ট্রাম্পের নতুন নির্দেশ: বিপদ বাড়ছে ভেনেজুয়েলার
ট্রাম্পের নতুন নির্দেশ: বিপদ বাড়ছে ভেনেজুয়েলার
সিটিজেন আন্তর্জাতিক ডেস্ক
ভেনেজুয়েলায় যাতায়াতকারী সব নিষেধাজ্ঞাভুক্ত তেল ট্যাংকারের ওপর ‘অবরোধ’ আরোপের নির্দেশ দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। নিকোলাস মাদুরোর সরকারের ওপর আরও চাপ বাড়ানোর লক্ষ্যে মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যা দেশটির প্রধান আয়ের উৎস তেল খাতকে সরাসরি লক্ষ্য করছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে ট্রাম্প লিখেছেন, “আমাদের সম্পদ চুরি করা এবং সন্ত্রাসবাদ, মাদক পাচার ও মানবপাচারসহ বহু কারণে ভেনেজুয়েলার শাসকগোষ্ঠীকে একটি বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। তাই আজ আমি ভেনেজুয়েলায় যাওয়া ও সেখান থেকে বের হওয়া সব নিষেধাজ্ঞাভুক্ত তেল ট্যাংকারের ওপর সম্পূর্ণ ও সর্বাত্মক অবরোধের নির্দেশ দিচ্ছি।”
ভেনেজুয়েলার সরকার এক বিবৃতিতে ট্রাম্পের এই ঘোষণাকে ‘বিকৃত ও অশোভন হুমকি’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছে।
এদিকে ট্রাম্পের নির্দেশনা বাস্তবে কীভাবে কার্যকর করা হবে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। আগের সপ্তাহের মতো এবারও কি কোস্ট গার্ডের মাধ্যমে জাহাজ আটকানো হবে— তা নিয়েও অনিশ্চয়তা রয়েছে। এদিকে যুক্তরাষ্ট্র ইতোমধ্যে ওই অঞ্চলে হাজার হাজার সেনা মোতায়েন করেছে এবং একটি বিমানবাহী রণতরীসহ প্রায় এক ডজন যুদ্ধজাহাজ পাঠিয়েছে।
ট্রাম্পের ঘোষণার পর এশীয় লেনদেনে যুক্তরাষ্ট্রের অপরিশোধিত তেলের ফিউচার দাম ১ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি পেয়ে ব্যারেলপ্রতি ৫৫.৯৬ ডলারে ওঠে। তবে মঙ্গলবার তেলের দাম কিছুটা নেমে ব্যারেলপ্রতি ৫৫.২৭ ডলারে বন্ধ হয়, যা ফেব্রুয়ারি ২০২১-এর পর সর্বনিম্ন।
তেলবাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভেনেজুয়েলার রপ্তানি কমে যাওয়ার আশঙ্কায় দাম বাড়ছে। তবে তারা এখনও অপেক্ষা করছেন—ট্রাম্পের ঘোষিত অবরোধ কীভাবে কার্যকর হবে এবং তা নিষেধাজ্ঞাবিহীন জাহাজগুলোকেও অন্তর্ভুক্ত করবে কি না।
ভেনেজুয়েলায় যাতায়াতকারী সব নিষেধাজ্ঞাভুক্ত তেল ট্যাংকারের ওপর ‘অবরোধ’ আরোপের নির্দেশ দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। নিকোলাস মাদুরোর সরকারের ওপর আরও চাপ বাড়ানোর লক্ষ্যে মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যা দেশটির প্রধান আয়ের উৎস তেল খাতকে সরাসরি লক্ষ্য করছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে ট্রাম্প লিখেছেন, “আমাদের সম্পদ চুরি করা এবং সন্ত্রাসবাদ, মাদক পাচার ও মানবপাচারসহ বহু কারণে ভেনেজুয়েলার শাসকগোষ্ঠীকে একটি বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। তাই আজ আমি ভেনেজুয়েলায় যাওয়া ও সেখান থেকে বের হওয়া সব নিষেধাজ্ঞাভুক্ত তেল ট্যাংকারের ওপর সম্পূর্ণ ও সর্বাত্মক অবরোধের নির্দেশ দিচ্ছি।”
ভেনেজুয়েলার সরকার এক বিবৃতিতে ট্রাম্পের এই ঘোষণাকে ‘বিকৃত ও অশোভন হুমকি’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছে।
এদিকে ট্রাম্পের নির্দেশনা বাস্তবে কীভাবে কার্যকর করা হবে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। আগের সপ্তাহের মতো এবারও কি কোস্ট গার্ডের মাধ্যমে জাহাজ আটকানো হবে— তা নিয়েও অনিশ্চয়তা রয়েছে। এদিকে যুক্তরাষ্ট্র ইতোমধ্যে ওই অঞ্চলে হাজার হাজার সেনা মোতায়েন করেছে এবং একটি বিমানবাহী রণতরীসহ প্রায় এক ডজন যুদ্ধজাহাজ পাঠিয়েছে।
ট্রাম্পের ঘোষণার পর এশীয় লেনদেনে যুক্তরাষ্ট্রের অপরিশোধিত তেলের ফিউচার দাম ১ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি পেয়ে ব্যারেলপ্রতি ৫৫.৯৬ ডলারে ওঠে। তবে মঙ্গলবার তেলের দাম কিছুটা নেমে ব্যারেলপ্রতি ৫৫.২৭ ডলারে বন্ধ হয়, যা ফেব্রুয়ারি ২০২১-এর পর সর্বনিম্ন।
তেলবাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভেনেজুয়েলার রপ্তানি কমে যাওয়ার আশঙ্কায় দাম বাড়ছে। তবে তারা এখনও অপেক্ষা করছেন—ট্রাম্পের ঘোষিত অবরোধ কীভাবে কার্যকর হবে এবং তা নিষেধাজ্ঞাবিহীন জাহাজগুলোকেও অন্তর্ভুক্ত করবে কি না।
ট্রাম্পের নতুন নির্দেশ: বিপদ বাড়ছে ভেনেজুয়েলার
সিটিজেন আন্তর্জাতিক ডেস্ক
ভেনেজুয়েলায় যাতায়াতকারী সব নিষেধাজ্ঞাভুক্ত তেল ট্যাংকারের ওপর ‘অবরোধ’ আরোপের নির্দেশ দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। নিকোলাস মাদুরোর সরকারের ওপর আরও চাপ বাড়ানোর লক্ষ্যে মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যা দেশটির প্রধান আয়ের উৎস তেল খাতকে সরাসরি লক্ষ্য করছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে ট্রাম্প লিখেছেন, “আমাদের সম্পদ চুরি করা এবং সন্ত্রাসবাদ, মাদক পাচার ও মানবপাচারসহ বহু কারণে ভেনেজুয়েলার শাসকগোষ্ঠীকে একটি বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। তাই আজ আমি ভেনেজুয়েলায় যাওয়া ও সেখান থেকে বের হওয়া সব নিষেধাজ্ঞাভুক্ত তেল ট্যাংকারের ওপর সম্পূর্ণ ও সর্বাত্মক অবরোধের নির্দেশ দিচ্ছি।”
ভেনেজুয়েলার সরকার এক বিবৃতিতে ট্রাম্পের এই ঘোষণাকে ‘বিকৃত ও অশোভন হুমকি’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছে।
এদিকে ট্রাম্পের নির্দেশনা বাস্তবে কীভাবে কার্যকর করা হবে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। আগের সপ্তাহের মতো এবারও কি কোস্ট গার্ডের মাধ্যমে জাহাজ আটকানো হবে— তা নিয়েও অনিশ্চয়তা রয়েছে। এদিকে যুক্তরাষ্ট্র ইতোমধ্যে ওই অঞ্চলে হাজার হাজার সেনা মোতায়েন করেছে এবং একটি বিমানবাহী রণতরীসহ প্রায় এক ডজন যুদ্ধজাহাজ পাঠিয়েছে।
ট্রাম্পের ঘোষণার পর এশীয় লেনদেনে যুক্তরাষ্ট্রের অপরিশোধিত তেলের ফিউচার দাম ১ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি পেয়ে ব্যারেলপ্রতি ৫৫.৯৬ ডলারে ওঠে। তবে মঙ্গলবার তেলের দাম কিছুটা নেমে ব্যারেলপ্রতি ৫৫.২৭ ডলারে বন্ধ হয়, যা ফেব্রুয়ারি ২০২১-এর পর সর্বনিম্ন।
তেলবাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভেনেজুয়েলার রপ্তানি কমে যাওয়ার আশঙ্কায় দাম বাড়ছে। তবে তারা এখনও অপেক্ষা করছেন—ট্রাম্পের ঘোষিত অবরোধ কীভাবে কার্যকর হবে এবং তা নিষেধাজ্ঞাবিহীন জাহাজগুলোকেও অন্তর্ভুক্ত করবে কি না।