৩৮ বছর বয়সে ৪৮তম ট্রফি মেসির

৩৮ বছর বয়সে ৪৮তম ট্রফি মেসির
সিটিজেন স্পোর্টস ডেস্ক

লিওনেল মেসির ছোঁয়ায় ধীরে ধীরে বদলে যেতে থাকে ইন্টার মায়ামি। তবু মেজর লিগ সকার (এমএলএস) এর সর্বোচ্চ শিরোপাটা ধরা দিচ্ছিলো না। অবশেষে সেই স্বপ্নও পূরণ হলো ফ্লোরিডার ক্লাবটির। শনিবার রাতে এমএলএস কাপের ফাইনালে মায়ামি ৩-১ গোলে হারিয়েছে ভ্যাঙ্কুভার হোয়াইটক্যাপসকে। মেসি ম্যাচে গোল না পেলেও করেন জোড়া অ্যাসিস্ট।
২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠিত ক্লাবটি যে লক্ষ্য ও স্বপ্ন থেকে ২০২৩ সালে দলে নিয়ে আসে মেসিকে, সঙ্গে যোগ দেন সুয়ারেজ, আলবা, বুসকেটস, ডি পলরা। তাদের সেই স্বপ্ন পূরণ হলো এই মৌসুমে এমএলএস কাপ জয়ের মাধ্যমে।
ম্যাচ শেষে এমএলএস কাপের ট্রফি উঁচিয়ে ধরা হলো শূন্যে। যার হাতে (অধিনায়ক মেসি) ট্রফি তুলে দেওয়া হয়, বিশ্বে অনেকেই ‘সর্বকালের সেরা’ মনে করেন তাকে। বর্ণাঢ্য পেশাদার ক্যারিয়ারে ৩৮ বছরের মেসি জিতলেন তার ৪৮তম শিরোপা। যা ইতিহাসে পেশাদার ফুটবলার হিসেবে সবচেয়ে বেশি শিরোপা জয়ের রেকর্ডও।
ম্যাচের অষ্টম মিনিটে মেসির চমৎকার পাস থেকে ডি পল বল বাড়ান আলেন্দের দিকে। ডান দিক দিয়ে দ্রুতগতিতে বক্সে ঢুকে বক্সের মাঝামাঝি বল বাড়ানোর চেষ্টা করেন আলেন্দে। কিন্তু ভ্যাঙ্কুভার ডিফেন্ডার ওক্যাম্পোর পায়ে লেগে বল ঢুকে যায় জালে। ২৫ মিনিটে মেসির দুর্বল ফ্রি কিক সহজেই ধরে ফেলেন ভ্যানকুভার গোলকিপার। প্রথমার্ধের বাকি সময়টায় দাপট ছিল ভ্যাঙ্কুভারের। তবে এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় স্বাগতিক মায়ামি।
৬০ মিনিটে মিডফিল্ডার আলি আহমেদের গোলে সমতায় ফেরে ভ্যাঙ্কুভার। দুই মিনিট পরই এগিয়ে যেতে পারতো তারা। এমানুয়েল স্যাবির শট ফিরে আসে পোস্টে লেগে। ফিরতি শটও ফিরিয়ে দেন মায়ামি গোলকিপার।
মায়ামি এগিয়ে যায় ৭১ মিনিটে। প্রতিপক্ষের একজনের কাছ থেকে বল কেড়ে নিয়ে মেসি দুজনের ভেতর দিয়ে পাস দেন ডি পলকে। আগুয়ান গোলকিপারের পাশ দিয়ে বল জালে পাঠান আর্জেন্টাইন মিডফিল্ডার। যোগ করা সময়ের ষষ্ঠ মিনিটে আলবার লম্বা ক্রস বুক দিয়ে নামিয়ে সামনে বাড়ান মেসি। সেই বল আলেন্দে ভ্যাঙ্কুভারের জালে পাঠান। ক্ষণিক পর ম্যাচের শেষ বাঁশি বাজার পর উৎসবে মেতে ওঠেন মায়ামির খেলোয়াড়, স্টাফসহ সমর্থকরা। কোচ হাভিয়ের মাসচেরানো আবেগ ধরে রাখতে পারলেন না। দৌড়ে মাঠে ঢুকে ঘাসে চুমু খেলেন।
মেজর লিগ সকারের ৩০ বছরের ইতিহাসে শিরোপার স্বাদ পাওয়া ১৬তম ক্লাব মায়ামি। ঘরের মাঠ চেজ স্টেডিয়ামে এটাই ছিল মায়ামির শেষ ম্যাচ। আগামী বছর চ্যাম্পিয়ন হিসেবেই তারা পা রাখবেন নতুন ঠিকানা ‘মায়ামি ফ্রিডম পার্কে’।

লিওনেল মেসির ছোঁয়ায় ধীরে ধীরে বদলে যেতে থাকে ইন্টার মায়ামি। তবু মেজর লিগ সকার (এমএলএস) এর সর্বোচ্চ শিরোপাটা ধরা দিচ্ছিলো না। অবশেষে সেই স্বপ্নও পূরণ হলো ফ্লোরিডার ক্লাবটির। শনিবার রাতে এমএলএস কাপের ফাইনালে মায়ামি ৩-১ গোলে হারিয়েছে ভ্যাঙ্কুভার হোয়াইটক্যাপসকে। মেসি ম্যাচে গোল না পেলেও করেন জোড়া অ্যাসিস্ট।
২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠিত ক্লাবটি যে লক্ষ্য ও স্বপ্ন থেকে ২০২৩ সালে দলে নিয়ে আসে মেসিকে, সঙ্গে যোগ দেন সুয়ারেজ, আলবা, বুসকেটস, ডি পলরা। তাদের সেই স্বপ্ন পূরণ হলো এই মৌসুমে এমএলএস কাপ জয়ের মাধ্যমে।
ম্যাচ শেষে এমএলএস কাপের ট্রফি উঁচিয়ে ধরা হলো শূন্যে। যার হাতে (অধিনায়ক মেসি) ট্রফি তুলে দেওয়া হয়, বিশ্বে অনেকেই ‘সর্বকালের সেরা’ মনে করেন তাকে। বর্ণাঢ্য পেশাদার ক্যারিয়ারে ৩৮ বছরের মেসি জিতলেন তার ৪৮তম শিরোপা। যা ইতিহাসে পেশাদার ফুটবলার হিসেবে সবচেয়ে বেশি শিরোপা জয়ের রেকর্ডও।
ম্যাচের অষ্টম মিনিটে মেসির চমৎকার পাস থেকে ডি পল বল বাড়ান আলেন্দের দিকে। ডান দিক দিয়ে দ্রুতগতিতে বক্সে ঢুকে বক্সের মাঝামাঝি বল বাড়ানোর চেষ্টা করেন আলেন্দে। কিন্তু ভ্যাঙ্কুভার ডিফেন্ডার ওক্যাম্পোর পায়ে লেগে বল ঢুকে যায় জালে। ২৫ মিনিটে মেসির দুর্বল ফ্রি কিক সহজেই ধরে ফেলেন ভ্যানকুভার গোলকিপার। প্রথমার্ধের বাকি সময়টায় দাপট ছিল ভ্যাঙ্কুভারের। তবে এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় স্বাগতিক মায়ামি।
৬০ মিনিটে মিডফিল্ডার আলি আহমেদের গোলে সমতায় ফেরে ভ্যাঙ্কুভার। দুই মিনিট পরই এগিয়ে যেতে পারতো তারা। এমানুয়েল স্যাবির শট ফিরে আসে পোস্টে লেগে। ফিরতি শটও ফিরিয়ে দেন মায়ামি গোলকিপার।
মায়ামি এগিয়ে যায় ৭১ মিনিটে। প্রতিপক্ষের একজনের কাছ থেকে বল কেড়ে নিয়ে মেসি দুজনের ভেতর দিয়ে পাস দেন ডি পলকে। আগুয়ান গোলকিপারের পাশ দিয়ে বল জালে পাঠান আর্জেন্টাইন মিডফিল্ডার। যোগ করা সময়ের ষষ্ঠ মিনিটে আলবার লম্বা ক্রস বুক দিয়ে নামিয়ে সামনে বাড়ান মেসি। সেই বল আলেন্দে ভ্যাঙ্কুভারের জালে পাঠান। ক্ষণিক পর ম্যাচের শেষ বাঁশি বাজার পর উৎসবে মেতে ওঠেন মায়ামির খেলোয়াড়, স্টাফসহ সমর্থকরা। কোচ হাভিয়ের মাসচেরানো আবেগ ধরে রাখতে পারলেন না। দৌড়ে মাঠে ঢুকে ঘাসে চুমু খেলেন।
মেজর লিগ সকারের ৩০ বছরের ইতিহাসে শিরোপার স্বাদ পাওয়া ১৬তম ক্লাব মায়ামি। ঘরের মাঠ চেজ স্টেডিয়ামে এটাই ছিল মায়ামির শেষ ম্যাচ। আগামী বছর চ্যাম্পিয়ন হিসেবেই তারা পা রাখবেন নতুন ঠিকানা ‘মায়ামি ফ্রিডম পার্কে’।

৩৮ বছর বয়সে ৪৮তম ট্রফি মেসির
সিটিজেন স্পোর্টস ডেস্ক

লিওনেল মেসির ছোঁয়ায় ধীরে ধীরে বদলে যেতে থাকে ইন্টার মায়ামি। তবু মেজর লিগ সকার (এমএলএস) এর সর্বোচ্চ শিরোপাটা ধরা দিচ্ছিলো না। অবশেষে সেই স্বপ্নও পূরণ হলো ফ্লোরিডার ক্লাবটির। শনিবার রাতে এমএলএস কাপের ফাইনালে মায়ামি ৩-১ গোলে হারিয়েছে ভ্যাঙ্কুভার হোয়াইটক্যাপসকে। মেসি ম্যাচে গোল না পেলেও করেন জোড়া অ্যাসিস্ট।
২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠিত ক্লাবটি যে লক্ষ্য ও স্বপ্ন থেকে ২০২৩ সালে দলে নিয়ে আসে মেসিকে, সঙ্গে যোগ দেন সুয়ারেজ, আলবা, বুসকেটস, ডি পলরা। তাদের সেই স্বপ্ন পূরণ হলো এই মৌসুমে এমএলএস কাপ জয়ের মাধ্যমে।
ম্যাচ শেষে এমএলএস কাপের ট্রফি উঁচিয়ে ধরা হলো শূন্যে। যার হাতে (অধিনায়ক মেসি) ট্রফি তুলে দেওয়া হয়, বিশ্বে অনেকেই ‘সর্বকালের সেরা’ মনে করেন তাকে। বর্ণাঢ্য পেশাদার ক্যারিয়ারে ৩৮ বছরের মেসি জিতলেন তার ৪৮তম শিরোপা। যা ইতিহাসে পেশাদার ফুটবলার হিসেবে সবচেয়ে বেশি শিরোপা জয়ের রেকর্ডও।
ম্যাচের অষ্টম মিনিটে মেসির চমৎকার পাস থেকে ডি পল বল বাড়ান আলেন্দের দিকে। ডান দিক দিয়ে দ্রুতগতিতে বক্সে ঢুকে বক্সের মাঝামাঝি বল বাড়ানোর চেষ্টা করেন আলেন্দে। কিন্তু ভ্যাঙ্কুভার ডিফেন্ডার ওক্যাম্পোর পায়ে লেগে বল ঢুকে যায় জালে। ২৫ মিনিটে মেসির দুর্বল ফ্রি কিক সহজেই ধরে ফেলেন ভ্যানকুভার গোলকিপার। প্রথমার্ধের বাকি সময়টায় দাপট ছিল ভ্যাঙ্কুভারের। তবে এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় স্বাগতিক মায়ামি।
৬০ মিনিটে মিডফিল্ডার আলি আহমেদের গোলে সমতায় ফেরে ভ্যাঙ্কুভার। দুই মিনিট পরই এগিয়ে যেতে পারতো তারা। এমানুয়েল স্যাবির শট ফিরে আসে পোস্টে লেগে। ফিরতি শটও ফিরিয়ে দেন মায়ামি গোলকিপার।
মায়ামি এগিয়ে যায় ৭১ মিনিটে। প্রতিপক্ষের একজনের কাছ থেকে বল কেড়ে নিয়ে মেসি দুজনের ভেতর দিয়ে পাস দেন ডি পলকে। আগুয়ান গোলকিপারের পাশ দিয়ে বল জালে পাঠান আর্জেন্টাইন মিডফিল্ডার। যোগ করা সময়ের ষষ্ঠ মিনিটে আলবার লম্বা ক্রস বুক দিয়ে নামিয়ে সামনে বাড়ান মেসি। সেই বল আলেন্দে ভ্যাঙ্কুভারের জালে পাঠান। ক্ষণিক পর ম্যাচের শেষ বাঁশি বাজার পর উৎসবে মেতে ওঠেন মায়ামির খেলোয়াড়, স্টাফসহ সমর্থকরা। কোচ হাভিয়ের মাসচেরানো আবেগ ধরে রাখতে পারলেন না। দৌড়ে মাঠে ঢুকে ঘাসে চুমু খেলেন।
মেজর লিগ সকারের ৩০ বছরের ইতিহাসে শিরোপার স্বাদ পাওয়া ১৬তম ক্লাব মায়ামি। ঘরের মাঠ চেজ স্টেডিয়ামে এটাই ছিল মায়ামির শেষ ম্যাচ। আগামী বছর চ্যাম্পিয়ন হিসেবেই তারা পা রাখবেন নতুন ঠিকানা ‘মায়ামি ফ্রিডম পার্কে’।