অর্থ পাচারে অভিযুক্ত সায়মন ওভারসিজের ব্যাখ্যা চায় মন্ত্রণালয়

অর্থ পাচারে অভিযুক্ত সায়মন ওভারসিজের ব্যাখ্যা চায় মন্ত্রণালয়
নিজস্ব প্রতিবেদক

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে টিকেট বিক্রির মাধ্যমে অর্থ পাচার করেছে সায়মন ওভারসিজ লিমিটেড। এমন অভিযোগে এই ট্রাভেল এজেন্সির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসফিয়া জান্নাত সালেহর কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছে বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। গত ৭ ডিসেম্বর মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মির্জা মুরাদ হাসান বেগ স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ ব্যাখ্যা চাওয়া হয়।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সায়মন ওভারসিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসফিয়া জান্নাত সালেহ পরিচালিত ট্রাভেল এজেন্সি ২০১৪ সালের ৪ জানুয়ারি থেকে ২০১৫ সালের ২১ আগস্ট পর্যন্ত মোট এক হাজার ৮৯৪টি এয়ার টিকিট বিক্রি করেছে, যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১৬ কোটি টাকা। মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বিক্রি হওয়া এসব টিকিট ব্যবহার করে যাত্রীরা বাংলাদেশে এসেছে কিংবা তৃতীয় দেশে ভ্রমণ করেছে। যাত্রীরা টিকিটের টাকা বিদেশে পরিশোধ করেছে যা বাংলাদেশে ফেরত আসেনি বলে অভিযোগকারী দাবি করেছেন।
চিঠি দেয়ার তিন দিনের মধ্যে দেশের বাইরে বিমান টিকেট বিক্রির মাধ্যমে অর্থ পাচারের বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে সায়মন ওভারসিজকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে টিকেট বিক্রির মাধ্যমে অর্থ পাচার করেছে সায়মন ওভারসিজ লিমিটেড। এমন অভিযোগে এই ট্রাভেল এজেন্সির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসফিয়া জান্নাত সালেহর কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছে বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। গত ৭ ডিসেম্বর মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মির্জা মুরাদ হাসান বেগ স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ ব্যাখ্যা চাওয়া হয়।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সায়মন ওভারসিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসফিয়া জান্নাত সালেহ পরিচালিত ট্রাভেল এজেন্সি ২০১৪ সালের ৪ জানুয়ারি থেকে ২০১৫ সালের ২১ আগস্ট পর্যন্ত মোট এক হাজার ৮৯৪টি এয়ার টিকিট বিক্রি করেছে, যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১৬ কোটি টাকা। মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বিক্রি হওয়া এসব টিকিট ব্যবহার করে যাত্রীরা বাংলাদেশে এসেছে কিংবা তৃতীয় দেশে ভ্রমণ করেছে। যাত্রীরা টিকিটের টাকা বিদেশে পরিশোধ করেছে যা বাংলাদেশে ফেরত আসেনি বলে অভিযোগকারী দাবি করেছেন।
চিঠি দেয়ার তিন দিনের মধ্যে দেশের বাইরে বিমান টিকেট বিক্রির মাধ্যমে অর্থ পাচারের বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে সায়মন ওভারসিজকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

অর্থ পাচারে অভিযুক্ত সায়মন ওভারসিজের ব্যাখ্যা চায় মন্ত্রণালয়
নিজস্ব প্রতিবেদক

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে টিকেট বিক্রির মাধ্যমে অর্থ পাচার করেছে সায়মন ওভারসিজ লিমিটেড। এমন অভিযোগে এই ট্রাভেল এজেন্সির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসফিয়া জান্নাত সালেহর কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছে বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। গত ৭ ডিসেম্বর মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মির্জা মুরাদ হাসান বেগ স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ ব্যাখ্যা চাওয়া হয়।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সায়মন ওভারসিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসফিয়া জান্নাত সালেহ পরিচালিত ট্রাভেল এজেন্সি ২০১৪ সালের ৪ জানুয়ারি থেকে ২০১৫ সালের ২১ আগস্ট পর্যন্ত মোট এক হাজার ৮৯৪টি এয়ার টিকিট বিক্রি করেছে, যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১৬ কোটি টাকা। মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বিক্রি হওয়া এসব টিকিট ব্যবহার করে যাত্রীরা বাংলাদেশে এসেছে কিংবা তৃতীয় দেশে ভ্রমণ করেছে। যাত্রীরা টিকিটের টাকা বিদেশে পরিশোধ করেছে যা বাংলাদেশে ফেরত আসেনি বলে অভিযোগকারী দাবি করেছেন।
চিঠি দেয়ার তিন দিনের মধ্যে দেশের বাইরে বিমান টিকেট বিক্রির মাধ্যমে অর্থ পাচারের বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে সায়মন ওভারসিজকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।