একনায়কতন্ত্রের অবসান হবে এবারের সংবিধানে

একনায়কতন্ত্রের অবসান হবে এবারের সংবিধানে
নিজস্ব প্রতিবেদক
-1290441.jpg)
রাষ্ট্র ব্যবস্থায় একনায়কতন্ত্রের অবসানের বিষয়টি সংবিধান সংস্কারের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে ভাবা হচ্ছে।
এ জন্য ক্ষমতার ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা, নাগরিক অধিকার, মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও ব্যক্তির সুবিচার নিশ্চিত করা এবং বিচার বিভাগ বিকেন্দ্রীকরণের সুপারিশ-সংবলিত প্রস্তাব তৈরি করছেন তারা। পাশাপাশি একই ব্যক্তি একাধিক পদ অধিকার করে যাতে একনায়কত্ব প্রতিষ্ঠা করতে না পারেন, সে জন্য প্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে না থাকার বিষয়েও ভাবা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, সংস্কার প্রস্তাব তৈরির ক্ষেত্রে গুরুত্ব পেতে যাচ্ছে, ‘আমরা যেখানটায় সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি, যেটা আমাদের অংশীজনরা বলেছেন এবং আমাদের বিশ্লেষণ ও পর্যালোচনা থেকেও বেরিয়ে এসেছে, সেটা হচ্ছে, সংবিধানে এমন ব্যবস্থা করতে হবে যাতে ক্ষমতার এককেন্দ্রীকরণ না ঘটে। কারণ আমরা দেখেছি, বাহাত্তর সালের সংবিধান থেকেই এবং বিশেষত পঞ্চদশ সংশোধনীর মধ্য দিয়ে ক্ষমতার এককেন্দ্রীকরণ ঘটেছে। আমরা একটা ব্যক্তিতান্ত্রিক একনায়কত্বের মধ্যে গত ১৫ বছরের বেশি সময় কাটিয়েছি। ফলে সাংবিধানিকভাবেই ক্ষমতার ভারসাম্য ও জবাবদিহির জন্য প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে হবে।’
মতামত সংগ্রহ: সমকালে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে অধ্যাপক আলী রীয়াজ
-1290441.jpg)
রাষ্ট্র ব্যবস্থায় একনায়কতন্ত্রের অবসানের বিষয়টি সংবিধান সংস্কারের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে ভাবা হচ্ছে।
এ জন্য ক্ষমতার ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা, নাগরিক অধিকার, মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও ব্যক্তির সুবিচার নিশ্চিত করা এবং বিচার বিভাগ বিকেন্দ্রীকরণের সুপারিশ-সংবলিত প্রস্তাব তৈরি করছেন তারা। পাশাপাশি একই ব্যক্তি একাধিক পদ অধিকার করে যাতে একনায়কত্ব প্রতিষ্ঠা করতে না পারেন, সে জন্য প্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে না থাকার বিষয়েও ভাবা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, সংস্কার প্রস্তাব তৈরির ক্ষেত্রে গুরুত্ব পেতে যাচ্ছে, ‘আমরা যেখানটায় সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি, যেটা আমাদের অংশীজনরা বলেছেন এবং আমাদের বিশ্লেষণ ও পর্যালোচনা থেকেও বেরিয়ে এসেছে, সেটা হচ্ছে, সংবিধানে এমন ব্যবস্থা করতে হবে যাতে ক্ষমতার এককেন্দ্রীকরণ না ঘটে। কারণ আমরা দেখেছি, বাহাত্তর সালের সংবিধান থেকেই এবং বিশেষত পঞ্চদশ সংশোধনীর মধ্য দিয়ে ক্ষমতার এককেন্দ্রীকরণ ঘটেছে। আমরা একটা ব্যক্তিতান্ত্রিক একনায়কত্বের মধ্যে গত ১৫ বছরের বেশি সময় কাটিয়েছি। ফলে সাংবিধানিকভাবেই ক্ষমতার ভারসাম্য ও জবাবদিহির জন্য প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে হবে।’
মতামত সংগ্রহ: সমকালে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে অধ্যাপক আলী রীয়াজ

একনায়কতন্ত্রের অবসান হবে এবারের সংবিধানে
নিজস্ব প্রতিবেদক
-1290441.jpg)
রাষ্ট্র ব্যবস্থায় একনায়কতন্ত্রের অবসানের বিষয়টি সংবিধান সংস্কারের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে ভাবা হচ্ছে।
এ জন্য ক্ষমতার ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা, নাগরিক অধিকার, মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও ব্যক্তির সুবিচার নিশ্চিত করা এবং বিচার বিভাগ বিকেন্দ্রীকরণের সুপারিশ-সংবলিত প্রস্তাব তৈরি করছেন তারা। পাশাপাশি একই ব্যক্তি একাধিক পদ অধিকার করে যাতে একনায়কত্ব প্রতিষ্ঠা করতে না পারেন, সে জন্য প্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে না থাকার বিষয়েও ভাবা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, সংস্কার প্রস্তাব তৈরির ক্ষেত্রে গুরুত্ব পেতে যাচ্ছে, ‘আমরা যেখানটায় সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি, যেটা আমাদের অংশীজনরা বলেছেন এবং আমাদের বিশ্লেষণ ও পর্যালোচনা থেকেও বেরিয়ে এসেছে, সেটা হচ্ছে, সংবিধানে এমন ব্যবস্থা করতে হবে যাতে ক্ষমতার এককেন্দ্রীকরণ না ঘটে। কারণ আমরা দেখেছি, বাহাত্তর সালের সংবিধান থেকেই এবং বিশেষত পঞ্চদশ সংশোধনীর মধ্য দিয়ে ক্ষমতার এককেন্দ্রীকরণ ঘটেছে। আমরা একটা ব্যক্তিতান্ত্রিক একনায়কত্বের মধ্যে গত ১৫ বছরের বেশি সময় কাটিয়েছি। ফলে সাংবিধানিকভাবেই ক্ষমতার ভারসাম্য ও জবাবদিহির জন্য প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে হবে।’
মতামত সংগ্রহ: সমকালে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে অধ্যাপক আলী রীয়াজ