ট্রাম্পের নামে ‘গোল্ড ভিসা’, সরাসরি মার্কিন নাগরিকত্ব

ট্রাম্পের নামে ‘গোল্ড ভিসা’, সরাসরি মার্কিন নাগরিকত্ব
সিটিজেন আন্তর্জাতিক ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব পেতে আগ্রহী ধনী ব্যক্তিদের জন্য ‘ট্রাম্প গোল্ড ভিসা’ নামে নতুন একটি ভিসা কর্মসূচি চালু করেছে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন। মঙ্গলবার (০৯ ডিসেম্বর) প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রথমে নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘ট্রুথ সোশ্যালে’ এ উদ্যোগের ঘোষণা দেন। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
পোস্টে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, যোগ্য এবং যাচাইকৃত আগ্রহী ব্যক্তিদের জন্য দারুণ খবর! ট্রাম্প গোল্ড ভিসা চালু হয়েছে। মার্কিন নাগরিকত্ব লাভের জন্য সরাসরি পথ হিসেবে কাজ করবে এই ভিসা। আমাদের মহান মার্কিন কোম্পানিগুলো অবশ্যই তাদের মেধাবী কর্মীদের ধরে রাখতে পারবে।
মার্কিন কর্মকর্তাদের বরাতে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, এই বিশেষ ভিসা পেতে আগ্রহীদের প্রথমে ‘ট্রাম্পকার্ড ডট গভ’ নামে একটি ওয়েবসাইটে আবেদন করতে হবে। ফরম পূরণ করে জমা দেওয়ার সময় আবেদন ফি হিসেবে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৮ লাখ ২১ হাজার ৯৬৪ টাকা)। এই ফি নেবে যুক্তরাষ্ট্রের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।আবেদনপত্র যাচাইয়ের পর ভিসার জন্য চাঁদা হিসেবে আবেদনকারীকে দিতে হবে আরও ১০ লাখ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১২ কোটি ১৪ লাখ ৬৪ হাজার ৩০০ টাকা)। ওয়েবসাইটে এই অর্থকে উপহার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
ট্রাম্প গোল্ড ভিসার মর্যাদা যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন কার্ডের মতো হবে। গ্রিন কার্ডধারী ব্যক্তিরা যেমন স্থায়ীভাবে বসবাস ও কাজের অনুমোদন পান, এই ভিসাধারীরাও তেমন সুবিধা পাবেন। ট্রাম্প বলেন, ‘মূলত এই ভিসা একপ্রকার গ্রিন কার্ড, তবে এটি অনেক ভালো, শক্তিশালী এবং নাগরিকত্ব লাভের জন্য আদর্শ পথ’।
হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে মত-বিনিময়কালে ট্রাম্প এই তথ্য নিশ্চিত করেন। যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যমন্ত্রী হাওয়ার্ড লুটনিক রয়টার্সকে জানিয়েছেন, ওয়েবসাইটটির প্রাক-নিবন্ধন পর্যায়েই প্রায় ১০ হাজার আবেদনকারী এই ভিসার জন্য আবেদন করে ফেলেছেন।
তিনি আরও বলেন, আমরা আশা করছি যে সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে হাজার হাজার কার্ড আমরা বিক্রি করতে পারব এবং শত শত কোটি ডলার উপার্জন করতে পারব।
বিশ্লেষকদের মতে, ২০২৫ সালের ২০ জানুয়ারি থেকে দেশজুড়ে অবৈধ অভিবাসনবিরোধী অভিযান শুরু করেছে ট্রাম্প প্রশাসন, যার ফলে হাজার হাজার নথিবিহীন অভিবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। নতুন এই গোল্ড কার্ড কর্মসূচির মাধ্যমে একদিকে যেমন বিপুল পরিমাণ অর্থ মার্কিন কোষাগারে আসছে, অন্যদিকে অভিবাসনের ক্ষেত্রে ধনীদের জন্য একটি সহজ পথ তৈরি করে ভারসাম্য আনার চেষ্টা করা হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব পেতে আগ্রহী ধনী ব্যক্তিদের জন্য ‘ট্রাম্প গোল্ড ভিসা’ নামে নতুন একটি ভিসা কর্মসূচি চালু করেছে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন। মঙ্গলবার (০৯ ডিসেম্বর) প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রথমে নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘ট্রুথ সোশ্যালে’ এ উদ্যোগের ঘোষণা দেন। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
পোস্টে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, যোগ্য এবং যাচাইকৃত আগ্রহী ব্যক্তিদের জন্য দারুণ খবর! ট্রাম্প গোল্ড ভিসা চালু হয়েছে। মার্কিন নাগরিকত্ব লাভের জন্য সরাসরি পথ হিসেবে কাজ করবে এই ভিসা। আমাদের মহান মার্কিন কোম্পানিগুলো অবশ্যই তাদের মেধাবী কর্মীদের ধরে রাখতে পারবে।
মার্কিন কর্মকর্তাদের বরাতে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, এই বিশেষ ভিসা পেতে আগ্রহীদের প্রথমে ‘ট্রাম্পকার্ড ডট গভ’ নামে একটি ওয়েবসাইটে আবেদন করতে হবে। ফরম পূরণ করে জমা দেওয়ার সময় আবেদন ফি হিসেবে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৮ লাখ ২১ হাজার ৯৬৪ টাকা)। এই ফি নেবে যুক্তরাষ্ট্রের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।আবেদনপত্র যাচাইয়ের পর ভিসার জন্য চাঁদা হিসেবে আবেদনকারীকে দিতে হবে আরও ১০ লাখ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১২ কোটি ১৪ লাখ ৬৪ হাজার ৩০০ টাকা)। ওয়েবসাইটে এই অর্থকে উপহার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
ট্রাম্প গোল্ড ভিসার মর্যাদা যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন কার্ডের মতো হবে। গ্রিন কার্ডধারী ব্যক্তিরা যেমন স্থায়ীভাবে বসবাস ও কাজের অনুমোদন পান, এই ভিসাধারীরাও তেমন সুবিধা পাবেন। ট্রাম্প বলেন, ‘মূলত এই ভিসা একপ্রকার গ্রিন কার্ড, তবে এটি অনেক ভালো, শক্তিশালী এবং নাগরিকত্ব লাভের জন্য আদর্শ পথ’।
হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে মত-বিনিময়কালে ট্রাম্প এই তথ্য নিশ্চিত করেন। যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যমন্ত্রী হাওয়ার্ড লুটনিক রয়টার্সকে জানিয়েছেন, ওয়েবসাইটটির প্রাক-নিবন্ধন পর্যায়েই প্রায় ১০ হাজার আবেদনকারী এই ভিসার জন্য আবেদন করে ফেলেছেন।
তিনি আরও বলেন, আমরা আশা করছি যে সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে হাজার হাজার কার্ড আমরা বিক্রি করতে পারব এবং শত শত কোটি ডলার উপার্জন করতে পারব।
বিশ্লেষকদের মতে, ২০২৫ সালের ২০ জানুয়ারি থেকে দেশজুড়ে অবৈধ অভিবাসনবিরোধী অভিযান শুরু করেছে ট্রাম্প প্রশাসন, যার ফলে হাজার হাজার নথিবিহীন অভিবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। নতুন এই গোল্ড কার্ড কর্মসূচির মাধ্যমে একদিকে যেমন বিপুল পরিমাণ অর্থ মার্কিন কোষাগারে আসছে, অন্যদিকে অভিবাসনের ক্ষেত্রে ধনীদের জন্য একটি সহজ পথ তৈরি করে ভারসাম্য আনার চেষ্টা করা হয়েছে।

ট্রাম্পের নামে ‘গোল্ড ভিসা’, সরাসরি মার্কিন নাগরিকত্ব
সিটিজেন আন্তর্জাতিক ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব পেতে আগ্রহী ধনী ব্যক্তিদের জন্য ‘ট্রাম্প গোল্ড ভিসা’ নামে নতুন একটি ভিসা কর্মসূচি চালু করেছে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন। মঙ্গলবার (০৯ ডিসেম্বর) প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রথমে নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘ট্রুথ সোশ্যালে’ এ উদ্যোগের ঘোষণা দেন। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
পোস্টে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, যোগ্য এবং যাচাইকৃত আগ্রহী ব্যক্তিদের জন্য দারুণ খবর! ট্রাম্প গোল্ড ভিসা চালু হয়েছে। মার্কিন নাগরিকত্ব লাভের জন্য সরাসরি পথ হিসেবে কাজ করবে এই ভিসা। আমাদের মহান মার্কিন কোম্পানিগুলো অবশ্যই তাদের মেধাবী কর্মীদের ধরে রাখতে পারবে।
মার্কিন কর্মকর্তাদের বরাতে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, এই বিশেষ ভিসা পেতে আগ্রহীদের প্রথমে ‘ট্রাম্পকার্ড ডট গভ’ নামে একটি ওয়েবসাইটে আবেদন করতে হবে। ফরম পূরণ করে জমা দেওয়ার সময় আবেদন ফি হিসেবে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৮ লাখ ২১ হাজার ৯৬৪ টাকা)। এই ফি নেবে যুক্তরাষ্ট্রের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।আবেদনপত্র যাচাইয়ের পর ভিসার জন্য চাঁদা হিসেবে আবেদনকারীকে দিতে হবে আরও ১০ লাখ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১২ কোটি ১৪ লাখ ৬৪ হাজার ৩০০ টাকা)। ওয়েবসাইটে এই অর্থকে উপহার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
ট্রাম্প গোল্ড ভিসার মর্যাদা যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন কার্ডের মতো হবে। গ্রিন কার্ডধারী ব্যক্তিরা যেমন স্থায়ীভাবে বসবাস ও কাজের অনুমোদন পান, এই ভিসাধারীরাও তেমন সুবিধা পাবেন। ট্রাম্প বলেন, ‘মূলত এই ভিসা একপ্রকার গ্রিন কার্ড, তবে এটি অনেক ভালো, শক্তিশালী এবং নাগরিকত্ব লাভের জন্য আদর্শ পথ’।
হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে মত-বিনিময়কালে ট্রাম্প এই তথ্য নিশ্চিত করেন। যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যমন্ত্রী হাওয়ার্ড লুটনিক রয়টার্সকে জানিয়েছেন, ওয়েবসাইটটির প্রাক-নিবন্ধন পর্যায়েই প্রায় ১০ হাজার আবেদনকারী এই ভিসার জন্য আবেদন করে ফেলেছেন।
তিনি আরও বলেন, আমরা আশা করছি যে সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে হাজার হাজার কার্ড আমরা বিক্রি করতে পারব এবং শত শত কোটি ডলার উপার্জন করতে পারব।
বিশ্লেষকদের মতে, ২০২৫ সালের ২০ জানুয়ারি থেকে দেশজুড়ে অবৈধ অভিবাসনবিরোধী অভিযান শুরু করেছে ট্রাম্প প্রশাসন, যার ফলে হাজার হাজার নথিবিহীন অভিবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। নতুন এই গোল্ড কার্ড কর্মসূচির মাধ্যমে একদিকে যেমন বিপুল পরিমাণ অর্থ মার্কিন কোষাগারে আসছে, অন্যদিকে অভিবাসনের ক্ষেত্রে ধনীদের জন্য একটি সহজ পথ তৈরি করে ভারসাম্য আনার চেষ্টা করা হয়েছে।