গুলশানে রাজউকের মোবাইল কোর্টে ৭ প্রতিষ্ঠান সিলগালা, আটক ১৪

গুলশানে রাজউকের মোবাইল কোর্টে ৭ প্রতিষ্ঠান সিলগালা, আটক ১৪
নিজস্ব প্রতিবেদক

রাজধানীর গুলশান আবাসিক এলাকায় অবৈধভাবে বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনার অভিযোগে রাজউকের দ্বারা পরিচালিত মোবাইল কোর্টে সাতটি প্রতিষ্ঠান সিলগালা করা হয়েছে। অভিযানে ৯ জন নারী ও ৫ জন পুরুষকে আটক করে থানায় সোপর্দ করা হয়।
আজ বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) এই অভিযান পরিচালিত হয়। এই সময় উপস্থিত ছিলেন সহকারী অথরাইজড অফিসার, প্রধান ইমারত পরিদর্শক, ইমারত পরিদর্শক ও গুলশান সোসাইটির কর্মকর্তারা।
সিলগালাকৃত প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে নাইস সেলুন, উডেন নাইস ফার্নিচার, হোটেল আমারি, হোটেল লেক শোর, রতনপুর ক্যাসেলসহ চারটি স্পা–সেলুন ইউনিটসহ মোট সাতটি প্রতিষ্ঠান।
মোবাইল কোর্ট জানায়, এসব প্রতিষ্ঠান আবাসিক প্লটে অনুমতি ছাড়া বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনা করছিল। এর মধ্যে নাইস সেলুনে অবৈধ স্পা ও সেলুন চালানো এবং রতনপুর ক্যাসেলে ছয়তলা ভবনের চারটি ফ্লোরে একই ধরনের অবৈধ কার্যক্রম পরিচালনায় প্রতিষ্ঠানগুলো সিলগালা করা হয়।

আবাসিক ভবনে বাণিজ্যিক কার্যক্রম ও ভবন ব্যত্যয়ের অভিযোগে হোটেল আমারি সিলগালা করা হয়। তবে হোটেলে বিদেশি অতিথি থাকায় তাদের জন্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করার শর্তে নির্দিষ্ট কিছু রুম খালি করতে রবিবার পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে হোটেল লেক শোরের বিরুদ্ধে একই অভিযোগ থাকলেও প্রতিষ্ঠানটি হাইকোর্টের রিট পিটিশন এর কারণে স্থিতিবস্থা আদেশের আওতায় থাকায় সেখানে কোনো তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া যায়নি।
রাজউক জানায়, আবাসিক এলাকায় অনুমোদনহীন বাণিজ্যিক ব্যবহার বন্ধে নিয়মিতভাবে এমন অভিযান চলবে।

রাজধানীর গুলশান আবাসিক এলাকায় অবৈধভাবে বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনার অভিযোগে রাজউকের দ্বারা পরিচালিত মোবাইল কোর্টে সাতটি প্রতিষ্ঠান সিলগালা করা হয়েছে। অভিযানে ৯ জন নারী ও ৫ জন পুরুষকে আটক করে থানায় সোপর্দ করা হয়।
আজ বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) এই অভিযান পরিচালিত হয়। এই সময় উপস্থিত ছিলেন সহকারী অথরাইজড অফিসার, প্রধান ইমারত পরিদর্শক, ইমারত পরিদর্শক ও গুলশান সোসাইটির কর্মকর্তারা।
সিলগালাকৃত প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে নাইস সেলুন, উডেন নাইস ফার্নিচার, হোটেল আমারি, হোটেল লেক শোর, রতনপুর ক্যাসেলসহ চারটি স্পা–সেলুন ইউনিটসহ মোট সাতটি প্রতিষ্ঠান।
মোবাইল কোর্ট জানায়, এসব প্রতিষ্ঠান আবাসিক প্লটে অনুমতি ছাড়া বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনা করছিল। এর মধ্যে নাইস সেলুনে অবৈধ স্পা ও সেলুন চালানো এবং রতনপুর ক্যাসেলে ছয়তলা ভবনের চারটি ফ্লোরে একই ধরনের অবৈধ কার্যক্রম পরিচালনায় প্রতিষ্ঠানগুলো সিলগালা করা হয়।

আবাসিক ভবনে বাণিজ্যিক কার্যক্রম ও ভবন ব্যত্যয়ের অভিযোগে হোটেল আমারি সিলগালা করা হয়। তবে হোটেলে বিদেশি অতিথি থাকায় তাদের জন্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করার শর্তে নির্দিষ্ট কিছু রুম খালি করতে রবিবার পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে হোটেল লেক শোরের বিরুদ্ধে একই অভিযোগ থাকলেও প্রতিষ্ঠানটি হাইকোর্টের রিট পিটিশন এর কারণে স্থিতিবস্থা আদেশের আওতায় থাকায় সেখানে কোনো তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া যায়নি।
রাজউক জানায়, আবাসিক এলাকায় অনুমোদনহীন বাণিজ্যিক ব্যবহার বন্ধে নিয়মিতভাবে এমন অভিযান চলবে।

গুলশানে রাজউকের মোবাইল কোর্টে ৭ প্রতিষ্ঠান সিলগালা, আটক ১৪
নিজস্ব প্রতিবেদক

রাজধানীর গুলশান আবাসিক এলাকায় অবৈধভাবে বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনার অভিযোগে রাজউকের দ্বারা পরিচালিত মোবাইল কোর্টে সাতটি প্রতিষ্ঠান সিলগালা করা হয়েছে। অভিযানে ৯ জন নারী ও ৫ জন পুরুষকে আটক করে থানায় সোপর্দ করা হয়।
আজ বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) এই অভিযান পরিচালিত হয়। এই সময় উপস্থিত ছিলেন সহকারী অথরাইজড অফিসার, প্রধান ইমারত পরিদর্শক, ইমারত পরিদর্শক ও গুলশান সোসাইটির কর্মকর্তারা।
সিলগালাকৃত প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে নাইস সেলুন, উডেন নাইস ফার্নিচার, হোটেল আমারি, হোটেল লেক শোর, রতনপুর ক্যাসেলসহ চারটি স্পা–সেলুন ইউনিটসহ মোট সাতটি প্রতিষ্ঠান।
মোবাইল কোর্ট জানায়, এসব প্রতিষ্ঠান আবাসিক প্লটে অনুমতি ছাড়া বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনা করছিল। এর মধ্যে নাইস সেলুনে অবৈধ স্পা ও সেলুন চালানো এবং রতনপুর ক্যাসেলে ছয়তলা ভবনের চারটি ফ্লোরে একই ধরনের অবৈধ কার্যক্রম পরিচালনায় প্রতিষ্ঠানগুলো সিলগালা করা হয়।

আবাসিক ভবনে বাণিজ্যিক কার্যক্রম ও ভবন ব্যত্যয়ের অভিযোগে হোটেল আমারি সিলগালা করা হয়। তবে হোটেলে বিদেশি অতিথি থাকায় তাদের জন্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করার শর্তে নির্দিষ্ট কিছু রুম খালি করতে রবিবার পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে হোটেল লেক শোরের বিরুদ্ধে একই অভিযোগ থাকলেও প্রতিষ্ঠানটি হাইকোর্টের রিট পিটিশন এর কারণে স্থিতিবস্থা আদেশের আওতায় থাকায় সেখানে কোনো তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া যায়নি।
রাজউক জানায়, আবাসিক এলাকায় অনুমোদনহীন বাণিজ্যিক ব্যবহার বন্ধে নিয়মিতভাবে এমন অভিযান চলবে।