাদক ও বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। তিনি বলেন, দলের পক্ষ থেকে এদেরকে চিহ্নিত করে প্রতিহত না করলে আগামী নির্বাচনে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখির পাশাপাশি দিনে দিনে ভোট কমে যাবে বিএনপির। আর এভাবে চলতে থাকলে ফ্যাসিস্টদের মতো তাদেরও পরিণতি হবে।
সোমবার (০৮ ডিসেম্বর) বরিশাল রিপোর্টার্স ইউনিটি (বিআরইউ) কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব বলেন।
ব্যারিস্টার ফুয়াদ বলেন, ‘বাবুগঞ্জে ব্রিজ উদ্বোধনকালে বিএনপির কিছু ব্যক্তি আমাকেসহ আমার এবি পার্টির নেতাকর্মীদের পুলিশ প্রশাসনের সামনে লাঞ্ছিত করেন। বিষয়টি ছিল ফৌজদারি অপরাধ। পুলিশের সামনে ঘটায় তারা আইনি পদক্ষেপ নিতে পারতো। কিন্তু পুলিশ নিষ্ক্রিয় অবস্থায় থেকে শুধু ২/৩ বার বাঁশি বাজিয়েছে।
পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন, নির্বাচনের আগেই পুলিশের এমন ভূমিকা। পরে তাদের ভূমিকা কেমন হবে? যখন যে দল আসে পুলিশ তখন সেই দলের দালালি করে। এমনটা চলতে থাকলে দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।
ফুয়াদ বলেন, ‘এ ঘটনার দুই দিন আগে মুলাদী উপজেলায় একটি অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন এলজিডির সচিব, জেলার ডিসিসহ জেলা পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা। সে অনুষ্ঠানও পণ্ড করে দিয়েছে বিএনপির রাজনৈতিক অঙ্গনে ছোট একটি অংশ।’
বিএনপি আগামীতে সরকার গঠন করবে। তাই এই দলের নেতাকর্মীরা ছোট দলের সঙ্গে ভালো আচরণ করে তাদের সহযোগিতা করবে এবং যারা হামলা নির্যাতন করে তাদের বিরুদ্ধে দল ব্যবস্থা নেবে এমন প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন ব্যারিস্টার ফুয়াদ।
এবি পার্টির সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বরিশালের মীরগঞ্জ সেতু নির্মাণের জন্য যে চীনা কোম্পানি টেন্ডার পেয়েছে- তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। তবে যোগাযোগের যে ভাষা ছিল তাতে চীনা কোম্পানি মোটেই সন্তুষ্ট হয়নি। এসব বিষয় নিয়ে তিনি কথা বলেছেন। তবে কোনও দল বা ব্যক্তিকে নিয়ে কথা বলেননি।’
তিনি আরও বলেন, ‘সেতু উদ্বোধন শেষে তাকে ঘুষি মারার চেষ্টা করা হয়েছে। হেনস্তা করা হয়েছে। গত দুই মাস ধরে তার ক্যাম্পেইনে নেতাকর্মীদের মারধর করা হচ্ছে। এ বিষয়ে প্রশাসন কোনও সহযোগিতা করছে না।’
ঘটনার সঙ্গে যারা যারা জড়িত ছিল তাদেরকে খুঁজে বের করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান ফুয়াদ।
সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘এই প্রশাসন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়ে একটা ভালো নির্বাচন হবে তা নিয়ে শঙ্কা রয়েছে। নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করার জন্য যার যেখানে যতটুকু দায়িত্ব আছে তার সেই দায়িত্ব পালন করা উচিত। তাছাড়া নির্বাচন কমিশনের একটা চ্যালেঞ্জ হচ্ছে ভোটের পরিবেশ এনশিওর করা। এখনও অনেকে ভোটার হতে পারিনি।’ তাদের জন্য যাতে সময় বৃদ্ধি করা যায় তারও দাবি জানান তিনি।
প্রসঙ্গত, শনিবার দুপুরে বরিশালের বাবুগঞ্জের মীরগঞ্জে ব্রিজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তৃতা শেষে সেখানকার ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা তাকে ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিয়ে লাঞ্ছিত করেন। এরপর বাবুগঞ্জে ব্যারিস্টার ফুয়াদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়। ছাত্রদলের দাবি ছিল, বক্তৃতায় ব্যারিস্টার ফুয়াদ ছাত্রদলকে চাঁদাবাজ বলেছেন।