জারুল গাছে আট ফুট লম্বা অজগর

জারুল গাছে আট ফুট লম্বা অজগর
সিটিজেন ডেস্ক

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে আট ফুট লম্বা একটি অজগর সাপ উদ্ধার করা হয়েছে। সাপটি জারুল গাছের মগডালে ছিল।
মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার কামাত আঙ্গারীয়া গ্রামের ভাসানী পাড়া এলাকায় জারুল গাছের মগডালে সাপটি দেখতে পান স্থানীয়রা। স্থানীয় সাপুড়েরা সাপটিকে সেখান থেকে নামিয়ে আনেন।
বনবিভাগ ও পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সাপটিকে রংপুর বন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হবে। রংপুর বন বিভাগ সিদ্ধান্ত নেবে সাপটি কোথায় অবমুক্ত করবে।
স্থানীয় বাসিন্দা বাবু মিয়া জানান, মাঠে কাজ করার সময় গাছের মাথায় পাখির কিচিরমিচির শুনতে পাই। পরে ওপরে তাকিয়ে দেখি একটি অজগর সাপ শুয়ে আছে।
ইউনুস আলী নামের আরেকজন বলেন, কয়েক মাস আগে নদী দিয়ে ভুটান থেকে অসংখ্য গাছ ভেসে এসেছিল। সেসব গাছের সঙ্গে সাপটি ভেসে এসে থাকতে পারে।
ভূরুঙ্গামারীর সামাজিক বনায়ন ও নার্সারি কেন্দ্রের ডেপুটি রেঞ্জার সেকেন্দার আলী বলেন, সাপটি লম্বায় আট ফুট। এটিকে কুড়িগ্রাম রেঞ্জ অফিসে পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে রংপুর বিভাগীয় বন কর্মকর্তার কার্যালয়ে পাঠানো হবে।

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে আট ফুট লম্বা একটি অজগর সাপ উদ্ধার করা হয়েছে। সাপটি জারুল গাছের মগডালে ছিল।
মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার কামাত আঙ্গারীয়া গ্রামের ভাসানী পাড়া এলাকায় জারুল গাছের মগডালে সাপটি দেখতে পান স্থানীয়রা। স্থানীয় সাপুড়েরা সাপটিকে সেখান থেকে নামিয়ে আনেন।
বনবিভাগ ও পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সাপটিকে রংপুর বন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হবে। রংপুর বন বিভাগ সিদ্ধান্ত নেবে সাপটি কোথায় অবমুক্ত করবে।
স্থানীয় বাসিন্দা বাবু মিয়া জানান, মাঠে কাজ করার সময় গাছের মাথায় পাখির কিচিরমিচির শুনতে পাই। পরে ওপরে তাকিয়ে দেখি একটি অজগর সাপ শুয়ে আছে।
ইউনুস আলী নামের আরেকজন বলেন, কয়েক মাস আগে নদী দিয়ে ভুটান থেকে অসংখ্য গাছ ভেসে এসেছিল। সেসব গাছের সঙ্গে সাপটি ভেসে এসে থাকতে পারে।
ভূরুঙ্গামারীর সামাজিক বনায়ন ও নার্সারি কেন্দ্রের ডেপুটি রেঞ্জার সেকেন্দার আলী বলেন, সাপটি লম্বায় আট ফুট। এটিকে কুড়িগ্রাম রেঞ্জ অফিসে পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে রংপুর বিভাগীয় বন কর্মকর্তার কার্যালয়ে পাঠানো হবে।

জারুল গাছে আট ফুট লম্বা অজগর
সিটিজেন ডেস্ক

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে আট ফুট লম্বা একটি অজগর সাপ উদ্ধার করা হয়েছে। সাপটি জারুল গাছের মগডালে ছিল।
মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার কামাত আঙ্গারীয়া গ্রামের ভাসানী পাড়া এলাকায় জারুল গাছের মগডালে সাপটি দেখতে পান স্থানীয়রা। স্থানীয় সাপুড়েরা সাপটিকে সেখান থেকে নামিয়ে আনেন।
বনবিভাগ ও পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সাপটিকে রংপুর বন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হবে। রংপুর বন বিভাগ সিদ্ধান্ত নেবে সাপটি কোথায় অবমুক্ত করবে।
স্থানীয় বাসিন্দা বাবু মিয়া জানান, মাঠে কাজ করার সময় গাছের মাথায় পাখির কিচিরমিচির শুনতে পাই। পরে ওপরে তাকিয়ে দেখি একটি অজগর সাপ শুয়ে আছে।
ইউনুস আলী নামের আরেকজন বলেন, কয়েক মাস আগে নদী দিয়ে ভুটান থেকে অসংখ্য গাছ ভেসে এসেছিল। সেসব গাছের সঙ্গে সাপটি ভেসে এসে থাকতে পারে।
ভূরুঙ্গামারীর সামাজিক বনায়ন ও নার্সারি কেন্দ্রের ডেপুটি রেঞ্জার সেকেন্দার আলী বলেন, সাপটি লম্বায় আট ফুট। এটিকে কুড়িগ্রাম রেঞ্জ অফিসে পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে রংপুর বিভাগীয় বন কর্মকর্তার কার্যালয়ে পাঠানো হবে।