ইস্তানবুলের মেয়র ইমামওলুর বিরুদ্ধে ১৪২ অভিযোগ, দাবি ২ হাজার বছরের কারাদণ্ড

ইস্তানবুলের মেয়র ইমামওলুর বিরুদ্ধে ১৪২ অভিযোগ, দাবি ২ হাজার বছরের কারাদণ্ড
নিজস্ব প্রতিবেদক

তুরস্কের বিরোধী দল সিএইচপি–র প্রভাবশালী নেতা ও ইস্তানবুলের মেয়র একরেম ইমামওলুর বিরুদ্ধে দুর্নীতির ১৪২টি অভিযোগ এনেছে দেশটির প্রসিকিউশন। এসব অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাঁর কারাদণ্ড হতে পারে দুই হাজার বছরেরও বেশি।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, ইমামওলুকে সর্বোচ্চ ২ হাজার ৩৫২ বছর কারাদণ্ড দেওয়ার দাবি জানিয়েছে প্রসিকিউশন। ৫৪ বছর বয়সী এই রাজনীতিক প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে বিবেচিত।
গত মার্চ থেকে প্রাক-বিচারিক আটক অবস্থায় থাকা ইমামওলু ও তাঁর দল সিএইচপি অভিযোগগুলোকে রাজনৈতিক প্রতিশোধ বলে অভিহিত করেছে। তাঁদের দাবি, এরদোয়ানের জনপ্রিয়তা কমে যাওয়ায় সরকার বিরোধী নেতাদের দমনে মামলা সাজাচ্ছে।
ইস্তানবুলের প্রধান প্রসিকিউটর আকিন গুরলেক জানিয়েছেন, শুধু ইমামওলু নয়, আরও ৪০১ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। আট মাসের তদন্তে দেখা গেছে, অভিযুক্তদের মধ্যে ১০৫ জন ইতোমধ্যে আটক রয়েছেন। ঘুষ, অর্থ পাচার ও অন্যান্য দুর্নীতির মাধ্যমে রাষ্ট্রের প্রায় ১৬০ বিলিয়ন লিরা ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি প্রসিকিউশনের।
ইমামওলুর বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়া, অর্থ পাচার ও সরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জালিয়াতিসহ মোট ২৬টি গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। পাশাপাশি তাঁর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তি, জাল সনদ ব্যবহারসহ আরও মামলা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রি বাতিল হওয়ায় তিনি ২০২৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার যোগ্যতাও হারিয়েছেন।
২০১৯ সালে প্রথমবার ইস্তানবুলের মেয়র নির্বাচিত হন ইমামওলু। চলতি বছরের এপ্রিলে তিনি দ্বিতীয় মেয়াদে জয় পান এবং ক্ষমতাসীন একে পার্টির প্রার্থীকে প্রায় ১০ লাখ ভোটে পরাজিত করেন। গ্রেপ্তার হওয়ার পর তুরস্কজুড়ে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে এবং বহু মানুষকে আটক করা হয়।

তুরস্কের বিরোধী দল সিএইচপি–র প্রভাবশালী নেতা ও ইস্তানবুলের মেয়র একরেম ইমামওলুর বিরুদ্ধে দুর্নীতির ১৪২টি অভিযোগ এনেছে দেশটির প্রসিকিউশন। এসব অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাঁর কারাদণ্ড হতে পারে দুই হাজার বছরেরও বেশি।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, ইমামওলুকে সর্বোচ্চ ২ হাজার ৩৫২ বছর কারাদণ্ড দেওয়ার দাবি জানিয়েছে প্রসিকিউশন। ৫৪ বছর বয়সী এই রাজনীতিক প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে বিবেচিত।
গত মার্চ থেকে প্রাক-বিচারিক আটক অবস্থায় থাকা ইমামওলু ও তাঁর দল সিএইচপি অভিযোগগুলোকে রাজনৈতিক প্রতিশোধ বলে অভিহিত করেছে। তাঁদের দাবি, এরদোয়ানের জনপ্রিয়তা কমে যাওয়ায় সরকার বিরোধী নেতাদের দমনে মামলা সাজাচ্ছে।
ইস্তানবুলের প্রধান প্রসিকিউটর আকিন গুরলেক জানিয়েছেন, শুধু ইমামওলু নয়, আরও ৪০১ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। আট মাসের তদন্তে দেখা গেছে, অভিযুক্তদের মধ্যে ১০৫ জন ইতোমধ্যে আটক রয়েছেন। ঘুষ, অর্থ পাচার ও অন্যান্য দুর্নীতির মাধ্যমে রাষ্ট্রের প্রায় ১৬০ বিলিয়ন লিরা ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি প্রসিকিউশনের।
ইমামওলুর বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়া, অর্থ পাচার ও সরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জালিয়াতিসহ মোট ২৬টি গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। পাশাপাশি তাঁর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তি, জাল সনদ ব্যবহারসহ আরও মামলা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রি বাতিল হওয়ায় তিনি ২০২৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার যোগ্যতাও হারিয়েছেন।
২০১৯ সালে প্রথমবার ইস্তানবুলের মেয়র নির্বাচিত হন ইমামওলু। চলতি বছরের এপ্রিলে তিনি দ্বিতীয় মেয়াদে জয় পান এবং ক্ষমতাসীন একে পার্টির প্রার্থীকে প্রায় ১০ লাখ ভোটে পরাজিত করেন। গ্রেপ্তার হওয়ার পর তুরস্কজুড়ে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে এবং বহু মানুষকে আটক করা হয়।

ইস্তানবুলের মেয়র ইমামওলুর বিরুদ্ধে ১৪২ অভিযোগ, দাবি ২ হাজার বছরের কারাদণ্ড
নিজস্ব প্রতিবেদক

তুরস্কের বিরোধী দল সিএইচপি–র প্রভাবশালী নেতা ও ইস্তানবুলের মেয়র একরেম ইমামওলুর বিরুদ্ধে দুর্নীতির ১৪২টি অভিযোগ এনেছে দেশটির প্রসিকিউশন। এসব অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাঁর কারাদণ্ড হতে পারে দুই হাজার বছরেরও বেশি।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, ইমামওলুকে সর্বোচ্চ ২ হাজার ৩৫২ বছর কারাদণ্ড দেওয়ার দাবি জানিয়েছে প্রসিকিউশন। ৫৪ বছর বয়সী এই রাজনীতিক প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে বিবেচিত।
গত মার্চ থেকে প্রাক-বিচারিক আটক অবস্থায় থাকা ইমামওলু ও তাঁর দল সিএইচপি অভিযোগগুলোকে রাজনৈতিক প্রতিশোধ বলে অভিহিত করেছে। তাঁদের দাবি, এরদোয়ানের জনপ্রিয়তা কমে যাওয়ায় সরকার বিরোধী নেতাদের দমনে মামলা সাজাচ্ছে।
ইস্তানবুলের প্রধান প্রসিকিউটর আকিন গুরলেক জানিয়েছেন, শুধু ইমামওলু নয়, আরও ৪০১ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। আট মাসের তদন্তে দেখা গেছে, অভিযুক্তদের মধ্যে ১০৫ জন ইতোমধ্যে আটক রয়েছেন। ঘুষ, অর্থ পাচার ও অন্যান্য দুর্নীতির মাধ্যমে রাষ্ট্রের প্রায় ১৬০ বিলিয়ন লিরা ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি প্রসিকিউশনের।
ইমামওলুর বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়া, অর্থ পাচার ও সরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জালিয়াতিসহ মোট ২৬টি গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। পাশাপাশি তাঁর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তি, জাল সনদ ব্যবহারসহ আরও মামলা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রি বাতিল হওয়ায় তিনি ২০২৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার যোগ্যতাও হারিয়েছেন।
২০১৯ সালে প্রথমবার ইস্তানবুলের মেয়র নির্বাচিত হন ইমামওলু। চলতি বছরের এপ্রিলে তিনি দ্বিতীয় মেয়াদে জয় পান এবং ক্ষমতাসীন একে পার্টির প্রার্থীকে প্রায় ১০ লাখ ভোটে পরাজিত করেন। গ্রেপ্তার হওয়ার পর তুরস্কজুড়ে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে এবং বহু মানুষকে আটক করা হয়।