ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, নতুন ভর্তি ৪১১

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, নতুন ভর্তি ৪১১
নিজস্ব প্রতিবেদক

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত একদিনে দেশে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪১১ জন রোগী। এ নিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪০৪ জনে। আক্রান্ত হয়েছেন ৯৯ হাজার ৪৯৩ জন।
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া তিনজনের মধ্যে দুজন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) বাসিন্দা। আরেকজন ঢাকা বিভাগের সিটি করপোরেশন এলাকার বাইরের।
নতুন আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৫০ জন, ঢাকা বিভাগের সিটি করপোরেশন-বহির্ভূত এলাকায় ৬১ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ৫৬ জন, দক্ষিণ সিটিতে ৯৯ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৭০ জন, খুলনায় ২৬ জন, ময়মনসিংহে ২০ জন, রাজশাহীতে ২১ জন, রংপুরে ২ জন এবং সিলেট বিভাগে ৬ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে।
এসব নতুন রোগীর মধ্যে ৬৬ দশমিক ৯ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৩ দশমিক ১ শতাংশ নারী। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৪৬৪ জন রোগী। চলতি বছরে মোট ছাড়পত্র পেয়েছেন ৯৭ হাজার ২৫৩ জন। এ বছর এখন পর্যন্ত ৬৪ জেলায় ডেঙ্গু ছড়িয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, ২০০০ সাল থেকে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ও মৃত্যুর হিসাব রাখা হচ্ছে। এর মধ্যে ২০২৩ সাল ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ বছর— তখন হাসপাতালে ভর্তি হন তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন, মৃত্যু হয় এক হাজার ৭০৫ জনের।
২০২৪ সালেও ডেঙ্গুর প্রকোপ ছিল বেশি। সে বছর আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন এক লাখ এক হাজার ২১৪ জন এবং মৃত্যু হয় ৫৭৫ জনের।

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত একদিনে দেশে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪১১ জন রোগী। এ নিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪০৪ জনে। আক্রান্ত হয়েছেন ৯৯ হাজার ৪৯৩ জন।
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া তিনজনের মধ্যে দুজন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) বাসিন্দা। আরেকজন ঢাকা বিভাগের সিটি করপোরেশন এলাকার বাইরের।
নতুন আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৫০ জন, ঢাকা বিভাগের সিটি করপোরেশন-বহির্ভূত এলাকায় ৬১ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ৫৬ জন, দক্ষিণ সিটিতে ৯৯ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৭০ জন, খুলনায় ২৬ জন, ময়মনসিংহে ২০ জন, রাজশাহীতে ২১ জন, রংপুরে ২ জন এবং সিলেট বিভাগে ৬ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে।
এসব নতুন রোগীর মধ্যে ৬৬ দশমিক ৯ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৩ দশমিক ১ শতাংশ নারী। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৪৬৪ জন রোগী। চলতি বছরে মোট ছাড়পত্র পেয়েছেন ৯৭ হাজার ২৫৩ জন। এ বছর এখন পর্যন্ত ৬৪ জেলায় ডেঙ্গু ছড়িয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, ২০০০ সাল থেকে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ও মৃত্যুর হিসাব রাখা হচ্ছে। এর মধ্যে ২০২৩ সাল ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ বছর— তখন হাসপাতালে ভর্তি হন তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন, মৃত্যু হয় এক হাজার ৭০৫ জনের।
২০২৪ সালেও ডেঙ্গুর প্রকোপ ছিল বেশি। সে বছর আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন এক লাখ এক হাজার ২১৪ জন এবং মৃত্যু হয় ৫৭৫ জনের।

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, নতুন ভর্তি ৪১১
নিজস্ব প্রতিবেদক

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত একদিনে দেশে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪১১ জন রোগী। এ নিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪০৪ জনে। আক্রান্ত হয়েছেন ৯৯ হাজার ৪৯৩ জন।
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া তিনজনের মধ্যে দুজন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) বাসিন্দা। আরেকজন ঢাকা বিভাগের সিটি করপোরেশন এলাকার বাইরের।
নতুন আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৫০ জন, ঢাকা বিভাগের সিটি করপোরেশন-বহির্ভূত এলাকায় ৬১ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ৫৬ জন, দক্ষিণ সিটিতে ৯৯ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৭০ জন, খুলনায় ২৬ জন, ময়মনসিংহে ২০ জন, রাজশাহীতে ২১ জন, রংপুরে ২ জন এবং সিলেট বিভাগে ৬ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে।
এসব নতুন রোগীর মধ্যে ৬৬ দশমিক ৯ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৩ দশমিক ১ শতাংশ নারী। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৪৬৪ জন রোগী। চলতি বছরে মোট ছাড়পত্র পেয়েছেন ৯৭ হাজার ২৫৩ জন। এ বছর এখন পর্যন্ত ৬৪ জেলায় ডেঙ্গু ছড়িয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, ২০০০ সাল থেকে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ও মৃত্যুর হিসাব রাখা হচ্ছে। এর মধ্যে ২০২৩ সাল ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ বছর— তখন হাসপাতালে ভর্তি হন তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন, মৃত্যু হয় এক হাজার ৭০৫ জনের।
২০২৪ সালেও ডেঙ্গুর প্রকোপ ছিল বেশি। সে বছর আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন এক লাখ এক হাজার ২১৪ জন এবং মৃত্যু হয় ৫৭৫ জনের।