কুড়িগ্রামে জেঁকে বসেছে শীত

`গাড়ি চালাইতে গিয়ে হাত-পা বরফ হয়ে যায়'
সিটিজেন ডেস্ক

হিমেল হাওয়া ও শীতের তীব্রতা আগেভাগেই এসে পৌঁছেছে দেশের উত্তর জনপদের জেলা কুড়িগ্রামে। ঘন কুয়াশায় ভোগান্তি বাড়ছে খেটে খাওয়া মানুষদের। মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) ভোর ৬টায় রাজারহাট আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
যাত্রাপুর ইউনিয়নের যাত্রাপুর এলাকার ঘোড়া গাড়িচালক রিপন মিয়া জানান, ঠাণ্ডা দিন দিন বাড়ছে। বাতাস ও ঘন কুয়াশার কারণে গাড়ি চালাইতে খুব কষ্ট হচ্ছে। হাত-পা বরফ হয়ে যায়। কাজ না করলে তো সংসার চলে না। তাই কাজ করার জন্য বের হইছি।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আব্দুল মতিন বলেন, নয়টি উপজেলাতে ছয় লাখ করে মোট ৫৪ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। কম্বল ক্রয় করা হচ্ছে। তালিকা করে শীতার্ত মানুষের মাঝে বিতরণ করা হবে।
রাজারহাট আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, মঙ্গলবার জেলায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।

হিমেল হাওয়া ও শীতের তীব্রতা আগেভাগেই এসে পৌঁছেছে দেশের উত্তর জনপদের জেলা কুড়িগ্রামে। ঘন কুয়াশায় ভোগান্তি বাড়ছে খেটে খাওয়া মানুষদের। মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) ভোর ৬টায় রাজারহাট আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
যাত্রাপুর ইউনিয়নের যাত্রাপুর এলাকার ঘোড়া গাড়িচালক রিপন মিয়া জানান, ঠাণ্ডা দিন দিন বাড়ছে। বাতাস ও ঘন কুয়াশার কারণে গাড়ি চালাইতে খুব কষ্ট হচ্ছে। হাত-পা বরফ হয়ে যায়। কাজ না করলে তো সংসার চলে না। তাই কাজ করার জন্য বের হইছি।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আব্দুল মতিন বলেন, নয়টি উপজেলাতে ছয় লাখ করে মোট ৫৪ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। কম্বল ক্রয় করা হচ্ছে। তালিকা করে শীতার্ত মানুষের মাঝে বিতরণ করা হবে।
রাজারহাট আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, মঙ্গলবার জেলায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।

`গাড়ি চালাইতে গিয়ে হাত-পা বরফ হয়ে যায়'
সিটিজেন ডেস্ক

হিমেল হাওয়া ও শীতের তীব্রতা আগেভাগেই এসে পৌঁছেছে দেশের উত্তর জনপদের জেলা কুড়িগ্রামে। ঘন কুয়াশায় ভোগান্তি বাড়ছে খেটে খাওয়া মানুষদের। মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) ভোর ৬টায় রাজারহাট আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
যাত্রাপুর ইউনিয়নের যাত্রাপুর এলাকার ঘোড়া গাড়িচালক রিপন মিয়া জানান, ঠাণ্ডা দিন দিন বাড়ছে। বাতাস ও ঘন কুয়াশার কারণে গাড়ি চালাইতে খুব কষ্ট হচ্ছে। হাত-পা বরফ হয়ে যায়। কাজ না করলে তো সংসার চলে না। তাই কাজ করার জন্য বের হইছি।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আব্দুল মতিন বলেন, নয়টি উপজেলাতে ছয় লাখ করে মোট ৫৪ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। কম্বল ক্রয় করা হচ্ছে। তালিকা করে শীতার্ত মানুষের মাঝে বিতরণ করা হবে।
রাজারহাট আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, মঙ্গলবার জেলায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।