বিশ্বকাপে সুবিধা পাবে আর্জেন্টিনা, বেকায়দায় ব্রাজিল

বিশ্বকাপে সুবিধা পাবে আর্জেন্টিনা, বেকায়দায় ব্রাজিল
সিটিজেন স্পোর্টস ডেস্ক

ছয় মাস পর শুরু হবে ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ। আগামী ১১ জুন শুরু হবে বিশ্বের অন্যতম বড় ক্রীড়া উৎসব। তার আগে এই ডিসেম্বর মাসের ৫ তারিখে হয়ে গেছে বিশ্বকাপের ড্র, চূড়ান্ত হয় সূচিও। সূচি প্রকাশের পর হিসেব করে দেখা যাচ্ছে ব্রাজিলের তুলনায় আর্জেন্টিনা বেশি সুবিধা পাচ্ছে।
কী সেই সুবিধা? বিশ্বকাপ ম্যাচ এর জন্য এক স্থান থেকে আরেক স্থানে আর্জেন্টিনার চেয়ে বেশি ভ্রমণ করতে হবে ব্রাজিলকে। বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে ব্রাজিলের ভ্রমণ ১০৯৪ মাইল, আর্জেন্টিনার ৪৬১ মাইল।
কাতার বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে সব দল মিলিয়ে গড়ে মাত্র ৮৬ মাইল ভ্রমণ করেছিল, এবার তা ৫ হাজার ১৬৭ মাইল। এরপরও অবশ্য ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপের চেয়ে দলগুলোর ভ্রমণ কম হবে, সেবার গড়ে গ্রুপ পর্বে দলগুলোকে ৭ হাজার ৫৪ মাইল ভ্রমণ করতে হয়েছিল।
এবারের বিশ্বকাপ হচ্ছে তিন দেশ- যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোতে। অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে কখনো শত শত, কখনো হাজার মাইল পথ পাড়ি দিতে হবে। বিশ্বকাপের তিন আয়োজক গ্রুপ পর্বের ম্যাচগুলো নিজেদের দেশেই খেলবে। ভেন্যু থেকে আরেক ভেন্যুর দূরত্বে বেশ পার্থক্য আছে। সেদিক থেকে মেক্সিকোর ভ্রমণই স্বস্তিকর।
গ্রুপ পর্বে তারা খেলবে দক্ষিণ কোরিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা ও উয়েফার প্লে-অফ জয়ীর (ডেনমার্ক, উত্তর মেসিডোনিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র বা আয়ারল্যান্ড) বিপক্ষে। তিনটি ম্যাচের ভেন্যুই মেক্সিকোতে- দুটি মেক্সিকো সিটিতে, অন্যটি গুয়াদালহারায়।
কানাডা গ্রুপ পর্বের তিন ম্যাচের দুটি খেলবে ভ্যাঙ্কুভারে, কাতার ও সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে। উয়েফা প্লে-অফ জয়ীর (ইতালি, নর্দান আয়ারল্যান্ড, ওয়েলস বা বসনিয়া-হার্জেগোভিনা) বিপক্ষে ম্যাচ টরন্টোয়। যুক্তরাষ্ট্রকে তাদের গ্রুপ পর্বের ম্যাচের জন্য যেতে হবে সিয়াটল আর লস অ্যাঞ্জেলেসে। তাদের প্রতিপক্ষ প্যারাগুয়ে, অস্ট্রেলিয়া ও উয়েফার প্লে-অফ জয়ী (তুরস্ক, রোমানিয়া, স্লোভাকিয়া বা কসোভো)। তিন স্বাগতিকের মধ্যে ভেন্যুর দূরত্ব বিবেচনায় কানাডা বেশি পথ ভ্রমণ করবে।
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনাকে খুব বেশি দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হবে না। তাদের গ্রুপ পর্বের তিন ম্যাচ যুক্তরাষ্ট্রের ডালাস ও কানসাস সিটিতে। ২০২২ বিশ্বকাপের রানার্সআপ ফ্রান্সও গ্রুপ পর্যায়ে যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে থাকবে। ফেবারিটদের মধ্যে ইংল্যান্ডকে একটু বেশি ভ্রমণ করতে হবে। ক্রোয়েশিয়া, ঘানা ও পানামার বিপক্ষে তাদের ম্যাচ ম্যাসাচুসেটস আর টেক্সাসে।
এবার সবচেয়ে বেশি ভ্রমণ করতে হবে উয়েফা উইনার প্লে-অফের ইতালি, ওয়েলস, বসনিয়া-হার্জেগোভিনা ও নর্দান আয়ারল্যান্ডের লড়াইয়ে জেতা দলকে ৩ হাজার ১৪৪ মাইল। প্লে-অফ ডি (ডেনমার্ক, চেক প্রজাতন্ত্র, নর্দান আয়ারল্যান্ড, নর্থ মেসিডোনিয়া) জেতা দলকে পাড়ি দিতে হবে ২ হাজার ৮১১ মাইল ও আলজেরিয়াকে ভ্রমণ করতে হবে ২ হাজার ৯৭২ মাইল।

ছয় মাস পর শুরু হবে ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ। আগামী ১১ জুন শুরু হবে বিশ্বের অন্যতম বড় ক্রীড়া উৎসব। তার আগে এই ডিসেম্বর মাসের ৫ তারিখে হয়ে গেছে বিশ্বকাপের ড্র, চূড়ান্ত হয় সূচিও। সূচি প্রকাশের পর হিসেব করে দেখা যাচ্ছে ব্রাজিলের তুলনায় আর্জেন্টিনা বেশি সুবিধা পাচ্ছে।
কী সেই সুবিধা? বিশ্বকাপ ম্যাচ এর জন্য এক স্থান থেকে আরেক স্থানে আর্জেন্টিনার চেয়ে বেশি ভ্রমণ করতে হবে ব্রাজিলকে। বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে ব্রাজিলের ভ্রমণ ১০৯৪ মাইল, আর্জেন্টিনার ৪৬১ মাইল।
কাতার বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে সব দল মিলিয়ে গড়ে মাত্র ৮৬ মাইল ভ্রমণ করেছিল, এবার তা ৫ হাজার ১৬৭ মাইল। এরপরও অবশ্য ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপের চেয়ে দলগুলোর ভ্রমণ কম হবে, সেবার গড়ে গ্রুপ পর্বে দলগুলোকে ৭ হাজার ৫৪ মাইল ভ্রমণ করতে হয়েছিল।
এবারের বিশ্বকাপ হচ্ছে তিন দেশ- যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোতে। অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে কখনো শত শত, কখনো হাজার মাইল পথ পাড়ি দিতে হবে। বিশ্বকাপের তিন আয়োজক গ্রুপ পর্বের ম্যাচগুলো নিজেদের দেশেই খেলবে। ভেন্যু থেকে আরেক ভেন্যুর দূরত্বে বেশ পার্থক্য আছে। সেদিক থেকে মেক্সিকোর ভ্রমণই স্বস্তিকর।
গ্রুপ পর্বে তারা খেলবে দক্ষিণ কোরিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা ও উয়েফার প্লে-অফ জয়ীর (ডেনমার্ক, উত্তর মেসিডোনিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র বা আয়ারল্যান্ড) বিপক্ষে। তিনটি ম্যাচের ভেন্যুই মেক্সিকোতে- দুটি মেক্সিকো সিটিতে, অন্যটি গুয়াদালহারায়।
কানাডা গ্রুপ পর্বের তিন ম্যাচের দুটি খেলবে ভ্যাঙ্কুভারে, কাতার ও সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে। উয়েফা প্লে-অফ জয়ীর (ইতালি, নর্দান আয়ারল্যান্ড, ওয়েলস বা বসনিয়া-হার্জেগোভিনা) বিপক্ষে ম্যাচ টরন্টোয়। যুক্তরাষ্ট্রকে তাদের গ্রুপ পর্বের ম্যাচের জন্য যেতে হবে সিয়াটল আর লস অ্যাঞ্জেলেসে। তাদের প্রতিপক্ষ প্যারাগুয়ে, অস্ট্রেলিয়া ও উয়েফার প্লে-অফ জয়ী (তুরস্ক, রোমানিয়া, স্লোভাকিয়া বা কসোভো)। তিন স্বাগতিকের মধ্যে ভেন্যুর দূরত্ব বিবেচনায় কানাডা বেশি পথ ভ্রমণ করবে।
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনাকে খুব বেশি দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হবে না। তাদের গ্রুপ পর্বের তিন ম্যাচ যুক্তরাষ্ট্রের ডালাস ও কানসাস সিটিতে। ২০২২ বিশ্বকাপের রানার্সআপ ফ্রান্সও গ্রুপ পর্যায়ে যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে থাকবে। ফেবারিটদের মধ্যে ইংল্যান্ডকে একটু বেশি ভ্রমণ করতে হবে। ক্রোয়েশিয়া, ঘানা ও পানামার বিপক্ষে তাদের ম্যাচ ম্যাসাচুসেটস আর টেক্সাসে।
এবার সবচেয়ে বেশি ভ্রমণ করতে হবে উয়েফা উইনার প্লে-অফের ইতালি, ওয়েলস, বসনিয়া-হার্জেগোভিনা ও নর্দান আয়ারল্যান্ডের লড়াইয়ে জেতা দলকে ৩ হাজার ১৪৪ মাইল। প্লে-অফ ডি (ডেনমার্ক, চেক প্রজাতন্ত্র, নর্দান আয়ারল্যান্ড, নর্থ মেসিডোনিয়া) জেতা দলকে পাড়ি দিতে হবে ২ হাজার ৮১১ মাইল ও আলজেরিয়াকে ভ্রমণ করতে হবে ২ হাজার ৯৭২ মাইল।

বিশ্বকাপে সুবিধা পাবে আর্জেন্টিনা, বেকায়দায় ব্রাজিল
সিটিজেন স্পোর্টস ডেস্ক

ছয় মাস পর শুরু হবে ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ। আগামী ১১ জুন শুরু হবে বিশ্বের অন্যতম বড় ক্রীড়া উৎসব। তার আগে এই ডিসেম্বর মাসের ৫ তারিখে হয়ে গেছে বিশ্বকাপের ড্র, চূড়ান্ত হয় সূচিও। সূচি প্রকাশের পর হিসেব করে দেখা যাচ্ছে ব্রাজিলের তুলনায় আর্জেন্টিনা বেশি সুবিধা পাচ্ছে।
কী সেই সুবিধা? বিশ্বকাপ ম্যাচ এর জন্য এক স্থান থেকে আরেক স্থানে আর্জেন্টিনার চেয়ে বেশি ভ্রমণ করতে হবে ব্রাজিলকে। বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে ব্রাজিলের ভ্রমণ ১০৯৪ মাইল, আর্জেন্টিনার ৪৬১ মাইল।
কাতার বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে সব দল মিলিয়ে গড়ে মাত্র ৮৬ মাইল ভ্রমণ করেছিল, এবার তা ৫ হাজার ১৬৭ মাইল। এরপরও অবশ্য ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপের চেয়ে দলগুলোর ভ্রমণ কম হবে, সেবার গড়ে গ্রুপ পর্বে দলগুলোকে ৭ হাজার ৫৪ মাইল ভ্রমণ করতে হয়েছিল।
এবারের বিশ্বকাপ হচ্ছে তিন দেশ- যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোতে। অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে কখনো শত শত, কখনো হাজার মাইল পথ পাড়ি দিতে হবে। বিশ্বকাপের তিন আয়োজক গ্রুপ পর্বের ম্যাচগুলো নিজেদের দেশেই খেলবে। ভেন্যু থেকে আরেক ভেন্যুর দূরত্বে বেশ পার্থক্য আছে। সেদিক থেকে মেক্সিকোর ভ্রমণই স্বস্তিকর।
গ্রুপ পর্বে তারা খেলবে দক্ষিণ কোরিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা ও উয়েফার প্লে-অফ জয়ীর (ডেনমার্ক, উত্তর মেসিডোনিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র বা আয়ারল্যান্ড) বিপক্ষে। তিনটি ম্যাচের ভেন্যুই মেক্সিকোতে- দুটি মেক্সিকো সিটিতে, অন্যটি গুয়াদালহারায়।
কানাডা গ্রুপ পর্বের তিন ম্যাচের দুটি খেলবে ভ্যাঙ্কুভারে, কাতার ও সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে। উয়েফা প্লে-অফ জয়ীর (ইতালি, নর্দান আয়ারল্যান্ড, ওয়েলস বা বসনিয়া-হার্জেগোভিনা) বিপক্ষে ম্যাচ টরন্টোয়। যুক্তরাষ্ট্রকে তাদের গ্রুপ পর্বের ম্যাচের জন্য যেতে হবে সিয়াটল আর লস অ্যাঞ্জেলেসে। তাদের প্রতিপক্ষ প্যারাগুয়ে, অস্ট্রেলিয়া ও উয়েফার প্লে-অফ জয়ী (তুরস্ক, রোমানিয়া, স্লোভাকিয়া বা কসোভো)। তিন স্বাগতিকের মধ্যে ভেন্যুর দূরত্ব বিবেচনায় কানাডা বেশি পথ ভ্রমণ করবে।
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনাকে খুব বেশি দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হবে না। তাদের গ্রুপ পর্বের তিন ম্যাচ যুক্তরাষ্ট্রের ডালাস ও কানসাস সিটিতে। ২০২২ বিশ্বকাপের রানার্সআপ ফ্রান্সও গ্রুপ পর্যায়ে যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে থাকবে। ফেবারিটদের মধ্যে ইংল্যান্ডকে একটু বেশি ভ্রমণ করতে হবে। ক্রোয়েশিয়া, ঘানা ও পানামার বিপক্ষে তাদের ম্যাচ ম্যাসাচুসেটস আর টেক্সাসে।
এবার সবচেয়ে বেশি ভ্রমণ করতে হবে উয়েফা উইনার প্লে-অফের ইতালি, ওয়েলস, বসনিয়া-হার্জেগোভিনা ও নর্দান আয়ারল্যান্ডের লড়াইয়ে জেতা দলকে ৩ হাজার ১৪৪ মাইল। প্লে-অফ ডি (ডেনমার্ক, চেক প্রজাতন্ত্র, নর্দান আয়ারল্যান্ড, নর্থ মেসিডোনিয়া) জেতা দলকে পাড়ি দিতে হবে ২ হাজার ৮১১ মাইল ও আলজেরিয়াকে ভ্রমণ করতে হবে ২ হাজার ৯৭২ মাইল।